পরিযায়ী পাখি দেশের সৌন্দর্য বাড়ায়। আজকের পোস্টে ৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুশীলন ১ম অধ্যায়ের পরিযায়ী পাখি সম্পর্কে সবগুলো ছকের সমাধান করে দিলাম।
৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুশীলন ১ম অধ্যায়ের সবগুলো ছক
যাযাবর পাখিদের সন্ধানে
৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুশীলন ১ম অধ্যায় ১ম ও ২য় সেশন
তোমাদের এলাকার কয়েকটি পরিযায়ী পাখির নাম এবং বছরে কোন কোন সময় তাদের দেখা যায় তা নিচে লিখে রাখো।
পরিযায়ী পাখির নাম | বছরের কোন সময়ে দেখা যায় |
১। খয়েরি-ডানা পাপিয়া | মে-অগাস্ট মাসের প্রজনন মৌসুমে আমাদের এলাকায় খয়েরি-ডানা পাপিয়ার দেখা যায়। |
২। কসাই পাখি | সাধারনত অক্টোবর থেকে এপ্রিল মাসে আমাদের এলাকায় এই পাখিকে বেশি দেখা যায়। |
৩। খয়রা চখাচখি | শীতকালে আমাদের নদীতে এদের দেখা যায়। |
৪। হামিংবার্ড | শীত মৌসুমে আমাদের এলাকায় প্রচুর দেখা যায়। |
৫। কালো হাঁস বা ঝুঁটি হাঁস | শীতকালে আমাদের এলাকার জলাশয়ে এদের দেখা যায়। |
৬। চামচঠুঁটো বাটান | শীতকালে আমাদের উপকূলীয় এলাকার কাদাচরে বা নরম মাটিতে দেখা যায় । |
Table of Contents
শিক্ষকের দেয়া গ্লোবটা ভালোভাবে লক্ষ্য করো, গ্লোবের উপর থেকে নিচে লম্বা লম্বি এবং দুপাশে আড়াআড়ি বেশ কিছু রেখা টানা হয়েছে খেয়াল করেছো? এই রেখাগুলো কি কাজে লাগে বলতে পারো? তোমার ধারনা নিচে লিখে রাখো।
গ্লোব এর উপর থেকে নিচে লম্বালম্বি এবং দুপাশে আড়াআড়িভাবে বেশ কিছু রেখা টানা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখা। কোন স্থানের ভৌগোলিক অবস্থান নির্ণয়ের জন্য এবং আবহাওয়া ও জলবায়ু জানার জন্য অক্ষরেখা জানা জরুরী। অপরদিকে পৃথিবীর কোন স্থান একটি নির্দিষ্ট প্রসঙ্গরেখা থেকে কতটা পূর্ব বা পশ্চিমে তা বোঝার জন্য দ্রাঘিমা রেখা ব্যবহার করা হয়। অক্ষরেখা এবং দ্রাঘিমা রেখা বোঝার জন্য আমাদের অক্ষাংশ এবং দ্রাঘিমাংশ সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। |
৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুশীলন ১ম অধ্যায় ৩য় সেশন
মানচিত্রের সাহায্যে নিচের ছকে দেয়া দেশগুলোর অবস্থান অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশ দিয়ে চিহ্নিত করতে পারবে? দলের অন্যদের সাহায্য নাও।
দেশের নাম | মানচিত্রে অবস্থান (অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশ) |
