আজকের পোস্টে স্বাস্থ্য সুরক্ষা ৭ম শ্রেণি ১ম অধ্যায়ের ‘নিরাপদ ও সুষম খাবার খাই ,সুস্থ সবল জীবন পাই’ শিরোনামের সবগুলো ছক আজকে পুরন করে দেখাবো ।
৭ম শ্রেণির স্বাস্থ্য সুরক্ষা ১ম অধ্যায় সমাধান
নিরাপদ ও সুষম খাবার খাই, সুস্থ সবল জীবন পাই
আমার পরিবারের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকা
দিন | সকাল | দুপুর | রাত |
দিন – ১ | রুটি , পরোটা , ভাজি, চা-কফি , পাকা ফলমূল ইত্যাদি । | ভাত , মাছ , ডাল , শাখ-সবজি , দুধ , ডিম ইত্যাদি | ভাত , মাছ , মাংস , রুটি , মধু , ইত্যাদি |
দিন – ২ | ভাজি বা মাংস দিয়ে পরোটা, চা দিয়ে বিস্কুট ইত্যাদি | সবুজ শাখ-সবজি, ছোট মাছ, আলু,লেবু, দুধ , ডিম , ইত্যাদি । | মিষ্টি জাতীয় খাবার, রুটি, দুধ, ডিম , ইত্যাদি |
দিন – ৩ | ভিটামিনযুক্ত ফলমূল, পিঠা , রুটি , চা , বিস্কুট, মুড়ি , ইত্যাদি | ভাত , বিরিয়ানি, মাংস , পোলাও ,ইলিশ মাছ , ইত্যাদি | দুধ , ডিম , ঘি, রুটি, তেল জাতীয় খাবার ইত্যাদি |
Table of Contents
রোগবালাইমুক্ত থাকতে আমাদের কাজ
রোগ-ব্যাধি মুক্ত থাকতে আমাদের যে কাজগুলো করণীয় হবে তা নিম্নরূপঃ ১। টয়লেট ব্যবহারের পর সাবান দিয়ে ভালোভাবে হাত ধুতে হবে । ২। বাহিরে গেলে মাস্ক পরিধান করতে হবে । ৩। হাঁচি কাশির সময় রুমাল বা টিস্যু ব্যবহার করতে হবে । ৪। ময়লা জামাকাপড় প্রতিদিন ধুতে হবে । ৫। নিজের বিছানা ও ঘর সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে ৬। নিয়মিত গোসল করতে হবে । ৭। ভিটামিন যুক্ত সবুজ শাকসবজি খেতে হবে । ৮। জাঙ্ক ফুড ও কোমল পানীয় থেকে বিরত থাকতে হবে । |
স্বাস্থ্য সুরক্ষা ৭ম শ্রেণি ১ম অধ্যায়ের খাদ্য ও পুষ্টি
সকাল | দুপুর | রাত | আমাদের খাদ্যে কোন ধরনের খাদ্য উপাদান আছে (কোন ধরনের উপাদান বেশি, কম বা স্বাভাবিক মাত্রায় আছে বলে মনে করছি কি না) | |
দিন – ১ | রুটি , পরোটা , ভাজি, চা-কফি , পাকা ফলমূল ইত্যাদি । | ভাত , মাছ , ডাল , শাখ-সবজি , দুধ , ডিম ইত্যাদি | ভাত , মাছ , মাংস , রুটি , মধু , ইত্যাদি | ১ম দিনের খাদ্য তালিকায় আছে শর্করা , আমিষ , ও ভিটামিন । খাবারে শর্করা ও ভিটামিনের পরিমাণ স্বাভাবিক মাত্রায় রয়েছে তবে আমিষের পরিমাণ একটু বেশি রয়েছে বলে আমার মনে হয় । |
দিন – ২ | ভাজি বা মাংস দিয়ে পরোটা, চা দিয়ে বিস্কুট ইত্যাদি | সবুজ শাখ-সবজি, ছোট মাছ, আলু,লেবু, দুধ , ডিম , ইত্যাদি । | মিষ্টি জাতীয় খাবার, রুটি, দুধ, ডিম , ইত্যাদি | ২য় দিনের খাদ্য তালিকায় আছে শর্করা , আমিষ , ও ভিটামিন ।দ্বিতীয় দিনের খাদ্য তালিকায় আমি শর্করা এবং ভিটামিনের পরিমাণ সঠিক মাত্রায় রয়েছে বলে আমি মনে করি |
দিন – ৩ | ভিটামিনযুক্ত ফলমূল, পিঠা , রুটি , চা , বিস্কুট, মুড়ি , ইত্যাদি | ভাত , বিরিয়ানি, মাংস , পোলাও ,ইলিশ মাছ , ইত্যাদি | দুধ , ডিম , ঘি, রুটি, তেল জাতীয় খাবার ইত্যাদি | ৩য় দিনের খাদ্য তালিকায় আছে শর্করা , আমিষ , ভিটামিন ও স্নেহ জাতীয় পদার্থ । তবে এক্ষেত্রে তেল জাতীয় খাবার একটু বেশি রয়েছে। যা আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে । |
অপুষ্টি ও অতিপুষ্টি
অপুষ্টি | অতিপুষ্টি |
ছবি আঁকতে হবে ১। সাধারনত দরিদ্র পরিবারের সন্তানরা অপুষ্টিতে ভুগে । ২। তাদের দেখতে সাধারণত আকারে চিকন মনে হয় । ৩। অপুষ্টিজনিত শিশুরা সবসময় মনমরা থাকে । ৪। অপুষ্টিজনিত শিশুদের দেখলে মনে হয় তারা সব সময়ই রোগাক্রান্ত । ৫। অতিরিক্ত অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুদেরকে প্রতিবন্ধীও মনে হয় । ৬। অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুদের ওজন কম থাকে । | ছবি আঁকতে হবে ১। অতিপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুরা অধিক মোটা হয় । ২। স্বাভাবিক শিশুদের তুলনায় তাদের ওজন সব সময় বেশি থাকে । ৩। তারা বেশি কাজ করলে হাঁপিয়ে ওঠে । ৪। অতিপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুরা ভারী কোন কাজ করতে পারে না । ৫। তাদের শরীরের ওজন বেশি হওয়ায় তারা এক জায়গা থেকে উঠতে চায় না । |
অপুষ্টি ও অতিপুষ্টির শারীরিক লক্ষণ
অপুষ্টি | অতিপুষ্টি |
অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুদের শারীরিক লক্ষণগুলোঃ ১। অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুদের শারীরিক গঠন সাধারণ শিশুদের তুলনায় চিকন ও সরু হয় । ২। তাদের শারীরিক গঠন দেখলে মনে হয় তারা রোগ আক্রান্ত । ৩। তাদের শরীরে ভিটামিন ও আমিষের অভাব সবসময় বেশি থাকে । ৪। তাদের হার ও মাংস বেশি স্বাভাবিকের তুলনায় নরম থাকে । ৫। অপুষ্টিতে ভোগা শিশুদের অনেক সময় মাথার চুল পড়ে যায় । ৬ । অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুরা কিছুদিন পরপর শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে । | অতিপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুদের শারীরিক লক্ষণগুলোঃ ১। অতি পুষ্টিতে ভোগা শিশুদের শারীরিক গঠন সাধারণ শিশুদের তুলনায় অধিক মোটা হয় । ২ । তাদের ওজন সবসময় সাধারণ শিশুদের থেকে অতিমাত্রায় হয় । ৩ । অতিরিক্ত আমিষ খাবার ফলে তাদের মাংসপেশী বেড়ে যায় ও মোটা হয় । ৪। শারীরিকভাবে অধিক মোটা হওয়ার ফলে তারা অধিক পরিশ্রমের কাজ করতে পারে না । ৫ । তারা বেশি পরিশ্রম করলে হাঁপিয়ে ওঠে । |
পরিবার ভিত্তিক পুষ্টিতথ্য সংক্রান্ত প্রশ্নমালা
আমরা কোন পরিবারের খাদ্যাভ্যাস সম্পর্কে জানার জন্য যেসব প্রশ্নগুলো করতে পারি তা নিম্নরূপঃ ১। আপনার পরিবারের সদস্য সংখ্যা কতজন ? ২। আপনার পরিবারে শিশু ও বয়স্ক লোকদের সংখ্যা কতজন? ৩। পরিবারে কেউ অপুষ্টিতে আক্রান্ত আছে কিনা? ৪। পরিবারে কেউ অপুষ্টিতে আক্রান্ত থাকলে করণীয় কি? ৫। পরিবারের কেউ অতিপুষ্টিতে ভুগতেছে কিনা? ৬। অতিপুষ্টিতে আক্রান্ত থাকলে করণীয় কি? ৭। আপনারা সুষম খাদ্য সম্পর্কে জানেন কিনা? ৮ । আপনাদের পরিবারের সদস্যদের ওজন স্বাভাবিকের তুলনায় কম অথবা বেশি কিনা? ৯। তেল চর্বি জাতীয় খাবার ও খাওয়ার কুফল সম্পর্কে জানেন কিনা? |
শিশু-কিশোরদের ওজন সংক্রান্ত তথ্য
মোট কতজন শিশু-কিশোরের তথ্য নিয়েছি = ২০ জন
স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে কম ওজনের শিশু-কিশোর কতজন পেয়েছি | ৫ জন |
স্বাভাবিক মাত্রার ওজনসম্পন্ন শিশু-কিশোর কতজন পেয়েছি | ১০ জন |
