প্রয়োজন বুঝে কিভাবে মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে হয় তা শিখব। আজকের পোস্টে আমি ৮ম শ্রেণি বাংলা ১ম অধ্যায়ের সবগুলো ছক করে দেখালাম ।
৮ম শ্রেণি বাংলা ১ম অধ্যায়ের সবগুলো ছক
প্রয়োজন বুঝে যোগাযোগ করি
Table of Contents
পরিস্থিতি অনুযায়ী যোগাযোগের উপায়
পরিস্থিতি | যোগাযোগের উদ্দেশ্য | যার সঙ্গে যোগাযোগ করা যেতে পারে | যেভাবে উদ্দেশ্য প্রকাশ করা যেতে পারে |
বাড়িতে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়েছে। | অসুস্থ ব্যক্তির জন্য দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা | ১। পরিবারের সদস্য ২। ডাক্তার ৩। কাছের হাসপাতাল ৪। হেল্পলাইন (১৬২৬৩) | ১।। অসুস্থ ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা ব্যাখ্যা করা। ১। প্রাথমিকভাবে রোগীর জন্য কী করা যেতে পারে জানতে চাওয়া। ৩। বাড়ির ঠিকানা বলা |
স্কুলের পরিচয়পত্র হারিয়ে গেছে। | নতুন পরিচয় পত্র সংগ্রহ করা | ১। স্কুলের কেরানি ২। পরিচয় পত্রের দায়িত্বে রয়েছেন স্কুলের এমন কর্মকর্তা | ১। যেভাবে পরিচয় পত্র হারিয়ে গেছে সেটা বর্ণনা করা। ২। কোথায় হারিয়ে গেছে তা বুঝিয়ে বলা। |
এমন এলাকায় দাওয়াত পেয়েছি যেখানে আগে কখনো যাইনি। | অপরিচিত স্থানে খাওয়া-দাওয়া করা | ১। ওই এলাকায় কোন বন্ধু থাকলে যোগাযোগ করা ২। কোন সহপাঠী থাকলে যোগাযোগ করা | ১। কিভাবে সেখানে যেতে হবে সেটা জানা ২। যে উপহার দিলে তারা খুশি হবে তা জানা |
একজন বন্ধু বেশ কিছুদিন ধরে ক্লাসে আসছে না। | বন্ধুর খোঁজ নিয়ে ক্লাসে নিয়ে আসা | ১। বন্ধুর পরিবারের সদস্য ২। তার বাড়ির পাশের সহপাঠী ৩। বন্ধুর আত্মীয়-স্বজন | ১। কেন ক্লাসে আসছে না সেটা জানা ২। তাকে ক্লাসে নিয়ে আসার চেষ্টা করা। |
এলাকায় একটি অপরিচিত শিশু পাওয়া গেছে। | শিশুটিকে তার পরিবারের কাছে পৌঁছে দেওয়া | ১। শিশুটির পরিবার ২। নিকটস্থ থানায় ৩। আশেপাশের মানুষকে জিজ্ঞাসা করা | ১। তার পিতা মাতার নাম জিজ্ঞাসা করা। ২। বাড়ির ঠিকানা জানতে চাওয়া (যদি বলতে পারে) ৩। পরিবারের সদস্যদের নাম (যদি বলতে পারে) |
যোগাযোগে চিন্তা ও অনুভূতির প্রকাশ
ঘটনা ২
শিক্ষার্থীরা কোন উদ্দেশ্যে স্কুলের সামনে দাাঁড়িয়েছে? | তারা পরিবেশ সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে দাঁড়িয়েছে। |
এই যোগাযোগে কোন চিন্তা ও অনুভূতির প্রকাশ ঘটেছে? | পরিবেশের জন্য গাছপালা গুরুত্বপূর্ণ তা প্রকাশ পেয়েছে। |
আর কীভাবে তারা এই উদ্দেশ্য প্রকাশ করতে পারত? | ১। বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করে। ২। টেলিভিশনের মাধ্যমে প্রচার করে। |
ঘটনা ৩
শিমুর বাবা কোন উদ্দেশ্যে থানায় যোগাযোগ করেছেন? | শিমুর ছোট ভাইকে খোঁজার উদ্দেশ্যে যোগাযোগ করেছেন। |
এখানে শিমুর বাবার কোন চিন্তা ও অনুভূতির প্রকাশ ঘটেছে? | এখানে তার ছোট ছেলেকে ফিরে পাওয়ার অনুভূতি প্রকাশ পেয়েছে |
অন্য কীভাবে শিমুর বাবা এ উদ্দেশ্য প্রকাশ করতে পারতেন? | ১। তিনি সন্দেহজনক লোকদের কথা বলতে পারতেন। ২। বাহিরে ঘুরে বেড়ানোর অভ্যাস আছে কিনা বলতে পারতেন। |
যোগাযোগে প্রাসঙ্গিকতা
১. কী আবার হবে, আমার মতো ঘুম ধরেছে।
কথাটা কতটুকু প্রাসঙ্গিক?
