আম আঁটির ভেঁপু গল্পটি বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কালজয়ী উপন্যাস ‘পথের পাঁচালী’ থেকে নেওয়া । এই অংশে গ্রামীণ জীবনের একান্ত সরল ও মধুর চিত্র ধরা পড়েছে—দুই ভাইবোন দুর্গা ও অপু, তাদের দুষ্টুমিপূর্ণ দৈনন্দিনতা, মা সর্বজয়ার কষ্টের সংসার চালানো, আর গ্রামীণ বাংলার নিসর্গের চিত্র। এই পোস্টে আম আঁটির ভেঁপু সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর লিখে দিলাম।
Table of Contents
আম আঁটির ভেঁপু সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ১। একই পরিবারের মকবুল, আবুল, সুরত সবাই বেশ পরিশ্রমী। নিজেদের জমি না থাকায় অন্যের জমি বর্গাচাষ করে, লাকড়ি কাটে, মারিগিরি করে, কখনো কখনো অন্যের বাড়িতে কামলা খেটে জীবিকা নির্বাহ করে। তাদের স্ত্রীরাও বসে নেই। ভাগ্যের উন্নতির জন্য পাতা দিয়ে পাঠ বোনে, বাড়ির আঙিনায় মরিচ, লাউ, কুমড়া ফলায়, বিল থেকে শাপলা তুলে বাজারে বিক্রি করে। কোনো রকমে জীবন চলে যাচ্ছে তাদের। ক. দুর্গার বয়স কত? খ. বামুন হিসেবে বাস করার প্রস্তাবে হরিহর রাজি হলো না কেন? গ. উদ্দীপকে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’-র কোন দিক ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর। ঘ. “উদ্দীপকটি ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের মূলভাবকে কতটুকু ধারণ করে?”- যুক্তিসহ বুঝিয়ে লেখ। |
উত্তরঃ
ক. দুর্গার বয়স দশ এগারো বছর।
খ. হরিহর বামুন হিসেবে বাস করার প্রস্তাবে রাজি হলো না, কারণ এতে আত্মসম্মানবোধে আঘাত লাগত। কারও দান বা করুণার উপরে নয়, সে নিজ পরিশ্রমে সংসার চালাতে চায়। তার কাছে ইজ্জতই বড়, তাই সে চাইছিল না কারো দয়ার খাতায় নাম লিখাতে। হরিহরের বিশ্বাস, কঠিন সময় একদিন কেটে যাবে। বামুনের ঘরে থেকে ভালো খাওয়াদাওয়া মিললেও সেটা তার মর্যাদাকে খাটো করত। তাই সে দৃঢ়ভাবে প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করে।
গ. উদ্দীপকে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের যে দিকটি ফুটে উঠেছে তা হলো – দরিদ্র মানুষের সংগ্রামী জীবন। গল্পে যেমন হরিহর ও দুর্গা গরিব হয়েও সম্মানের সঙ্গে বাঁচার চেষ্টা করে, ঠিক তেমনি উদ্দীপকের মকবুল, আবুল, সুরত এবং তাদের পরিবারও কঠোর পরিশ্রম করে জীবন চালায়। তাদের নিজের জমি নেই, তবু তারা অন্যের জমি চাষ করে, কামলা খেটে কিংবা লাকড়ি কেটে সংসার চালায়। নারীরাও বসে না থেকে শাপলা তুলে বিক্রি করে, সবজি ফলায় – যা দুর্গার মায়ের মতো চরিত্রদের সঙ্গে মিলে যায়। গল্পে যেমন অভাব রয়েছে, তেমনি আছে আত্মসম্মান ও পরিশ্রমের মর্যাদা – উদ্দীপকেও সেটিই দেখা যাচ্ছে। এদের জীবন খুব কষ্টের হলেও তারা কারও করুণার পাত্র হতে চায় না। এতে গল্পের মানবিকতা, আত্মমর্যাদা, আর গ্রামীণ জীবনের বাস্তব চিত্র উঠে আসে। তাই বলা যায়, উদ্দীপকে গল্পের অন্যতম মূল দিক – গরিব কিন্তু গর্বিত জীবনধারা – সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের মূলভাবকে অনেকটাই ধারণ করে। গল্পের মূলভাব হলো—অভাবের মধ্যে থেকেও গরিব মানুষদের আত্মসম্মানবোধ, কঠোর পরিশ্রম আর বেঁচে থাকার সংগ্রাম। হরিহর, দুর্গা ও তাদের পরিবার যেমন নিজেদের সামান্য আয় দিয়ে জীবিকা চালায়, তেমনি উদ্দীপকের মকবুল, আবুল, সুরতও অন্যের জমি বর্গা নেয়, লাকড়ি কাটে, কামলা খাটে—তবু অন্যের দয়া বা ভিক্ষা চায় না। গল্পে দুর্গার মা মরিচ, কুমড়া ফলিয়ে কিছু উপার্জনের চেষ্টা করে, আবার উদ্দীপকের নারীরাও শাপলা তুলে বা সবজি চাষ করে সংসারে সাহায্য করে। এতে বোঝা যায়, নারী-পুরুষ সবাই মিলে জীবনের কঠিন পরিস্থিতির সঙ্গে লড়াই করে যাচ্ছে। এরা গরিব হলেও লাজ-শরম আর মর্যাদা নিয়ে বাঁচে। গল্পে যেমন ‘সম্মান নিয়ে বাঁচা’র এক নীরব দৃঢ়তা আছে, উদ্দীপকেও সেই মানসিকতা দেখা যায়। তবে গল্পে দুর্গার মৃত্যু ও হরিহরের দুঃখবোধে যে আবেগ ও করুণ চিত্র রয়েছে, তা উদ্দীপকে নেই। তাই বলা যায়, উদ্দীপকটি গল্পের সংগ্রাম আর আত্মসম্মানের দিকটা ভালোভাবে তুলে ধরলেও সম্পূর্ণ মূলভাবকে পুরোপুরি ধারণ করে না।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ২। [রাজশাহী বোর্ড ২০২৪] বিরসেস শাহানার দিন শরু হয় কাকডাকা ভোরে। ওয়াশিং মেশিনে কাপড় দেওয়া, ছেলে-মেয়ের টিফিন তৈরি করা, তাদের বাবার নাস্তা-এরপর নিজে তৈরি হয়ে অফিসে যাওয়া। তার মেয়ে সারা দশম শ্রেণিতে আর ছেলে সামি অষ্টম শ্রেণিতে- তাদেরও চুল শেষে ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, গণিত, আরো কত কোচিং, বাড়ি ফিরে আবার স্কুলের কাজ, বাড়ির কাজ, কোচিং এর কাজ। স্কুল-কোচিং আর বাড়ির চার দেয়াল এই যেন তাদের জীবন। বাবা-মা অফিস শেষে তাদের পছন্দের খাবার নিয়ে ফেরেন, নয়তো নিজেরাই অনলাইনে অর্ডার দিয়ে পছন্দের খাবার আনিয়ে নেয়। কোনো ফুরসত নেই। ক. অবহেলায় পড়ে থাকা অপুর কাঠের ঘোড়াটিকে কীসের সাথে তুলনা করা হয়েছে? খ. দশঘরার লোকটির প্রস্তাবে হরিহর তৎক্ষণাৎ রাজি হয়নি কেন? গ. উদ্দীপকের মিসেস শাহানার সাথে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের সর্বজয়ার সংসার জীবনের যে বৈসাদৃশ্য তা ব্যাখ্যা কর। ঘ. “উদ্দীপকের বক্তব্য ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের মূল বক্তব্য থেকে অনেক দূরে।”- মন্তব্যটির যৌক্তিকতা দেখাও। |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৩। [কুমিল্লা বোর্ড ২০২৪] i) আমরা ক’জন দুষ্টু ছেলের দল, গাছের তলায় গড়েছি মোদের আস্তানা। পাঠশালার শাসন-বারণ ভেঙেছি মেলা, বড় দীঘির পানিতে ভাসিয়েছি ভেলা। (ii) নুন আনতে পান্তা ফুরোয়, চাল আনতে ডাল, মাসের মধ্যেও কেনা হয়ে ওঠে না; আদা পেঁয়াজ আর ঝাল। ক. ‘রোয়াক’ কী? খ. সর্বজয়ার কথা বন্ধ হবার উপক্রম হলো কেন?বুঝিয়ে লেখ। গ. উদ্দীপক (i)-এ ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের যে চিত্র ধরা পড়েছে- তা ব্যাখ্যা কর। ঘ. উদ্দীপক (ii)-কে ছাপিয়ে উদ্দীপক (i)-এর ভাবার্থ যেন ‘আম- আঁটির ভেঁপু’ গল্পে প্রাধান্য বিস্তার করেছে- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর। |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৪। [চট্টগ্রাম বোর্ড ২০২৪] (i) নুন আনতে পান্তা ফুরোয়, চাল আনতে ডাল, মাসের মধ্যেও কেনা হয়ে ওঠে না; আদা পেঁয়াজ আর ঝাল। (ii) আমরা ক’জন দুষ্টু ছেলের দল, গাছের তলায় গড়েছি মোদের আস্তানা। পাঠশালার শাসন বারণ ভেঙেছি মেলা, বড় দীঘির পানিতে ভাসিয়েছি ভেলা। ক. ভেরেন্ডাকচার বেড়া কী? খ. “তুই তো একটা হাবা ছেলে”- এ কথা বলার কারণ বুঝিয়ে লেখ। গ. উদ্দীপকে (i)-এ ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের যে চিত্র ধরা পড়েছে তা ব্যাখ্যা কর ৷ ঘ. উদ্দীপকে (i)-কে ছাপিয়ে উদ্দীপক (ii) এর মর্মার্থ যেন ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পে