কম্বোডিয়া | স্থানাঙ্ক: ১১°৩৩′ উত্তর ১০৪°৫৫′ পূর্ব |
উরুগুয়ে | স্থানাঙ্ক: ৩৩°০′০″ দক্ষিণ ৫৬°০′০″ পশ্চিম |
ডেনমার্ক | স্থানাঙ্ক: ৫৬° উত্তর ১০° পূর্ব |
মাদাগাস্কার | স্থানাঙ্ক: ২০° দক্ষিণ ৪৭° পূর্ব |
জাপান | স্থানাঙ্ক: ৩৫° উত্তর ১৩৬° পূর্ব |
সেনেগাল | স্থানাঙ্ক: ১৪°২২′০.০১″ উত্তর ১৪°১৬′৫৯.৯৯″ পশ্চিম |
চতুর্থ সেশন
ঘড়িতে কটা বাজে একবার দেখে নাও। এবার আগের সেশনে আলোচিত দেশগুলোর অবস্থান আরেকবার দেখে নিয়ে হিসাব করে বের করো, এখন এই দেশগুলোর কোথায় কটা বাজে।
দেশের নাম | এই মুহূর্তে ঘড়িতে সময় |
বাংলাদেশ | সকাল ১০ঃ০০ টা |
কম্বোডিয়া | দুপুর ১১ঃ০০ টা |
উরুগুয়ে | রাত ১ঃ০০ টা |
ডেনমার্ক | ভোর ৫ঃ০০ টা |
মাদাগাস্কার | সকাল ৭ঃ০০ টা |
সেনেগাল | ভোর ৪ঃ০০ টা |
পঞ্চম সেশন
East Asian-Australian Flyway দিয়েই এখন পর্যন্ত ২৫০ প্রজাতির প্রায় ৫ কোটি পাখি চলাচল করে থাকে। এই ফ্লাইওয়ে বাংলাদেশসহ আর কোন কোন দেশের উপর দিয়ে গেছে নিচে লিখে রাখো।
East Asian-Australian Flyway পরিযায়ী পাখিদের জন্য বিশ্বের অন্যতম ফ্লাইওয়ে। এটি উত্তরে রাশিয়ার তাইমির উপদ্বীপ থেকে আলাস্কা পর্যন্ত বিস্তৃত। এই ফ্লাইও এর মধ্যে চীন, জাপান, কোরিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগর সহ পূর্ব এশিয়ার বেশিরভাগ অংশ জুড়ে রয়েছে। ৫০ মিলিয়নেরও বেশি পরিযায়ী পাখি এই পথ দিয়ে যাতায়াত করে। এই ফ্লাইওয়ে লক্ষ লক্ষ পরিযায়ী পাখিদের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ যারা উত্তর এশিয়া এবং আলাস্কায় বংশবৃদ্ধি করে আর দক্ষিণ পূর্বে এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায় প্রজনন মৌসুম কাটায়। এই ফ্লাইওয়ের দক্ষিণ প্রান্ত অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডকে ঘিরে রয়েছে। |
পৃথিবীর ক্রমাগত ঘূর্ণনের পরেও এর বিভিন্ন অঞ্চলে ভৌগোলিক বৈচিত্র্য কিভাবে সংরক্ষিত হয়?
পৃথিবীর নিজ অক্ষে কেন্দ্র করে ঘোরাকে আহ্নিক গতি বলে এবং সূর্যের চারপাশে ঘূর্ণনকে বার্ষিক গতি বলে। পৃথিবীর উত্তর দক্ষিণ মেরু বরাবর কাল্পনিক একটি লেখা হচ্ছে অক্ষরেখা। এই অক্ষরেখাটি পৃথিবীর কক্ষপথের সমতলে ২৩.৫ ডিগ্রি কোণে হেলে থাকে। যদিও আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আমরা এই হেলানো কক্ষপথের কোন পরিবর্তন দেখিনা। কিন্তু খুবই ধীরে ধীরে এটি পরিবর্তিত হচ্ছে। পৃথিবীর কক্ষপথ ও হেলানো অক্ষ ঋতু পরিবর্তন এবং দিনের সময়ের দৈর্ঘ্যের পরিবর্তনের ভূমিকা রাখছে। তাই পৃথিবী ক্রমাগত ঘূর্ণনের পরেও এর বিভিন্ন অঞ্চলে ভৌগোলিক বৈচিত্র্য সংরক্ষিত হয়। |
৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুশীলন ১ম অধ্যায় সপ্তম ও অষ্টম সেশন
কোন ধরনের পদার্থকে চুম্বক আকর্ষণ করে আর কোন ধরনের পদার্থকে করেনা। নিচের থাকে নোট নাও।
চুম্বক আকর্ষণ করে
বস্তুর নাম | কি দিয়ে তৈরি |
১। বিশুদ্ধ লোহা | লোহা দিয়ে তৈরি। |
২। কার্বন ইস্পাত | লোহা এবং কার্বনের মিশ্রণে তৈরি ধাতু |
৩। সিলিকন ইস্পাত | লোহা এবং সিলিকন মিশ্রণে তৈরি ধাতু |
৪। ঢালাই লোহা | অশুদ্ধ লোহা থেকে তৈরি। |
চুম্বক আকর্ষণ করে না
বস্তুর নাম | কি দিয়ে তৈরি |
১। কাগজ | কাঠ ও খড়কুটা দিয়ে তৈরি। |
২। প্লাস্টিক | আধা-সিন্থেটিক জৈব যৌগ দ্বারা তৈরি। |
৩। কাপড় | সুতা দ্বারা তৈরি। |
৪। মাটি | খনিজ পদার্থ এবং জৈব যৌগের মিশ্রনে তৈরি। |
সূচটিকে লোহা বা নিকেলের কাছে নিয়ে দেখো আকর্ষণ করছে কি তোমাদের পর্যবেক্ষণ লিখে রাখো।
আমরা এটি স্থায়ী চুম্বক এবং একটি সূচ জাতীয় জিনিস নিলাম যা চুম্বক স্পর্শ করে। এবার সূচটিকে স্থায়ী চুম্বকের একমাথা স্পর্শ করে টেনে শেষ পর্যন্ত নিয়ে গেলাম। এভাবে ২০ বার ঘষতে থাকলাম। এরপরে সূচের টুকরাটি একটি লোহা বা লোহা জাতীয় পদার্থের কাছে নিয়ে গেলে দেখলাম, সেটিকে স্পর্শ করছে। এর কারণ হচ্ছে সূচের টুকরোটি চুম্বকে পরিণত হয়ে গিয়েছে। কোন চৌম্বক স্পর্শকারী পদার্থকে চুম্বকের সাথে ঘষলে সেটিও পরবর্তীতে চুম্বকে পরিণত হয়। একে ঘর্ষণজাত চুম্বক বলে। |
বাটিটিকে একটু ঘুরিয়ে দেখো সুচের দিক একই থাকছে কিনা।
আমরা চৌম্বকে ঘষা সূচটিকে কাগজে গেঁথে তারপরে বাটিতে পানি রেখে ভাসিয়ে দিলাম। দেখলাম এটি উত্তর দক্ষিণ মুখ বরাবর করে আছে। এর কারণ হচ্ছে চৌম্বক সব সময় উত্তর দক্ষিণ মুখ করে থাকে। পৃথিবী আসলে একটা বিশাল চুম্বক হিসাবে কাজ করে সেজন্য কোন চুম্বককে ঝুলিয়ে দিলেই পৃথিবীর এই বিশাল চুম্বকের আকর্ষণ সেটা উত্তর দক্ষিণ বরাবর দূরে থাকে।বাটিটি আমরা আরেকবার ঘুরিয়ে দেখলাম। কিন্তু চুম্বকটি আবারও উত্তর-দক্ষিণ বরাবর ঘুরে গেল। যেহেতু সূচটিকে চুম্বকের সাথে ঘষার ফলে সেটিও চৌম্বক পদার্থের পরিণত হয়ে গিয়েছে। তাই এটি উত্তর-দক্ষিণ বরাবর মুখ করে আছে। |
কম্পাস কাছে নেওয়ার পর কি ঘটলো?