স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেশি ওজনের শিশু-কিশোর কতজন পেয়েছি | ৫ জন |
শিশু-কিশোরদের উচ্চতা সংক্রান্ত তথ্য
মোট কতজন শিশু-কিশোরের তথ্য নিয়েছি =১৮ জন
স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে কম উচ্চতার শিশু-কিশোর কতজন পেয়েছি | ৫ জন |
স্বাভাবিক মাত্রার উচ্চতাসম্পন্ন শিশু-কিশোর কতজন পেয়েছি | ১০ জন |
স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেশি উচ্চতার শিশু-কিশোর কতজন পেয়েছি | ৩ জন |
পুষ্টি সমস্যা প্রতিরোধে আমার স্লোগান
নিচে স্বাস্থ্য সুরক্ষা ৭ম শ্রেণি ১ম অধ্যায়ের পুষ্টি সমস্যা প্রতিরোধে আমার স্লোগান লিখে দেওয়া হল।
ক্রমিক | পুষ্টি সমস্যা প্রতিরোধে আমাদের স্লোগান |
১ | অতিরিক্ত তেল-চর্বিযুক্ত খাবার ও জাঙ্কফুড পরিহার করি। সুস্থ সুন্দর জীবন গড়ি। |
২ | ভিটামিন যুক্ত খাবার খাব , রোগের সাথে লড়াই করব । |
৩ | অধিক খাদ্য খাব না, অতিপুষ্টিতে ভুগবো না । |
৪ | সুষম খাদ্য যেখানে, রোগ মুক্তি সেখানে । |
৫ | পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার খাব, বাহুতে অনেক শক্তি পাব । |
৬ | খাবারে অনীহা, দেখাবো না অসুস্থ হয়ে যাবো না । |
৭ | রাস্তার খাবার খাব না, ডাক্তারের কাছে যাব না |
৮ | তেল-চর্বিযুক্ত খাবার ও জাঙ্কফুড খাবো না, অতিরিক্ত মোটা হবো না । |
পুষ্টিসমস্যা প্রতিরোধে আমার পরিকল্পনা
কী করব | কখন করব | কতবার করব |
পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সুষম খাদ্য বিষয়ে আলোচনা করা | রাতে | সপ্তাহে ২ বার |
পরিবারের সদস্যদের অতিরিক্ত খাদ্য খাওয়ার কুফল সম্পর্কে জানানো | সকালে | সপ্তাহে ২ বার |
অতিরিক্ত তেল-চর্বিযুক্ত খাবার ও জাঙ্কফুড পরিহারের পরামর্শ দেওয়া । | বিকেলে | সপ্তাহে ২ বার |
পরিবারের সদস্যদের কারো পুষ্টি সমস্যা থাকলে সুষম খাদ্য খাওয়ানো | সকালে | প্রতিদিন |
প্রতিদিন আমরা কোন কোন খাবার খাব সেগুলোর একটি তালিকা তৈরি করা | সকালে | প্রতিদিন |
ছক ১ : আমার অংশগ্রহণ ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা বইয়ে করা কাজ
অংশগ্রহণের সময় অন্য শিক্ষার্থীদের সাথে শ্রদ্ধাশীল আচরণ | অংশগ্রহণের সময় অন্য শিক্ষার্থীদের সাথে সম্পর্কের প্রতি সচেতনতা ও গুরুত্ব | বইয়ে করা কাজের মান | |
নিজের মন্তব্য | স্বাস্থ্য সুরক্ষা বইয়ের কাজে অংশগ্রহণের সময় শিক্ষার্থীদের সাথে আমি শ্রদ্ধাশীল আচরণ করেছি । তারা যখন কোন কিছু বুঝতে না পেরেছে তখন তাদেরকে বুঝিয়ে দিয়েছি এবং আমি যখন কিছু বুঝতে পারিনি তখন তারা আমাকে সে বিষয়টা বুঝিয়ে দিয়েছে । আমরা একে অপরের সাথে স্বাস্থ্য বিষয় নিয়ে আলাপ-আলোচনা করেছি । | স্বাস্থ্য সুরক্ষা বইয়ের কাজে অংশগ্রহণের সময় অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সাথে আমার সম্পর্ক অনেক ভাল ছিল । তারা আমাকে বিভিন্ন খাদ্য সম্পর্কে বর্ণনা দিয়েছে । সুষম খাদ্য সম্পর্কে তারা আমাকে বুঝিয়েছে । কিভাবে রোগব্যাধি থেকে মুক্ত থাকতে হয়, আমি তাদের সেগুলো বুঝিয়েছি । সর্বোপরি আমি তাদেরকে স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন করেছি । | স্বাস্থ্য সুরক্ষা বইয়ের করা সম্পন্ন কাজটি আমার । আমি নিজে আমার মেধা দিয়ে এই কাজগুলো করেছি এবং আপনাকে শিক্ষককে সাবমিট করেছি । সবগুলো কাজ আমি মনোযোগ সহকারে করেছি । আমার মনে হয় আমার কাজগুলো সবচেয়ে বেশি ভালো হয়েছে । |
শিক্ষকের মন্তব্য | শিক্ষক লিখবেন | শিক্ষক লিখবেন | শিক্ষক লিখবেন |
ছক ২ : নিরাপদ ও সুষম খাবার খাওয়া এবং পুষ্টিসমস্যা সমাধানে আমার চর্চা
নিরাপদ ও সুষম খাবার খাওয়া এবং পুষ্টিসমস্যা সমাধানে চর্চা সংক্রান্ত পরিকল্পনার যথার্থতা | নিরাপদ ও সুষম খাবার খাওয়া এবং পুষ্টিসমস্যা সমাধানে চর্চাগুলো জার্নালে লিপিবদ্ধকরণ | চর্চার সময় খাদ্য ও পুষ্টিসংক্রান্ত ধারণাগুলোর সঠিক প্রতিফলন | |
নিজের মন্তব্য | নিরাপদ ও সুষম খাবার খাওয়া এবং পুষ্টি সমস্যা সংক্রান্ত আমি যে পরিকল্পনাগুলো করেছি, সবগুলো পরিকল্পনা আমার পরিবার গ্রহণ করেছে । ভবিষ্যতে আমি সুষম খাদ্য এবং পুষ্টি সমস্যা নিয়ে চর্চা চালিয়ে যেতে থাকবো । | নিরাপদ সুষম খাবার খাওয়া এবং পুষ্টি সংক্রান্ত সকল সমস্যা গুলোর চর্চা আমি আমার জার্নালে লিপিবদ্ধ করেছি । যাতে সবাই সেগুলো পড়তে পারে এবং সেগুলো সম্পর্কে ধারণা নিতে পারে । | খাদ্য ও পুষ্টি সংক্রান্ত ধারণাগুলোর সঠিক প্রতিফলন আমি আমার বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করেছি । আমি এখন জাঙ্ক ফুড এবং অতিরিক্ত তেল চর্বি খাওয়া পরিহার করেছি এবং খাদ্য সম্পর্কে সচেতন হয়েছি । |
অভিভাবকের মন্তব্য | সে বাসায় নিরাপদ এবং সুষম খাদ্য সম্পর্কে পরিকল্পনা করেছে এবং আমাদেরকে জানিয়েছে খাদ্য এর পুষ্টি সম্পর্কে এবং অতিরিক্ত খাদ্যের কুফল সম্পর্কে । | সেটা সবগুলো কাজ জার্নালে লিপিবদ্ধ করেছে এবং আমাদেরকে দেখিয়েছে। আমরা তাকে অভিনন্দন জানিয়েছি । সে নতুন সৃষ্টিশীল কিছু করতে পেরেছে । | পরিবারে আমরা তার দেখানো কাজগুলো গুলোর প্রতিফলন ঘটিয়েছি। আমরা এখন অতিরিক্ত খাবার খাওয়া ছেড়ে দিয়েছি এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ শাকসবজি বেশি খাচ্ছি এবং সুষম খাদ্যের নিয়ম মেনে চলছি । |
শিক্ষকের মন্তব্য | শিক্ষক লিখবেন | শিক্ষক লিখবেন | শিক্ষক লিখবেন |
Related Posts
- আষাঢ়ের এক রাতে সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর – ৭ম শ্রেণির বাংলা
- মাঝি কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর ও সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন – ৭ম শ্রেণি
- কোষ পরিভ্রমণ সপ্তম শ্রেণীর বিজ্ঞান অনুশীলন বই সমাধান ৩য় অধ্যায়
- বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদের ব্যবহার প্রশ্ন উত্তর ও বহুনির্বাচনি- ৭ম শ্রেণি ডিজিটাল প্রযুক্তি
- স্বাস্থ্য সুরক্ষা ৭ম শ্রেণি ২য় অধ্যায় (খেলাধুলায় গড়ি সুস্থ ও সুন্দর জীবন)
- Class 7 English Chapter 1 (A Dream School)
- ইবনে বতুতার ভ্রমণ গল্পের প্রশ্ন উত্তর ও বহুনির্বাচনি – ৮ম শ্রেণির বাংলা
- ডিজিটাল প্রযুক্তি ৬ষ্ঠ শ্রেণি ১ম অধ্যায় সমাধান (সবগুলো ছক)
- ৭ম শ্রেণির বাংলা ৫ম অধ্যায় ৫ম পরিচ্ছেদ (কল্পনানির্ভর লেখা)
- মেট্রোরেল সম্পর্কে অনুচ্ছেদ (সহজ ভাষায় সকল ক্লাসের জন্য)