মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলীর ‘মানুষ মুহম্মদ (স)’ প্রবন্ধটিতে হজরত মুহম্মদ (সা.)-এর জীবনের এক গভীর ও আবেগময় পর্বকে তুলে ধরেছে। এখানে তাঁর মৃত্যু, মানবীয় গুণাবলি, ত্যাগ, ক্ষমা, এবং আল্লাহর প্রতি অগাধ আস্থার চিত্র বর্ণিত হয়েছে। এই পোস্টে মানুষ মুহম্মদ স সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর লিখে দিলাম।
Table of Contents
মানুষ মুহম্মদ স সৃজনশীল প্রশ্ন
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ১। হজরত নূহ (আ) ধর্ম ও ন্যায়ের পথে চলার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান। এতে মাত্র চল্লিশ জন মানুষ সাড়া দেন। বাকিরা সবাই তাঁর বিরোধিতা শুরু করে নানা অত্যাচারে তাঁকে অতিষ্ঠ করে তোলে। এ অত্যাচারের মাত্রা সহনাতীত হলে তিনি একপর্যায়ে অত্যাচারীর বিরুদ্ধে আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ জানান। আল্লাহর হুকুমে তখন এমন বন্যা হয় যে, ঐ চল্লিশ জন বাদে সকল অত্যাচারী ধ্বংস হয়ে যায়। ক. হজরত মুহম্মদ (স.) কোন বংশে জন্মগ্রহণ করেন? খ. সুমহান প্রতিশোধ বলতে কী বোঝায়? গ. হজরত নূহ (আ) যেদিক দিয়ে হজরত মুহম্মদ (স.) থেকে ভিন্ন তা ব্যাখ্যা কর। ঘ. হজরত নূহ (আ)-এর চরিত্রে কী ধরনের পরিবর্তন আনলে হজরত মুহম্মদ (স.)-এর একটি বিশেষ গুণ তাঁর মধ্যে ফুটে উঠত? তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও। |
উত্তরঃ
ক. হজরত মুহম্মদ (স.) মক্কার কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করেন।
খ. ‘সুমহান প্রতিশোধ’ বলতে হজরত মুহম্মদ (স.)-এর ক্ষমার মাধ্যমে মানুষের প্রতি প্রেমপূর্ণ মনোভাব প্রদর্শন করাকে বোঝানো হয়েছে। হজরত মুহম্মদ (স.) ছিলেন ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ। তাঁর শ্রেষ্ঠত্ব বোঝা যায় তাঁর কাজ, চিন্তা, ধৈর্য আর সততা থেকে। যখন মানুষ অজ্ঞানতার অন্ধকারে পথ হারিয়ে ফেলেছিল, ভালো-মন্দের পার্থক্য বুঝত না, তখনই হজরত মুহম্মদ (স.) এই পৃথিবীতে এসেছিলেন। তিনি ছিলেন সত্যের পথ দেখানো এক আলোকিত মানুষ। তিনি খুব দৃঢ় মানসিকতার ছিলেন, কোনও লোভ তাঁর মনে ছিল না। তিনি ছিলেন ত্যাগী, ধৈর্যশীল, সবার প্রতি সমান দৃষ্টিভঙ্গি রাখা মানুষ। তাঁর ছিল অসাধারণ বিচারবুদ্ধি। তিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে ছিলেন এবং ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়াতেন। তিনি খুব উদার ছিলেন, এমনকি যাঁরা তাঁকে কষ্ট দিয়েছিল, তাঁদেরও ক্ষমা করে দিতেন।
এই রকম ভালোবাসা দিয়ে প্রতিশোধ নেওয়াকেই বলা হয়—সুমহান প্রতিশোধ।
গ. হজরত নূহ (আ) ও হজরত মুহম্মদ (স.) – উভয়েই মহান নবী ছিলেন এবং মানুষকে আল্লাহর দিকে আহ্বান করেছেন। তবে তাঁদের মধ্যে একটি বড় পার্থক্য ছিল ধৈর্যের পরিমাণ ও প্রতিক্রিয়ার ভঙ্গিতে। হজরত নূহ (আ) দীর্ঘ সময় মানুষকে সত্য পথে ডেকেছেন, কিন্তু তারা তাঁর কথা শোনেনি। একপর্যায়ে তিনি অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে আল্লাহর কাছে অত্যাচারীদের ধ্বংস কামনা করেন। এর ফলে আল্লাহ এক ভয়াবহ বন্যা দিয়ে সব অবিশ্বাসীকে ধ্বংস করেন।