একটি ড্রিংকিং স্ট্রয়ের এর টুকরোর উপরে প্লাস্টিক আবৃত বৈদ্যুতিক তার পেঁচিয়ে নিলাম। এবারে একটা কম্পাসের কাছে প্যাঁচানো তারটি রাখলাম। স্বাভাবিকভাবে কম্পাসের কাটাটি শুরুতে উত্তর দিকে মুখ করে আছে। এবারে কুন্ডলীর তারের দুই মাথায় একটি ব্যাটারির দুই মাথা স্পর্শ করলাম। তখন আমরা দেখতে পেলাম কম্পাসটি সঙ্গে সঙ্গে কুণ্ডলের দিকে ঘুরে গেল। ব্যাটারি থেকে বিদ্যুৎ প্রবাহের কারণে এমনটি হয়েছে। সেই চৌম্বক ক্ষেত্রটি কম্পাসের কাটাটিকে নিজের দিকে টানছে। |
ব্যাটারির দিক বদলে দেয়ার পর কি ঘটেছে?
ব্যাটারি থেকে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হওয়ার কারণে চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে। আমরা ব্যাটারীটিকে ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহের দিক পাল্টে দিলাম। তখন সাথে সাথে দেখলাম কম্পাসটি ও সাথে সাথে ঘুরে গেল। চৌম্বক ক্ষেত্র কোন দিকে তৈরি হবে, সেটা নির্ভর করবে বিদ্যুৎ প্রবাহের উপরে। ডান হাতের নিয়মে সেটি বের করা সম্ভব। শাহাদাত আঙুলের ডগার দিকে যদি বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয়, তাহলে বুড়ো আঙ্গুলের দিকে চৌম্বক ক্ষেত্র সৃষ্টি হবে। তারের কুণ্ডলীর ভেতর দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিতকালে চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরি হয়। বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ করলে সাথে সাথে চুম্বক ক্ষেত্র অদৃশ্য হয়ে যায়। |
৮ম শ্রেণির বিজ্ঞান অনুশীলন ১ম অধ্যায় নবম ও দশম সেশন
পরিযায়ী পাখি সম্পর্কে আমার শোনা ঘটনা।
পরিযায়ী পাখিদের অতিথি পাখিও বলা হয়। সাধারণত শীতকালীন সময় প্রচণ্ড ঠান্ডার কারণে আমাদের দেশে এই পাখিগুলো আসে। কিন্তু আমাদের অজ্ঞতার কারণে এই পাখিদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ে। কিছু অসাধু শিকারি শীতকালীন সময়ে এই পাখিগুলোকে শিকার করে। কেউ কেউ এই পাখির গোশত ভক্ষণ করার জন্য অথবা পাখি পালনের জন্য এগুলো শিকার করে। আমি দেখেছি এই পাখিগুলোকে ধরে অনেকে উচ্চ দামে বিক্রি করে দেয়। অনেক সময় জেলেদের জালে পরিযায়ী পাখিদের আটকা পড়তেও দেখেছি। সমাজের কিছু অজ্ঞ মানুষ ফাঁদ পেতে এই পাখিগুলোকে শিকার করে। |
তোমাদের এলাকায় পরিযায়ী পাখিদের নিরাপদ আশ্রয় গড়ে তুলতে তোমরা কি করতে পারো? দলে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নাও। তোমাদের পরিকল্পনা নিচে লিখে রাখো।
পরিযায়ী পাখিরা আমাদের দেশের সম্পদ। পরিযায়ী পাখিদের জন্য আমার এলাকায় নিরাপদ আশ্রয় গড়ে তুলতে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। পরিযায়ী পাখি সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে হবে। কোনো শিকারে যাতে পরিযায়ী পাখিকে হত্যা না করতে পারে সেদিকে দৃষ্টি রাখতে হবে। পরিযায়ী পাখিরা যেখানে বিচরণ করে সেখানে জেলেদের মাছ ধরা বন্ধ করতে হবে। পরিযায়ী পাখি রক্ষার জন্য ব্যানার, পোস্টার ইত্যাদির মাধ্যমে জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। এসব পাখিদের জন্য আমাদের কৃত্রিম বনাঞ্চল সৃষ্টি করতে হবে। এসব পাখিদের বিচরণ স্থানে অধিক জনসমাগম বন্ধ করতে হবে। সর্বোপরি পরিযায়ী পাখিদের নিরাপদ আশ্রয় গড়ে তুলতে আমাদের এলাকার উপকূল বাসীদের পাখিপ্রেমী করে তুলতে হবে। |
ফিরে দেখা
পরিযায়ী পাখিদের সম্পর্কে নতুন কি কি জানলে এই কাজ করতে গিয়ে?
