মাসি পিসি গল্পের সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (জ্ঞানমূলক প্রশ্ন)- একাদশ দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘মাসি পিসি’ গল্পটি স্বামীর নির্মম নির্যাতনের শিকার পিতৃমাতৃহীন এক তরুণীর করুণ কাহিনী নিয়ে রচিত হয়েছে। এই পোস্টে মাসি পিসি গল্পের সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর (জ্ঞানমূলক প্রশ্ন)- একাদশ দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা লিখে দিলাম।

মাসি পিসি গল্পের সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

১. আহ্লাদি কোন পর্যন্ত ঘোমটা টেনে দেয়?
উত্তর: আহ্লাদি সিঁথির সিঁদুর পর্যন্ত ঘোমটা টেনে দেয়।

২. কী উপলক্ষে মাসি-পিসি উপোস ছিল?
উত্তর: শুক্লপক্ষের একাদশী উপলক্ষে মাসি-পিসি উপোস ছিল।

৩. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত প্রথম গল্পের নাম কী?
উত্তর: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত প্রথম গল্পের নাম ‘অতসী মামী’।

৪. ‘মাসি-পিসি’ গল্পটি কোন পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ‘মাসি-পিসি’ গল্পটি ‘পূর্বাশা’ পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়।

৫. মাসি-পিসি কী পণ করেছে?
উত্তর: মাসি-পিসি আহ্লাদিকে জগুর ঘরে ফেরত না পাঠানোর পণ করেছে।

৬. কার শ্বাশুড়ি-ননদ বাঘের মতো ছিল?
উত্তর: আহ্লাদির মাসির শ্বাশুড়ি-ননদ বাঘের মতো ছিল।

৭. আহ্লাদির জমিজমার সিকিভাগ ছাড়া বাকিটা কার দখলে গেছে?
উত্তর: আহ্লাদির জমিজমার সিকিভাগ ছাড়া বাকিটা গোকুলের দখলে গেছে।

৮. আহ্লাদিকে পাওয়ার জন্য কে হাল ছাড়েনি?
উত্তর: আহ্লাদিকে পাওয়ার জন্য গোকুল হাল ছাড়েনি।

৯. কীভাবে আহ্লাদির বাবা, মা, ভাই মারা গিয়েছিল?
উত্তর: কলেরায় আক্রান্ত হয়ে আহ্লাদির বাবা, মা ও ভাই মারা গিয়েছিল।

১০. আহ্লাদির পিসির স্বভাব বদলেছিল কখন?
উত্তর: ছেলে হওয়ার পর আহ্লাদির পিসির স্বভাব বদলেছিল।

১১. কখন কৈলেশের স্বভাব বিগড়ে যায়?
উত্তর: হাতে দুটো পয়সা এলে কৈলেশের স্বভাব বিগড়ে যায়।

১২. মাসি-পিসির চিৎকারে কে দলবল নিয়ে পালিয়ে যায়?
উত্তর: মাসি-পিসির চিৎকারে কানাই চৌকিদার দলবল নিয়ে পালিয়ে যায়।

১৩. কৈলেশের কাছে কোন ব্যাপারটি প্যাঁচালো মনে হয়েছিল?
উত্তর: কৈলেশের কাছে আহ্লাদির গর্ভবতী হওয়ার ব্যাপারটি প্যাঁচালো মনে হয়েছিল।

১৪. ‘সোমত্ত মেয়া’ বলে কাকে ইঙ্গিত করা হয়েছে?
উত্তর: ‘সোমত্ত মেয়া’ বলে আহ্লাদিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে।

১৫. ভালোয় ভালোয় না গেলে কানাই মাসি-পিসিকে কীভাবে কাছারিবাড়ি নিয়ে যাবার হুকুমের কথা বলে?
উত্তর: ভালোয় ভালোয় না গেলে কানাই মাসি-পিসিকে ধরে বেঁধে টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে যাবার হুকুমের কথা বলে।

১৬. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পৈতৃক নিবাস কোথায়?
উত্তর: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পৈতৃক নিবাস বিক্রমপুরে।

১৭. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মাতার নাম কী?
উত্তর: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মাতার নাম নীরদাসুন্দরী দেবী।

১৮. সালতি কোথায় লাগানো ছিল?
উত্তর: সালতি কংক্রিটের পুলের কাছে খালের ধারে লাগানো ছিল।

১৯. কার মতে, শুঁড়িখানায় জগু বারো মাস পড়ে থাকে?
উত্তর: পিসির মতে, শুঁড়িখানায় জগু বারো মাস পড়ে থাকে।