অন্যদিকে, হজরত মুহম্মদ (স.) বহু কষ্ট সহ্য করেও তাঁর শত্রুদের জন্য বদদোয়া করেননি। তিনি মক্কার কাফেরদের অত্যাচার সহ্য করে বলেছেন, “হে আল্লাহ! আমার জাতিকে ক্ষমা করো, তারা জানে না।” তিনি দয়া ও ক্ষমার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। এ থেকেই বোঝা যায়, হজরত নূহ (আ) যেখানে প্রতিশোধ চেয়েছেন, হজরত মুহম্মদ (স.) সেখানে ক্ষমা ও সহনশীলতার পথে থেকেছেন। এই দিক দিয়েই তাঁদের মধ্যে পার্থক্য।
ঘ. হজরত নূহ (আ)-এর চরিত্রে যদি ক্ষমাশীলতা ও সহনশীলতা আরও বেশি থাকত, তাহলে হজরত মুহম্মদ (স.)-এর ‘ক্ষমা করার গুণ’ তাঁর মধ্যেও প্রকাশ পেত। তিনি অত্যাচারীদের জন্য বদদোয়া না করে তাদের হেদায়াতের জন্য দোয়া করতে পারতেন। যেমন, হজরত মুহম্মদ (স.) তায়েফে প্রচণ্ড অপমানিত হওয়ার পরও দোয়া করেছিলেন—”হে আল্লাহ! তাদের সঠিক পথ দেখাও।”
হজরত নূহ (আ) যদি এমন সহনশীল হতেন, তাহলে তাঁর চরিত্রে আরও বেশি দয়া ও করুণা প্রকাশ পেত। তিনি আল্লাহর কাছে দুঃখ প্রকাশ করতেন, কিন্তু ধ্বংসের বদলে জাতির জন্য পথনির্দেশ চেতনা কামনা করতেন। এতে তাঁর অন্তরে মহানুভবতার পরিচয় পাওয়া যেত।
হজরত মুহম্মদ (স.) দুঃখ-কষ্ট সহ্য করে কখনো প্রতিশোধ চাননি—বরং মানুষকে সংশোধনের সুযোগ দিয়েছেন। হজরত নূহ (আ)-এর চরিত্রে এমন পরিবর্তন আনলে তিনিও ক্ষমার গৌরবময় নজির স্থাপন করতে পারতেন। তাই বলা যায়, ক্ষমাশীলতা ছিল এমন একটি গুণ, যা তাঁর মধ্যে থাকলে তিনি আরও মহান উদাহরণ হয়ে উঠতেন।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ২। [ঢাকা বোর্ড ২০২৪] উদ্দীপক-(i): পরের কারণে স্বার্থ দিয়া বলি এ জীবন মন সকলি দাও তার মতো সুখ আছে কি কোথাও? আপনার কথা ভুলিয়া যাও। উদ্দীপক-(ii): যে আমায় দুঃখ দিল সে যেন ‘চিরসুখী হয়। ক. ‘ধী’ শব্দের অর্থ কী? খ. ‘এদের জ্ঞান দাও প্রভু, এদের ক্ষমা কর’- বুঝিয়ে লেখ। গ. উদ্দীপক-(i)-এ ফুটে ওঠা দিকটি ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের আলোকে বাখ্যা কর। ঘ. উদ্দীপক-(ii)-এর অন্তর্নিহিত ভাব ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের হজরত মুহম্মদ (স.) চরিত্রের একান্ত অনুভূতিরই প্রতিফলন”- বিশ্লেষণ কর। |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৩। [সিলেট বোর্ড ২০২৪] একদা রাতে হাজী মুহাম্মদ মুহসীন ঘুমাচ্ছিলেন। মাঝরাতে একটি শব্দে তার ঘুম ভেঙে যায়। তিনি দেখলেন তার ঘরে একজন অপরিচিত লোক ঢুকেছে। মুহসীন বললেন, “কে তুমি? আমার ঘরে কেন প্রবেশ করেছ?” লোকটি সভয়ে বলল, “আমি তিন দিন ধরে কিছু খাইনি, আমার কাছে কোনো টাকা-পয়সা নাই।” মুহসীনের দয়া হলো। তিনি লোকটিকে কিছু টাকা দিয়ে বিদায় করলেন। ক. সকলের মহাযাত্রা কার দিকে? খ. মহানবি (স.) মানুষের একজন হয়েও দুর্লভ কেন? বুঝিয়ে লেখ। গ. উদ্দীপকে হাজী মুহাম্মদ মুহসীনের কর্মকান্ডে ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের কোন দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে? বর্ণনা কর। ঘ. উদ্দীপকে প্রতিফলিত দিকটি ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের সমগ্রতাকে ধারণে সক্ষম নয়- মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর। |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৪। [চট্টগ্রাম বোর্ড ২০২৩] আনোয়ার সাহেব অত্যন্ত সৎ ও বিচক্ষণ মানুষ হিসেবে সবার কাছে পরিচিত। তিনি তার কর্মস্থলে সততা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। এ বিষয়টিতেই কিছু সহকর্মী বিরূপ দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে এবং সুযোগ পেলেই তারা তাকে অপদস্থ করার চেষ্টা করে। আনোয়ার সাহেব সব বুঝতে পারলেও তাঁর অবস্থান থেকে সরে পড়েননি বরং সৃষ্টিকর্তার কাছে তাদের জন্য দোয়া প্রার্থনা করেন। ক. ‘তায়েফ’ কোথায় অবস্থিত? খ. ‘মানুষের একজন হইয়াও তিনি দুর্লভ’- কেন? গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত সহকর্মীদের বিরূপ দৃষ্টিভঙ্গি ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের কোন দিকটিকে আলোকপাত করে? ব্যাখ্যা কর। ঘ. উদ্দীপকে আনোয়ার সাহেবের মাঝে যে গুণাবলি পরিলক্ষিত হয় তা ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের আলোকে মূল্যায়ন কর। |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৫। [ময়মনসিংহ বোর্ড ২০২৩] যে গেছে বুকেতে আঘাত হানিয়া তার লাগি আমি কাঁদি; যে মোরে দিয়েছে বিষেভরা বাণ আমি দেই তারে বুকভরা গান; কাঁটা পেয়ে তারে ফুল করি দান সারাটি জনম-ভর, ক. ‘পরহিতব্রতী’ অর্থ কী? খ. মানুষের একজন হয়েও হজরত মুহম্মদ (স.) দুর্লভ কেন?’ গ. উদ্দীপকে ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর। ঘ. উদ্দীপকটি ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের সমগ্র ভাবকে ধারণ করে কি? যুক্তিসহ তোমার মতামত দাও। |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৬। [রাজশাহী বোর্ড ২০২২] আমার এ কূল ভাঙিয়াছে যেবা আমি তাঁর কূল বাঁধি, যে গেছে বুকেতে আঘাত হানিয়া তার লাগি আমি কাঁদি; যে মোরে দিয়েছে বিষেভরা বাণ, আমি দেই তারে বুকভরা গান; আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর। ক. সৌদি আরবের দক্ষিণাঞ্চলের উর্বর প্রদেশটির নাম কী? খ. “মুহম্মদ (স.) রাসুল বৈ আর কিছু নন”- বলতে কী বোঝানো হয়েছে? গ. উদ্দীপকে ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের হজরত মুহম্মদ (স.)-এর যে গুণটির প্রতিফলন ঘটেছে তা ব্যাখ্যা কর। ঘ. উক্ত গুণ হজরত মুহম্মদ (স.)-এর চরিত্রকে আংশিক আলোকিত করে- ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের আলোকে মন্তব্যটি মূল্যায়ন কর। |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৭। [কুমিল্লা বোর্ড ২০২২] মসজিদের ইমাম সাহেব রাস্তার পাশে ধূমপানরত একদল মুসলিম যুবককে ধূমপান না করে ভালোভাবে পড়ালেখা করার ও মসজিদে গিয়ে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার উপদেশ দেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ওই যুবকরা বিভিন্নভাবে ইমাম সাহেবকে অপমান করার চেষ্টা করে চলে যায়। কিন্তু তাদের আচরণে রাগ না করে ইমাম সাহেব হেদায়েতের জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। এতে বিস্মিত হন ইমাম সাহেবের সাথে থাকা মুরব্বি লোকটি। তিনি তাদের বিরুদ্ধে এলাকার চেয়ারম্যানের কাছে নালিশ করার কথা বললেও ইমাম সাহেব তা করতে চাননি। পরদিন ভোর বেলা মসজিদে যাওয়ার পথে ওই যুবকদের দ্বারা আক্রান্ত হন ইমাম সাহেব। এলাকার লোকজন তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। ক. কার শিথিল অঙ্গ মাটিতে লুটাইল? খ. ‘আমি রাজা নই, সম্রাট নই, মানুষের প্রভু নই।’- কথাটি বুঝিয়ে লেখ। গ. উদ্দীপকের যুবকদের আচরণে ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের যে দিকটির ইঙ্গিত বহন করে তা ব্যাখ্যা কর। ঘ. ‘উদ্দীপকের ইমাম সাহেব যেন মুহম্মদ (স.)-এর আদর্শেরই অনুসারী।” ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ কর। |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৮। [দিনাজপুর বোর্ড ২০২২] যে মোরে দিয়েছে বিষে ভরা বাণ আমি দেই তারে বুক ভরা গান কাঁটা পেয়ে তারে ফুল করি দান সারাটি জনম-ভর,- আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর। ক. মহানবি (স.) কোথায় সত্য প্রচার করতে গিয়ে বিপদে পড়েছিলেন? খ. ‘এদের জ্ঞান দাও প্রভু, এদের ক্ষমা কর’- এ কথা কেন বলা হয়েছে? গ. উদ্দীপকের সাথে ‘মানুষ মুহম্মদ (স.)’ প্রবন্ধের মহানবি (স.)-এর চরিত্রের সাদৃশ্যপূর্ণ গুণটি ব্যাখ্যা কর। ঘ. ‘উদ্দীপকটি মহানবি (স.)-এর চরিত্রের খণ্ডিত দিক্ মাত্র’- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর। |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৯। [সিলেট বোর্ড ২০২০] অর্ধ পৃথিবী করেছ শাসন ধুলার তখতে বসি খেজুর পাতার প্রাসাদ তোমার বারে বারে গেছে খসি সাইমুম ঝড়ে। পড়েছে কুটির, তুমি পড়নি ক’ নুয়ে, ঊর্ধ্বের যারা- পড়েছে তাহারা, তুমি ছিলে খাড়া ছুঁয়ে। শত প্রলোভন বিলাস বাসনা ঐশ্বর্যের মদ করেছে সালাম দূর হতে সব ছুঁইতে পারেনি পদ। ক. ‘পুলকদীপ্তি’ অর্থ কী? খ. মানুষের একজন হইয়াও হজরত মুহম্মদ (স) দুর্লভ কেন? গ. ‘মানুষ মুহম্মদ (স)’ প্রবন্ধের সাথে উদ্দীপকের সাদৃশ্য কোথায়? ব্যাখ্যা কর। ঘ. “উদ্দীপকের চেয়ে ‘মানুষ মুহম্মদ (স)’ প্রবন্ধের ভাব অধিকতর গভীর ও ব্যাপক”- মন্তব্যটির সাথে তুমি কি একমত? যুক্তিসহ লেখ। |
নিচে উত্তরসহ মানুষ মুহম্মদ (স) সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তরের পিডিএফ ফাইল দেওয়া হল।
মানুষ মুহম্মদ (স) সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ
আরও পড়ুনঃ আম আঁটির ভেঁপু সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
Related Posts
- বৃষ্টি কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন উত্তর
- কপোতাক্ষ নদ কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও অনুধাবনমূলক প্রশ্ন উত্তর
- Compare and Contrast Essay: Human Brain and Artificial Intelligence (AI)
- কিশলয়ের জন্ম মৃত্যু গল্পের মূলভাব, প্রশ্ন উত্তর ও বহুনির্বাচনি (MCQ)- ৯ম শ্রেণির বাংলা
- আমার দেশ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর