‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কাব্যাংশটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের মহাকাব্য ‘মেঘনাদবধ কাব্য’-এর ষষ্ঠ সর্গ থেকে নেওয়া। এই কাব্য মোট নয়টি সর্গে রচিত। ষষ্ঠ সর্গে অন্যায় ও কপট যুদ্ধের মাধ্যমে বীর মেঘনাদের মৃত্যু ঘটে লক্ষ্মণের হাতে। এই পোস্টে বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর লিখে দিলাম।
Table of Contents
বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর
| সৃজনশীল প্রশ্নঃ ১। [বোর্ড বইয়ের প্রশ্ন] শপথ নিয়েও পলাশির প্রান্তরে প্রধান সেনাপতি মিরজাফর যুদ্ধে অংশ নেননি। রায়দুর্লভ, উমিচাঁদ, জগৎশেঠ যুদ্ধে অসহযোগিতা করেছেন। মোহনলাল ও মিরমর্দান বিশ্বাসঘাতকতা করেননি। নবাব সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হন। মিরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতায় বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়। ক. কাকে রাবণি বলা হয়েছে? খ. ‘প্রফুল্ল কমলে কীটবাস’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? গ. উদ্দীপকটি ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতার সঙ্গে যে দিক থেকে সাদৃশ্যপূর্ণ তা ব্যাখ্যা করো। ঘ. “উদ্দীপকটি ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতার আংশিক রূপায়ণ মাত্র।”- উক্তিটির যথার্থতা মূল্যায়ন করো। |
উত্তরঃ
ক. মেঘনাদকে রাবণি বলা হয়েছে।
খ. ‘প্রফুল্ল কমলে কীটবাস’ বলতে সুন্দর লঙ্কাপুরীতে শত্রু লক্ষ্মণের অপ্রত্যাশিত প্রবেশ ও অবস্থান বোঝানো হয়েছে।
যুদ্ধ শুরু করার আগে মেঘনাদ যখন নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে যজ্ঞ করতে যাচ্ছিল, তখন লক্ষ্মণ তাকে নিরস্ত্র অবস্থায় হত্যা করতে উদ্যোগী হয়। তখন মেঘনাদ বুঝতে পারে যে, তার চাচা বিভীষণই লক্ষ্মণকে যজ্ঞাগারে ঢুকতে সাহায্য করেছেন। এ কারণে সে চাচার দিকে বিস্ময় প্রকাশ করে বলে, একটি কীটের মতো তুচ্ছ লক্ষ্মণ কীভাবে লঙ্কাপুরীতে ঢুকে পড়ল। তার চোখে লক্ষ্মণের এই অনুপ্রবেশ ঠিক যেমন ফুটন্ত ও সুন্দর কমলবনে কোনো কীট ঢুকে বসবাস করার মতোই অস্বাভাবিক ও অগ্রহণযোগ্য।
গ. উদ্দীপকটি ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতায় দেখানো আপনজনের বিশ্বাসঘাতকতার ঘটনার সঙ্গে মিল আছে।
‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতায় স্বজনের বিশ্বাসঘাতকতার একটি বেদনাদায়ক চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে মেঘনাদ যজ্ঞ করতে গেলে তার চাচা বিভীষণ শত্রুপক্ষের লক্ষ্মণকে তাকে হত্যা করতে সাহায্য করেন। মেঘনাদের নিরস্ত্র অবস্থার খবর শত্রুরা জানার কথা ছিল না, এটি শুধু আপনজনের পক্ষেই জানা সম্ভব ছিল। বিভীষণের এই বিশ্বাসঘাতকতা শুধু মেঘনাদের মৃত্যুর কারণ হয়নি, বরং লঙ্কার পরাজয়ও দ্রুত ডেকে এনেছে।
উদ্দীপকে নবাব সিরাজউদ্দৌলা ও মিরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতার ঐতিহাসিক ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে। পলাশির যুদ্ধে ইংরেজ বাহিনীর সঙ্গে নবাবের যুদ্ধ শুরু হলে প্রধান সেনাপতি মিরজাফর দেশ রক্ষার শপথ করেও যুদ্ধে অংশ নেননি। শুধু মিরজাফরই নয়, তার সঙ্গে রায়দুর্লভ, উমিচাঁদ ও জগৎশেঠও নবাবকে সহায়তা করেননি। আপনজনদের এই বিশ্বাসঘাতকতার কারণেই পলাশির যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয় ঘটে এবং বাংলার স্বাধীনতা হারিয়ে যায়। একইভাবে ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতায়ও মেঘনাদ আপনজনের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে হঠাৎ আক্রমণের শিকার হয়। এই দিক থেকে উদ্দীপকটি কবিতাটির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।
ঘ. স্বজনের বিশ্বাসঘাতকতার চিত্র তুলে ধরার দিক থেকে উদ্দীপকটিকে আমি ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতার আংশিক রূপ বলে মনে করি।
‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতায় বিশ্বাসঘাতক চাচা বিভীষণের উদ্দেশে অসহায় মেঘনাদের বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে। বিভীষণ ও তার ভাইপো মেঘনাদের মধ্যে আদর্শগত দ্বন্দ্বই কবিতাটির মূল বিষয়। তাদের কথাবার্তার মাধ্যমে একদিকে দেশপ্রেমের ভাব প্রকাশ পেয়েছে, অন্যদিকে ধর্মবোধ ও নৈতিকতার বিষয়ও উঠে এসেছে।
উদ্দীপকে পলাশির যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলার নির্ভরযোগ্য সেনাপতি ও অন্যান্য দায়িত্বশীল কর্মকর্তাদের অসহযোগিতার কথা বলা হয়েছে। এখানে প্রধান সেনাপতি মিরজাফর নবাবের বিরুদ্ধে কাজ করেন। তার বিশ্বাসঘাতকতার ফলেই নবাব সিরাজউদ্দৌলা পরাজিত হন এবং বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্ত যায়। কিন্তু ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতায় শুধু বিশ্বাসঘাতকতার কথাই বলা হয়নি; মেঘনাদের বীরত্ব, সাহস, ব্যক্তিত্ব এবং নিজের জাতির প্রতি গভীর ভালোবাসাও গুরুত্ব পেয়েছে।
উদ্দীপকের সঙ্গে কবিতাটির ভাবগত মিল থাকলেও কবিতার বিষয়বস্তু অনেক বিস্তৃত। সেখানে মেঘনাদকে একজন নির্ভীক বীরযোদ্ধা হিসেবে দেখানো হয়েছে। দেশপ্রেম, স্বজাতির প্রতি টান, ধৈর্য ও সংযম তার চরিত্রের প্রধান বৈশিষ্ট্য। অন্যদিকে, বিভীষণকে দেখানো হয়েছে দেশ ও জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতক হিসেবে। তবে কবিতায় বিভীষণের পক্ষ থেকে ধর্ম ও নৈতিকতার যুক্তিও তুলে ধরা হয়েছে, কারণ রাবণের অন্যায়ের কারণেই লঙ্কার যুদ্ধ শুরু হয়। এই ধরনের আদর্শগত দ্বন্দ্ব উদ্দীপকে নেই। পাশাপাশি কবিতায় গুরুজনের প্রতি বিনয় ও সংযমের যে দিকটি আছে, সেটিও উদ্দীপকে অনুপস্থিত। ফলে উদ্দীপকে কেবল দেশপ্রেম ও বিশ্বাসঘাতকতার বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে, যা কবিতার কেবল একটি অংশকে প্রকাশ করে। এই দিক থেকে প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ।
| সৃজনশীল প্রশ্নঃ ২। শহীদুল তার পিতার প্রতিষ্ঠিত ছোটো একটি কারখানায় কাজ করে। ব্যবসায় মন্দা দেখা দিলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানটি তাদের ক্রয় করার প্রস্তাব দেয়। শহীদুলের বড় ভাই প্রস্তাবটি গ্রহণ করতে চায়, কারণ তাতে কিছু টাকা হাতে আসবে। কিন্তু শহীদুল বলেন, “এই কারখানা বাবার স্বপ্নের সন্তান। শত্রুর হাতে বিক্রি করা মানে বাবার স্বপ্নের প্রতি বিশ্বাসঘাতকতা। আমি লড়ব, যদি শেষ পর্যন্ত একাই লড়তে হয়।” ক. মাইকেল মধুসূদন দত্ত হিন্দু কলেজে কোন শ্রেণিতে ভর্তি হন? খ. “নিজগৃহপথ, তাত, দেখাও তস্করে?” – মেঘনাদ কেন এ কথা বলেছে? গ. উদ্দীপকের শহীদুলের অবস্থান ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতার কার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ? যুক্তি দাও। ঘ. “আত্মমর্যাদা ও ঐতিহ্য রক্ষার লড়াই নৈতিকভাবে শক্তির উৎস হয়” – উদ্দীপক ও কবিতার আলোকে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো। |
| সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৩। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় এক গ্রামের বেশিরভাগ যুবক রণাঙ্গনে যুদ্ধ করতে চলে যায়। গ্রামে কেবল বৃদ্ধ, নারী ও শিশুরা রয়ে যায়। একদিন পাকিস্তানি সেনাবাহিনী গ্রামে প্রবেশ করে। গ্রামের এক ব্যক্তি, যে আগে থেকেই স্থানীয় দালালদের সাথে যোগাযোগ রাখত, সে সেনাবাহিনীকে গ্রামের লুকিয়ে থাকা মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারগুলোর ঠিকানা দেখিয়ে দেয়। এর বিনিময়ে সে নিজের নিরাপত্তা ও পুরস্কারের প্রত্যাশা করে। ক. ‘বাসববিজয়ী’ নামে কে পরিচিত? খ. “তবু নাহি গঞ্জি তোমা, গুরুজন তুমি পিতৃতুল্য” – বলার পরও মেঘনাদের মনোভাব কী ছিল? গ. উদ্দীপকের দালাল চরিত্রটি কবিতার কোন চরিত্রের প্রতিফলন? তুলনা করো। ঘ. “যুদ্ধ কিংবা সংকটকালে স্বার্থের জন্য স্বদেশ বা স্বজনের বিপক্ষে যাওয়া চরম নৈতিক পতন” – উদ্দীপক ও কবিতার আলোকে যুক্তি দাও। |
| সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৪। ক্লাসের মনিটরের নির্বাচনে দুইজন প্রার্থী – রনি ও করিম। রনি জনপ্রিয়,但其 পেছনে কাজ করে তার বন্ধুদের নিয়ে। করিম একটু নীরব ধরনের। ভোটের আগের রাতে, রনির একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু গোপনে করিমের সকল নির্বাচনী কৌশল ও পরিকল্পনা রনির কাছে ফাঁস করে দেয়। ভোটের দিন রনি সেই তথ্য কাজে লাগিয়ে করিমকে হারিয়ে দেয়। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে রনির সেই বন্ধু সকলের কাছে অপদস্থ হয়। ক. মাইকেল মধুসূদন দত্তের মায়ের নাম কী? খ. “বৃথা এ সাধনা, ধীমান” – বিভীষণ কেন মেঘনাদের উদ্দেশ্যে এ কথা বললেন? গ. উদ্দীপকের রনির বন্ধুর কাজের সাথে কবিতার কোন ঘটনার মিল রয়েছে? ব্যাখ্যা করো। ঘ. “বিশ্বাসঘাতকতা ক্ষণিকের লাভ এনে দিলেও চিরস্থায়ী অসম্মান বয়ে আনে” – উদ্দীপক ও কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ করো। |
| সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৫। একটি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচে দুই প্রতিদ্বন্দ্বী দল – ‘ঐক্য স্পোর্টস’ ও ‘বিজয় স্পোর্টস’। ম্যাচ শুরুর কিছুক্ষণ আগে ‘ঐক্য স্পোর্টস’-এর ক্যাপ্টেন আহত হয়। তার অনুপস্থিতিতে সহ-ক্যাপ্টেন দায়িত্ব নেয়। কিন্তু সহ-ক্যাপ্টেন গোপনে প্রতিপক্ষ দলের কোচের সাথে দেখা করে তাদের দলের গোপন কৌশল ও ফ্রি-কিকের প্ল্যান বিক্রি করে দেয়। ম্যাচে ‘বিজয় স্পোর্টস’ সহজেই জয়লাভ করে। পরে