২০. ‘লোকটা কেমন বদলে গেছে মাসি’- এখানে কার বদলানোর কথা হয়েছে?
উত্তর: ‘লোকটা কেমন বদলে গেছে মাসি’- এখানে জগুর বদলানোর কথা বলা হয়েছে।

২১. কে আহ্লাদিকে শ্বশুরঘরে পাঠানোর কথা বলেছে?
উত্তর: কৈলাশ আহ্লাদিকে শ্বশুরঘরে পাঠানোর কথা বলেছে।

২২. জগুর সাথে কৈলাশের কোথায় দেখা হয়?
উত্তর: জগুর সাথে কৈলাশের চায়ের দোকানে দেখা হয়।

২৩. “বজ্জাত হোক, খুনে হোক, জামাই তো”- কথাটি কে বলেছিল?
উত্তর: “বজ্জাত হোক, খুনে হোক, জামাই তো” – কথাটি মাসি বলেছিল।

২৪. কার মাথায় কদমছাঁটা রুক্ষ চুল?
উত্তর: কৈলাশের মাথায় কদমছাঁটা রুক্ষ চুল।

২৫. ‘মাসি-পিসি’ গল্পে বর্ণিত ঈষৎ তন্দ্রার ঘোরে শিউরে ওঠে কে?
উত্তর: ‘মাসি-পিসি’ গল্পে বর্ণিত ঈষৎ তন্দ্রার ঘোরে শিউরে ওঠে আহাদি।

২৬. আহ্লাদির পিসির নাম কী?
উত্তর: আহ্লাদি পিসির নাম পদী।

২৭. ‘মাসি-পিসি’ গল্পে বর্ণিত চৌকিদারের নাম কী?
উত্তর: ‘মাসি-পিসি’ গল্পে বর্ণিত চৌকিদারের নাম কানাই।

২৮. মাসি-পিসি শহরের বাজারে কী বিক্রি করত?
উত্তর: মাসি-পিসি শহরের বাজারে শাকসবজি, ফলমূল বিক্রি করত।

২৯. কোন লোকটাকে মাসি-পিসির কাছে অচেনা মনে হয়েছিল?
উত্তর: মাথায় লাল পাগড়ি আঁটা লোকটাকে মাসি-পিসির কাছে অচেনা মনে হয়েছিল।

৩০. মাসি-পিসিকে কী বলে সম্বোধন করত?
উত্তর: মাসি-পিসিকে বেয়াইন বলে সম্বোধন করত।

৩১. মাসি-পিসিকে ডাকতে কানাইয়ের সঙ্গে কয়জন পেয়াদা এসেছিল?
উত্তর: মাসি-পিসিকে ডাকতে কানাইয়ের সঙ্গে তিনজন পেয়াদা এসেছিল।

৩২. “বঁটির এক কোপে গলা ফাঁক করে দেব।”- কথাটি কে বলেছিল?
উত্তর: “বঁটির এক কোপে গলা ফাঁক করে দেব।” – কথাটি মাসি বলেছিল।

৩৩. ‘মাসি-পিসি’ গল্পে বর্ণিত শকুনরা উড়ে এসে কোথায় বসছে?
উত্তর: ‘মাসি-পিসি’ গল্পে বর্ণিত শকুনরা উড়ে এসে পাতাশূন্য শুকনো গাছটায় বসছে।

৩৪. ‘মাসি-পিসি’ গল্পের বর্ণিত যুদ্ধের আয়োজন করে তৈরি হয়ে থাকে কারা?
উত্তর: ‘মাসি-পিসি’ গল্পের বর্ণিত মাসি-পিসি যুদ্ধের আয়োজন করে তৈরি হয়ে থাকে।

৩৫. ‘সজাগ রইতে হবে রাতটা’-উক্তিটি কার?
উত্তর: ‘সজাগ রইতে হবে রাতটা’-উক্তিটি মাসির।

৩৬. যুদ্ধের প্রস্তুতি স্বরূপ ‘মাসি-পিসি’ কাঁথাকম্বল কী করে রাখে?
উত্তর: যুদ্ধের প্রস্তুতি স্বরূপ কাঁথাকম্বল জলে চুবিয়ে রাখে।

৩৭. সালতি কী?
উত্তর: সালতি হলো শালকাঠ বা তাল কাঠের সরু ডোঙ্গা।

৩৮. মাসি-পিসি কর্তার বাড়িতে কখন যেতে চাইলেন?
উত্তর: মাসি-পিসি কর্তার বাড়িতে সকালবেলা যেতে চাইলেন।

৩৯. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম কত খ্রিষ্টাব্দে?
উত্তর: ১৯০৮ খ্রিষ্টাব্দের ১৯ মে।

৪০. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কোথায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন?
উত্তর: কলকাতায়।

৪১. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কী হিসেবে বাংলা সাহিত্যে খ্যাতিমান?
উত্তর: কথাসাহিত্যিক।

৪২. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কত বছর বেঁচেছিলেন?
উত্তর: ৪৮ বছর।

৪৩. চাকরি ও ব্যবসায়িক কাজে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কত বছর নিয়োজিত ছিলেন?
উত্তর: ৩ বছর।

৪৪. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাহিত্য রচনার ব্যাপ্তি কত বছর?
উত্তর: ২৮ বছর।

৪৫. কত বছর বয়সে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রথম লেখা প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ২০ বছর।

৪৬. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বাজি ধরে লিখেছিলেন কোন গল্প?
উত্তর: অতসী মামী।

৪৭. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বিএসসি কোথায় পড়েন?
উত্তর: কলকাতা হিন্দু কলেজে।

৪৮. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত ‘জননী’ কোন ধরনের রচনা?
উত্তর: উপন্যাস।

৪৯. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত ছোটগল্পের সংখ্যা কত?
উত্তর: প্রায় তিনশো।

৫০. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় মূলত কেমন মানুষ ছিলেন?
উত্তর: বিজ্ঞানমনস্ক।

মাসি পিসি গল্পের সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

৫১. ‘পুতুল নাচের ইতিকথা’ মানিক বন্দ্যোপাধ্যয়ের কী জাতীয় রচনা?
উত্তর: উপন্যাস।

৫২. ‘দিবারাত্রির কাব্য’ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কী জাতীয় রচনা?
উত্তর: উপন্যাস।

৫৩. প্রাগৈতিহাসিক ছোটগল্পের রচয়িতা কে?
উত্তর: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়।

৫৪. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পিতৃপ্রদত্ত নাম কী?
উত্তর: প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়।

৫৫. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পৈতৃক বাড়ি কোথায়?
উত্তর: ঢাকা জেলার বিক্রমপুর।

৫৬. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম কোথায়?
উত্তর: বিহারের সাঁওতাল পরগনা জেলার দুমকা শহরে।

৫৭. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কবে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দের ৩ ডিসেম্বর।

৫৮. ‘মাসি-পিসি’ গল্পে খালে ভাটা আসার জল কী হয়েছে?
উত্তর: কমে গেছে।

৫৯. ‘সালতি’ বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: তাল কাঠের নৌকা।

৬০. সালতি থেকে খড়ের বোঝা কত জনের মাথায় চড়ে উপরে জমা হচ্ছে?
উত্তর: তিনজনের।

৬১. সালতিতে কত জন মানুষ ছিল?
উত্তর: দুইজন।

৬২. কদমছাঁটা চুল বলতে কেমন চুলকে বোঝায়?
উত্তর: ছোট করে ছাঁটা চুল।

৬৩. পুলের তলা দিয়ে দ্বিতীয় যে সালতি আসে, তাতে মোট কতজন মানুষ রয়েছে?
উত্তর: তিন জন।

৬৪. পৌচা বলতে কোন বয়সকে নির্দেশ করা হয়েছে?
উত্তর: ৩৫ থেকে ৪০ বছর।

৬৫. কৈলেশ কোন বয়সি মানুষ?
উত্তর: মাঝবয়সী।

৬৬. কখন মাসি-পিসি সালতি কৈলেশের সালতির কাছে আসে?
উত্তর: প্রায় সন্ধ্যায়।

৬৭. “এতবড় সোমত্ত মেয়া” আহ্লাদিকে নির্দেশ করে –এ কথা কে বলেছে?
উত্তর: কৈলেশ।

৬৮. মাসি-পিসি আহাদিকে কোথায় পাঠাতে নারাজ?
উত্তর: শ্বশুর বাড়িতে।

৬৯. মাসি-পিসির ঘরে মোট কতজন মানুষ থাকে?
উত্তর: তিনজন।

৭০. জগুর সাথে কৈলেশের কোথায় দেখা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে?
উত্তর: চায়ের দোকানে।

৭১. পিসির মতে জগু বারো মাস কোথায় পড়ে থাকে?
উত্তর: বাজারে।

৭২. মাসি-পিসি গল্পে পুলের কাছেই কীসের দোকান রয়েছে?
উত্তর: চায়ের দোকান।

৭৩. জগু আহ্লাদিকে কীভাবে ছ্যাঁকা দিতো?
উত্তর: কলকে পুড়ে।

৭৪. কীভাবে আহ্লাদির গর্ভপাত হয়েছিল?
উত্তর: লাথির চোটে।

৭৫. জগু আহ্লাদিকে কীসের সাথে দিনভর বেঁধে রাখতো?
উত্তর: খুঁটির সাথে।

৭৬. জগু মাসি-পিসির বাড়িতে গেলে কেমন অভ্যর্থনা পায়?
উত্তর: জামাই আদর পায়।

৭৭. “বজ্জাত হোক খুনি হোক জামাই তো” –এ উক্তিতে কী প্রকাশ পেয়েছে?
উত্তর: মেয়ে জামাইয়ের প্রতি দরদ।

৭৮. মাসির মতে, মেয়ের জামাই যতবার আসবে ততবার কী পাবে?
উত্তর: জামাই আদর।

৭৯. কৈলেশের সাথে নৌকায় যে বৃদ্ধ থাকে তার নাম কী?
উত্তর: বুড়ো রহমান।

৮০. আহ্লাদির দিকে কে ছলছল চোখে তাকায়?
উত্তর: রহমান।

৮১. বুড়ো রহমানের মেয়ে কোথায় মারা গেছে?
উত্তর: শ্বশুরবাড়িতে।

৮২. শ্বশুরবাড়িতে না যাওয়ার জন্য কে দাপাদাপি করে কেঁদেছে?
উত্তর: রহমানের মেয়ে।

৮৩. রহমান তার মেয়েকে জোর করে শ্বশুরবাড়িতে পাঠিয়েছিল কেন?
উত্তর: মেয়ের ভালোর জন্য।

৮৪. কার ফ্যাকাশে মুখে রহমান নিজের মেয়ের মুখের ছাপ দেখতে পায়?
উত্তর: আহ্লাদির।

৮৫. জগু বৌ নেয়ার জন্য কী করবে?
উত্তর: মামলা করবে।

৮৬. আহ্লাদিকে মাসি-পিসি বদমতলবে আটক রেখেছে বলে কার ধারণা?
উত্তর: জগুর।

৮৭. স্বামী নিতে চাইলে বৌকে আটকে রাখা আইনের দৃষ্টিতে কেমন?
উত্তর: শাস্তিযোগ্য অন্যায়।

৮৮. ‘মাসি-পিসি’ গল্পে পাতাশূন্য গাছটাতে কোন পাখির দল উড়ে এসে বসেছে?
উত্তর: শকুনেরা।

৮৯. আহ্লাদির কয়টি ভাই ছিল?
উত্তর: একটি।

৯০. দুর্ভিক্ষকে ঠেকিয়েছিলো কে?
উত্তর: আহ্লাদির বাবা।

৯১. আহাদির বাবা কী রোগে মারা যায়?
উত্তর: কলেরা।

৯২. কলেরায় আহাদির পরিবারের কতজন সদস্যকে হারিয়েছিল?
উত্তর: তিনজন।

৯৩. মাসি-পিসি বছরে কত জোড়া কাপড় পরে?
উত্তর: দুই জোড়া।

৯৪. আহ্লাদি কখন স্বামীর বাড়ি থেকে বাপের বাড়ি এসেছিল?
উত্তর: দুর্ভিক্ষের সময়।

৯৫. আহাদির বাবা মাসি-পিসির খাবার দুটোই বন্ধ করেছিল কেন?
উত্তর: দুর্ভিক্ষের কারণে।

৯৬. কাদের সেবা-যত্নে পথযাত্রী আহ্লাদি বেঁচে গিয়েছিলো?
উত্তর: মাসি-পিসির।

৯৭. নিরাশ্রয় বিধবারা কীভাবে বেঁচে থাকে?
উত্তর: কুড়িয়ে খেয়ে।

৯৮. কোথায় বশমূলের দাম চড়া?
উত্তর: শহরের বাজারে।

৯৯. বিক্রির জন্য মাসি পিসি শাক সবজি ও ফলমূল কোথা থেকে সংগ্রহ করতো?
উত্তর: গেরস্ত বাড়ি থেকে।

১০০. মাসি-পিসির সমস্ত মন জুড়ে কীসের ভাবনা রয়েছে?
উত্তর: আহ্লাদিকে রক্ষার ভাবনা।

মাসি পিসি গল্পের জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১০১. আহ্লাদির সব দায়িত্ব মাসি-পিসি কেন নিয়েছে?
উত্তর: পিতা-মাতা হারা বলে।

১০২. আহ্লাদিকে মাসি-পিসি শ্বশুরবাড়ি পাঠানোর কথা চিন্তাও করতে পারে না কেন?
উত্তর: স্বামী খুনি বলে।

১০৩. স্বামীর বাড়িতে যাওয়ার কথা ভাবতেই আহ্লাদির মনে কী জন্ম নেয়?
উত্তর: আতঙ্ক।

১০৪. আহ্লাদির বাবার সমস্ত সম্পত্তি কে পেয়েছে?
উত্তর: আহ্লাদি।

১০৫. জগু কেন আহাদিকে নিয়ে যেতে চায়?
উত্তর: সম্পদ পাওয়ার লোভে।

১০৬. কীসের প্রতি জগুর প্রবল লোভ?
উত্তর: সম্পদের প্রতি।

১০৭. জগুর মতো চরিত্রের স্বামী ছিলো কার?
উত্তর: আহাদির পিসির।

১০৮. বাড়ি ফিরে মাসি-পিসি দীপ জ্বেলে কী করে?
উত্তর: রান্না-বান্না।

১০৯. কার শাশুড়ি-ননদ বাঘের মতো ছিলো?
উত্তর: মাসির।

১১০. আহ্লাদির পিতার মোট সম্পদের কত ভাগ গোকুল কেড়ে নিয়েছে?
উত্তর: চার ভাগের তিন ভাগ।

১১২. আহ্লাদিকে পাওয়ার জন্য কে মাসি-পিসিকে পাগল করে তুলেছে?
উত্তর: গোকুল।

১১৩. আহ্লাদি রাতে কীভাবে ঘুমায়?
উত্তর: মাসি-পিসির মাঝখানে।

১১৪. ‘মাসি-পিসি’ রান্না করার সময় কার কথা বলে?
উত্তর: আহাদির কথা।

১১৫. ‘মাসি-পিসি’ গল্পে কানাই চরিত্রের পেশা কী?
উত্তর: চৌকিদারী।

১১৬. ‘মাসি-পিসি’ গল্পে কানাই কার চৌকিদার?
উত্তর: সরকার বাবুর।

১১৭. শুক্লপক্ষের একাদশীতে মাসি-পিসি কী করেছে?
উত্তর: উপোস।

১১৮. শুক্লপক্ষের দ্বাদশীর রাতে জ্যোৎস্না কেমন হয়?
উত্তর: বেশ উজ্জ্বল।

১১৯. কানাই চৌকিদারের সাথে কতজন পেয়াদা মাসি-পিসির বাড়িতে আসে?
উত্তর: তিনজন।

১২০. “ওরা এসে আহ্লাদিকে নিয়ে যাবে”- কারা নিয়ে যাবে?
উত্তর: গুণ্ডা, সাধু-বৈদ্য, ওসমানেরা।

১২১. ঘরে গিয়ে পিসি কী হাতে করে আবার কানাইয়ের সামনে ফিরে আসে?
উত্তর: কাটারি।

১২২. ‘মাসি-পিসি’ গল্পটি কোন গল্প গ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়?
উত্তর: পরিস্থিতি।

১২৩. মাসি-পিসি কেন হাঁকডাক শুরু করেছিল?
উত্তর: কানাইকে ভড়কে দেয়ার জন্য।

১২৪. দুর্বৃত্তরা সোনাদের মেরে মাঝরাতে আগুন দেয় কেন?
উত্তর: মেয়েকে কুটুমবাড়িতে পাঠানোর জন্য।

১২৫. আসন্ন যুদ্ধের জন্য মাসি-পিসি কি করে?
উত্তর: আয়োজন।

১২৬. ‘মাসি-পিসি’ গল্পটি কত খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ১৯৪৬।

১২৭. ‘মাসি-পিসি’ গল্পটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
উত্তর: পূর্বাশা পত্রিকায়।

১২৮. লেখকের মাতার নাম কী?
উত্তর: নীরদাসুন্দরী দেবী।

১২৯. লেখকের পিতার নাম কী?
উত্তর: হরিহর বন্দ্যোপাধ্যায়।

১৩০. লেখকের পিতা কী করতেন?
উত্তর: সরকারের সেটেলমেন্ট বিভাগের অ্যাসিস্ট্যান্ট অফিসার।

১৩১. লেখক বাবা-মার কততম সন্তান?
উত্তর: পঞ্চম।

১৩২. লেখকেরা কত ভাই-বোন ছিলেন?
উত্তর: চৌদ্দ ভাইবোন।

১৩৩. লেখকের স্ত্রীর নাম কী?
উত্তর: কমলা দেবী।

১৩৪. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের রচিত নাটকের নাম কী?
উত্তর: ভিটে-মাটি।

Related Posts

Leave a Comment