উত্তর মূল বইয়ে দেয়া আছে। |
২. রাক্ষসে গিলে-খাওয়া এই মানুষষগুলো একদিন দেখিস ঠিক ফিরে আসবে।
কথাটা কতটুকু প্রাসঙ্গিক?
কথাটি বলেছে, ‘অপারেশন কদমতলী’ গল্পের চরিত্র দাদি। দাদি রূপ কথার গল্প বলেছিলেন, সেই গল্প শুনছিল আন্না, মান্না ও চন্দন। একপর্যায়ে রাক্ষসপুরীর কথা বলতে গিয়ে এ উক্তিটি করেন । মুক্তিযুদ্ধের সময় কদমতলী এলাকায় সেনাবাহিনীদের নির্মম অত্যাচার তা-দাদীর রূপকথা গল্পের মাধ্যমে তিন নাতিকে বোঝাতে চেয়েছেন। রূপকথার গল্পের এক পর্যায়ে হানাদার বাহিনী কিভাবে কদমতলীকে রাক্ষসপুরী বানিয়েছে এবং মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করে ফিরে আসবে তার উদাহরণ দিতে উল্লেখযোগ্য উক্তিটি প্রাসঙ্গিক। |
৩. এ যুদ্ধকে বলে গেরিলা যুদ্ধ।
কথাটা কতটুকু প্রাসঙ্গিক?
কথাটি বলেছে, অপারেশন কদমতলী গল্পের চরিত্র দাদি। মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধের কৌশলের বর্ণনা দিয়ে দাদি এ উক্তিটি করেছেন। এখন রাস্তাঘাট খান সেনাদের দখলে। কিন্তু এক সময় মুক্তিসেনায় ভরে যাবে, দাদি এই আশা ব্যক্ত করেছেন। মুক্তিযোদ্ধারা খান সেনাদের সাথে গেরিলা যুদ্ধ করত। গেরিলা যুদ্ধ মানে নিজেকে লুকিয়ে রেখে শত্রুপক্ষকে আক্রমণ করা। মুক্তিযুদ্ধের সময় মুক্তিবাহিনী কম থাকায় বনে জঙ্গলে থেকে যুদ্ধ করছে একে বলে গেরিলা যুদ্ধ। দাদি তার নাতনিদের বোঝানোর জন্য এ প্রাসঙ্গিক উক্তিটি করেছেন। |
৪. বেশি দিন আর নেই।
কথাটা কতটুকু প্রাসঙ্গিক?
কথাটি পরোক্ষভাবে বলেছে, অপারেশন কদমতলী গল্পের চরিত্র দাদি। কিন্তু উক্তিটি সফি ভাইয়ের। মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়ে স্বাধীনতা ফিরে আসবে এই প্রত্যাশা নিয়ে শফি ভাই দাদীকে বলেছেন। পাক সেনাদের থেকে দেশ একদিন স্বাধীন হবে। তাদের বর্বরতার পরাজয় হবে। ২৫ শে মার্চের মাঝ রাত থেকে সেই যে কুকুর ডাকা শুরু হয়েছে তা একদিন থেমে যাবে। এমনই প্রত্যাশা নিয়ে গল্পের দাদি শফি ভাইয়ের উক্তিটি করেছেন। শফি ভাই মুক্তিযুদ্ধের খবর নিয়ে এসে দাদিকে জানিয়েছিলেন, বেশিদিন আর নেই। দাদি তার নাতনিদের স্বাধীনতার পূর্বাভাস দেওয়ার জন্যই এ প্রাসঙ্গিক উক্তিটি করেছেন। |
৫. পাবে কী করে? ভাইয়েরা জব্বর চালাক।
কথাটা কতটুকু প্রাসঙ্গিক?
কথাটি বলেছে অপারেশন কদমতলী গল্পের চরিত্র চন্দন। মুক্তিবাহিনীরা পাক-বাহিনীর ফাঁড়ি আক্রমণ করার পরে পালানোর কৌশল বর্ণনা করে চন্দন এই উক্তিটি করে। মুক্তিবাহিনীরা পানির অতল থেকে হঠাৎ উঠে ফাঁড়ির দিকে গুলি করে পাক-সেনাদের মেরে আবার পালিয়ে যায়। কেউ মিশে যায় চাষীদের সঙ্গে, কেউ মাঝিদের সঙ্গে, কেউ আবার জেলেদের সাথে। যাতে পাকসেনারা তাদের না চিনতে পারে। এই প্রসঙ্গে চন্দন বারান্দার কোণে বসে গেন্ডারি খেতে খেতে মুক্তিবাহিনীর প্রশংসা করে প্রাসঙ্গিক উক্তিটি করে। |
অপারেশন কদমতলী গল্পের যেকোনো একটি চরিত্র সম্পর্কে মতামত দাও
অপারেশন কদমতলী গল্পের উল্লেখযোগ্য চরিত্র দাদি। গল্পের দাদি তার নাতনিদের রূপকথার গল্প বলছিলেন। গল্পে দাদি রূপকথার মাধ্যমে আন্না, মান্না ও চন্দনকে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা ও পাক-হানাদারদের নির্মমতার কাহিনী বর্ণনা করছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে কদমতলী এলাকার পরিবেশের বর্ণনা করেন দাদি। জরুরি অবস্থা চালু হলে পাক সেনাদের হত্যাযজ্ঞে পুরো এলাকা নিস্তব্ধ হয়ে পড়ে। দাদি তার নাতিদেরকে বলেন, পুরো মহল্লা যেন সেই রূপকথার রাক্ষসপুরীর মত হয়ে গেছে। গল্পের দাদী তার নাতিদেরকে যুদ্ধ কৌশল বর্ণনা করতে গিয়ে গেরিলা যুদ্ধের কথা বলেন এবং আশ্বাস প্রকাশ করেন একদিন এই পাড়ায় খান সেনাদের বদলে মুক্তিসেনায় ভরে যাবে। কদম তলী গল্পে দাদি তার নাতনিদের রূপকথার গল্পের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণা দিয়েছিলেন। |
যোগাযোগে মর্যাদাসূচক শব্দ
১ ও ২ নং মূল বইয়ে করে দেয়া আছে ।
৩. রাক্ষসে গিলে-খাওয়া এই মানুষষগুলো একদিন দেখিস ঠিক ফিরে আসবে।
এখানে বাক্যের মাঝে কোন ধরনের ক্রিয়ারূপ ব্যবহার করা হয়েছে? উত্তরঃ ঘনিষ্ঠ ক্রিয়ারূপ । সাধারণ ক্রিয়ারূপের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে? উত্তরঃ রাক্ষসে গিলে-খাওয়া এই মানুষষগুলো একদিন দেখবে ঠিক ফিরে আসবে। মানী ক্রিয়ারূপের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে? উত্তরঃ রাক্ষসে গিলে-খাওয়া এই মানুষষগুলো একদিন দেখবেন ঠিক ফিরে আসবে। |
৪. তোকে কী করতে হবে, মনে আছে তো?
এখানে কোন ধরনের সর্বনাম ব্যবহার করা হয়েছে? উত্তরঃ ঘনিষ্ঠ সর্বনাম। সাধারণ সর্বনামের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে? উত্তরঃ তোমাকে কী করতে হবে, মনে আছে তো? মানী ক্রিয়ারূপের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে? উত্তরঃ আপনাকে কী করতে হবে, মনে রেখেছেন তো? |
৫. ঠিক আছে, চল ঘুমাতে যাই।
এখানে কোন ধরনের ক্রিয়ারূপ ব্যবহার করা হয়েছে? উত্তরঃ ঘনিষ্ঠ ক্রিয়ারূপ। সাধারণ ক্রিয়ারূপের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে? উত্তরঃ ঠিক আছে, চলো ঘুমাতে যাই। মানী ক্রিয়ারূপের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে? উত্তরঃ ঠিক আছে, চলেন ঘুমাতে যাই। |
৬. তুই যা।
এখানে কোন ধরনের সর্বনাম ব্যবহার করা হয়েছে? উত্তরঃ ঘনিষ্ঠ সর্বনাম। মানী সর্বনামের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে? উত্তরঃ আপনি যান। সাধারণ সর্বনামের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে? উত্তরঃ তুমি যাও। |
৭. খাল আর বিল পেরিয়ে তারা এগোতে লাগল ফাাঁড়ির দিকে।
এখানে কোন ধরনের সর্বনাম ব্যবহার করা হয়েছে? উত্তরঃ সাধারণ সর্বনাম মানী সর্বনামের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে? উত্তরঃ খাল আর বিল পেরিয়ে তারা এগোতে লাগলেন ফাাঁড়ির দিকে। |
৮. তুই অপারেশনে অংশ নিয়েছিস!
এখানে কোন ধরনের সর্বনাম ব্যবহার করা হয়েছে? উত্তরঃ ঘনিষ্ঠ সর্বনাম। মানী সর্বনামের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে? উত্তরঃ আপনি অপারেশনে অংশ নিয়েছেন! সাধারণ সর্বনামের প্রয়োগে বাক্যটি কেমন হবে? উত্তরঃ তুমি অপারেশনে অংশ নিয়েছো! |
যোগাযোগের উপাদান বিশ্লেষণ
পরিস্থিতি কিছুদিন আগে আমার ছোট ভাই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। আমরা খুব চিন্তা করছিলাম। পরিবারের সবাই বাড়িতে অনেকদিন যাবত তার চিকিৎসা করেছিলাম। যোগাযোগের উদ্দেশ্য আমরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলাম। যেভাবেই হোক তাকে সুস্থ করতে হবে। আমাদের যোগাযোগের উদ্দেশ্য ছিল ছোট ভাইকে সুস্থ করা। যে ধরনের চিন্তা ও অনুভূতি প্রকাশ পেয়েছে ছোট ভাই অসুস্থ হয়ে পড়লে আমার খুব খারাপ লেগেছিল। মা-বাবা তার অসুস্থতায় অনেক চিন্তিত হয়ে পড়েছিলেন। আমাদের সুখের পরিবারটি চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল। আর কী উপায়ে যোগাযোগ করা যেত আরো বিভিন্ন উপায়ে যোগাযোগ করা যেত। আমাদের নিকটস্থ ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারতো। হেল্পলাইনে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে কথা বলতে পারতাম। |
উপরের পরিস্থিতি নিয়ে পরিবার বা পরিবারের বাইরের কোনো ব্যক্তির সাথে আলোচনা করো। যোগাযোগের উদ্দেশ্য পূরণে পরিস্থিতি বিবেচনায় আর কী কী করা যেতে পারত, সে ব্যাপারে তার মতামত নাও এবং নিচে উল্লেখ করো।
উপরের পরিস্থিতি নিয়ে আত্মীয়-স্বজনের সাথে আলোচনা করতে পারতাম। ডাক্তারের সাথে ছোট ভাইয়ের শারীরিক অবস্থা ব্যাখ্যা করা যেত। বাড়িতে চিকিৎসা না করে আমরা তাড়াতাড়ি হসপিটালে নিয়ে যেতে পারতাম। প্রাথমিকভাবে রোগীর জন্য কি করা যেতে পারে বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে ফোন করে জানতে পারতাম। |
Related Posts
- শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি সমাধান (সব অধ্যায়ের ছক)
- ৮ম শ্রেণির বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা pdf ২০২৪
- আমাদের লোকশিল্প মূলভাব, সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও বহুনির্বাচনি – ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা
- আমাদের লোকশিল্প বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (MCQ)
- কোকিল গল্পের প্রশ্ন উত্তর ও বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (MCQ) – ৮ম শ্রেণির বাংলা
- ৬ষ্ঠ শ্রেণির বার্ষিক মূল্যায়ন নির্দেশিকা ২০২৪ PDF সহ
- জোঁক গল্পের mcq প্রশ্ন উত্তর – ৮ম শ্রেণির বাংলা
- ডিজিটাল প্রযুক্তি ৭ম শ্রেণি সেশন ৩ (সবগুলো ছকের সমাধান)
- ৭ম শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি ১ম অধ্যায় (ডিজিটাল সময়ের তথ্য)
- আষাঢ়ের এক রাতে গল্পের এক কথায় প্রশ্ন উত্তর ও সৃজনশীল প্রশ্ন -৭ম শ্রেণি