বিষয়টি ফাঁস হয়ে গেলে সহ-ক্যাপ্টেন দল ও সমর্থকদের কাছে চিরদিনের জন্য ঘৃণার পাত্র হয়ে যায়। ক. ‘রক্ষঃশ্রেষ্ঠ’ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে? খ. “রাঘবের দাস তুমি? কেমনে ও মুখে আনিলে এ কথা” – মেঘনাদের এ উক্তিতে কী ব্যথা প্রকাশ পেয়েছে? গ. উদ্দীপকের সহ-ক্যাপ্টেনের বিশ্বাসঘাতকতা ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতার কোন বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত? ব্যাখ্যা করো। ঘ. “দল বা গোষ্ঠীর স্বার্থকে বিনিময়ে ব্যক্তিগত লাভ সর্বদা নিন্দনীয়” – উদ্দীপক ও কবিতার প্রেক্ষিতে মন্তব্যটি যাচাই করো। |
| সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৬। মি. রহমান একজন সফল উদ্যোক্তা। অর্থনৈতিক মন্দার সময় তার কোম্পানি দেউলিয়া হওয়ার পথে। তার ভাই, যে কোম্পানির একজন পরিচালক, গোপনে প্রতিযোগী কোম্পানির সাথে হাত মিলিয়ে ভাইয়ের ব্যবসায়িক গোপন তথ্য সরবরাহ করে। এর বিনিময়ে সে প্রতিযোগী কোম্পানিতে একটি উচ্চপদ ও বড় অঙ্কের টাকার প্রস্তাব পায়। মি. রহমান যখন বিষয়টি জানতে পারেন, তিনি বলেন, “টাকার কাছে সম্পর্কের মর্যাদা বিক্রি করা যায় না।” ক. ‘সৌমিত্রি’ নামে কে পরিচিত? খ. “জ্ঞাতিত্ব, ভ্রাতৃত্ব, জাতি, এ সকলে দিলা জলাঞ্জলি?” – এই প্রশ্নের মাধ্যমে মেঘনাদ কী নির্দেশ করতে চেয়েছে? গ. উদ্দীপকের মি. রহমানের ভাইয়ের চরিত্রটি কবিতার কোন চরিত্রের প্রতিরূপ? তুলনা করো। ঘ. “রক্তের সম্পর্কও যখন স্বার্থের কাছে পরাজিত হয়, তখন তা সমাজের জন্য অশনি সংকেত” – উদ্দীপক ও কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ করো। |
| সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৭। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে শিক্ষা সফরে গিয়ে শিক্ষক ছাত্রছাত্রীদের সামনে একটি ঘটনা বর্ণনা করলেন। ১৯৭১ সালে, এক মুক্তিযোদ্ধা তারই সহপাঠী ও আগের বন্ধুর হাতে ধরা পড়েন, যে পাকিস্তানি বাহিনীর দালাল হয়ে গিয়েছিল। বন্ধুটি তাকে বলল, “তুমি যদি আমাদের পক্ষে থাকার ঘোষণা দাও, তাহলে তোমাকে ছেড়ে দেওয়া হবে। নইলে…” মুক্তিযোদ্ধা জবাব দিলেন, “দেশের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে বেঁচে থাকার চেয়ে মৃত্যু শ্রেয়।” ক. ‘প্রগলডে’ অর্থ কী? খ. “পরদোষে কে চাহে মজিতে?” – বিভীষণের এই উক্তির তাৎপর্য কী? গ. উদ্দীপকের মুক্তিযোদ্ধার মনোভাব ‘বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ’ কবিতার কার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ? যুক্তি দাও। ঘ. “মূল্যবোধ ও নীতির কাছে জীবন উৎসর্গ করা যায়, কিন্তু নীতির কাছে জীবন বিক্রি করা যায় না” – উদ্দীপক ও কবিতার আলোকে মন্তব্যটি বিচার করো। |
নিচে বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ ফাইল দেওয়া হল।
বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ
আরও পড়ুনঃ বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ MCQ | বহুনির্বাচনি প্রশ্ন উত্তর
আরও পড়ুনঃ বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ কবিতার মূলভাব ও ব্যাখ্যা সহজ ভাষায়