পরিযায়ী পাখি শীতকালে সাইবেরিয়া ও ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলগুলো থেকে আমাদের দেশে আসে। পরিযায়ী পাখি আমাদের দেশে আসার মূল দুটি কারণ হচ্ছে খাদ্যের সহজলভ্যতা এবং বংশবৃদ্ধি। এই কাজ করতে গিয়ে আমি পরিযায়ী পাখিদের ফ্লাইওয়ে সম্পর্কেও জানলাম। তারা কোন কোন দেশ থেকে আমাদের দেশে আসে এবং কোন কোন সময়ে পরিযায়ী পাখিদের বেশি দেখা যায়। এই কাজ করতে গিয়ে আরো জানলাম, পরিযায়ী পাখিরা কিভাবে শিকারিদের শিকার হয় এবং দিন দিন কেন পরিচয় পাখিদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। এদের জন্য নিরাপদ আশ্রয় গড়ে তুলতে আমাদের সচেতন হওয়া জরুরী কেন সে সম্পর্কে বুঝতে পারলাম। |
এই কাজ করার পর পরিযায়ী পাখিদের বিষয়ে তোমার নিজের চিন্তায় কি কোন পরিবর্তন এসেছে?
এই কাজ করার পর পরিযায়ী পাখিদের প্রতি আমার ভালোবাসা অনেক বেড়ে গেল। শীতের প্রকোপের কারণে যেসব পাখিরা আমাদের দেশে আশ্রয় এবং খাদ্যের জন্য আসে তাদেরকে আমাদের বাঁচিয়ে রাখতে হবে। শিকারিদের হাত থেকে পরিযায়ী পাখিকে আমাদের রক্ষা করতে হবে। এই কাজ করার পর আমি আরও বুঝতে পারলাম পরিচয় পাখিরা আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে। এই কাজগুলো করার পরে এই পাখিদের নিয়ে আমি চিন্তা করলাম, তাদেরকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে আমাদের সমাজের প্রত্যেকটি মানুষকে পাখিপ্রেমী হতে হবে এবং পাখিকে রক্ষার জন্য এগিয়ে আসতে হবে। |
Related Posts
- স্বাস্থ্য সুরক্ষা ৭ম শ্রেণি ২য় অধ্যায় (খেলাধুলায় গড়ি সুস্থ ও সুন্দর জীবন)
- ৭ম শ্রেণির ডিজিটাল প্রযুক্তি ১ম অধ্যায় (ডিজিটাল সময়ের তথ্য)
- ৭ম শ্রেণির বাংলা ৩য় অধ্যায় সমাধান-অর্থ বুঝে বাক্য লিখি
- ময়নামতির চর কবিতার প্রশ্ন উত্তর – ৭ম শ্রেণির বাংলা
- পন্ডশ্রম কবিতার মূলভাব, প্রশ্ন উত্তর ও বহুনির্বাচনি (MCQ) – ৮ম শ্রেণির বাংলা
- জীবন ও জীবিকা ৭ম শ্রেণি ৩য় অধ্যায়-আগামীর স্বপ্ন
- জীবন ও জীবিকা ৭ম শ্রেণি ২য় অধ্যায় (পেশার রূপ বদল)
- আমার বাড়ি কবিতার মূলভাব, প্রশ্ন উত্তর ও বহুনির্বাচনি – ৬ষ্ঠ শ্রেণির বাংলা
- একদিন ভোরবেলা গল্পের মূলভাব সহজ ভাষায় – ৮ম শ্রেণির বাংলা
- রবীন্দ্রনাথ হায়াৎ মামুদ মূলভাব – ৮ম শ্রেণির বাংলা