প্রাধান্য বিস্তার করেছে- মন্তব্যটি বিচার কর। |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৫। [বরিশাল বোর্ড ২০২৪] সিধু তার দরিদ্র পিতা-মাতার একমাত্র সন্তান। সে ভীষণ ডানপিটে এবং দুরন্ত। সারাদিন গ্রামের ছেলেদের সাথে খেলাধুলা করে এবং বসে জঙ্গলে ঘুরে বেড়ায়। প্রকৃতিই যেন তার একমাত্র আশ্রয়। কোন গাছের আম মিষ্টি, কার বাগানের কলা পাকলো বলে- ইত্যাদি খবর তার চেয়ে কেউ ভালো জানে না। কারণ সে সারাদিন এখানে-সেখানে ঘুরে ঘুরে এসব তথ্য সংগ্রহ করে। তার এমন কাজকর্মে গ্রামের সবাই অতিষ্ঠ। অভিযোগ শুনতে শুনতে তার মায়ের কান ঝালাপালা হয়ে গেছে। তাই তার মা সব সময় সিধুর কর্মকান্ডে ভীষণ উদ্বিগ্ন থাকেন। ক. হরিহর কার বাড়িতে কাজ করে? খ. ‘আমার এমন হয়েছে যে ইচ্ছে করে একদিকে বেরিয়ে যাই।’- সর্বজয়ার এ কথার কারণ কী? ব্যাখ্যা কর। গ. উদ্দীপকের সিধু চরিত্রের সাথে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের কোন চরিত্রের সাদৃশ্য রয়েছে তা বর্ণনা কর। ঘ. তুমি কি মনে কর উদ্দীপকের সিধুর মা ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের সর্বজয়ার মতো পল্লিমায়ের শাশ্বত রূপ হতে পেরেছে? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও। |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৬। [দিনাজপুর বোর্ড ২০২৪] গ্রামীণ পরিবেশে বেড়ে ওঠা সবুজ ও সাকিল সার্বক্ষণিক মোবাইল ফোনে মেতে থাকে। তাছাড়া টেলিভিশনে খেলা দেখাও তাদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। ঘর থেকে তারা বেরুতেই চায় না। তাদের মা বিলকিস বেগম ছেলেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত। কখনো আদর করে, কখনোবা রাগ করে মোবাইল ফোনের আসক্তি থেকে তাদের দূরে রাখার চেষ্টা করেন। তিনি বলেন, “মোবাইল দরকার কিন্তু লেখাপড়া সবার আগে দরকার, বাবা।” ক. নীলমণি রায় কে? খ. সর্বজয়ার কথা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হলো কেন? বুঝিয়ে লেখ। গ. উদ্দীপকের সবুজ ও সাকিলের সাথে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের অপু-দুর্গার বৈসাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর। ঘ. “উদ্দীপকের বিলকিস বেগম যেন ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের সর্বজয়ার যথার্থ প্রতিনিধি।”- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৭। [কুমিল্লা বোর্ড ২০২৩] জীবিকার তাগিদে তিনু আর আরাফের মা সেই ভোরবেলায় বেরিয়ে যায়। কয়েক বাসায় কাজ করে তবেই বাড়ি ফেরে। তিনবেলা খাবার যোগাড় করতেই হিমশিম খেতে হয় তাকে। এদিকে বোনকে নিয়ে আরাফ সারাদিন মাঠে-ঘাটে, বনে-বাদাড়ে ঘুরে বেড়ায়। নাওয়া-খাওয়ার কোনো খবর নেই। কখনো নদীর ধারে কাশবনে হারিয়ে যাওয়া। কখনোবা খোলা মাঠে ঘুড়ি উড়ানো তাদের কাজ। বাড়ি ফিরেও মলিন বিছানায় শুয়ে ভাই-বোনের সারাদিন ঘুরে বেড়ানোর গল্পই চলে সারাক্ষণ। ক. দুর্গা নিরীহমুখে বাড়ির মধ্যে ঢুকল কেন? খ. “তোমার তো আবার গল্প করে বেড়ানো স্বভাব।”- এ কথাটি বুঝিয়ে লেখ। গ. উদ্দীপকের ১ম অংশের সাথে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা কর। ঘ. উদ্দীপকের ২য় অংশে প্রতিফলিত দিকটিই ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের উপজীব্য বিষয়।- বিশ্লেষণ কর। |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৮। [বরিশাল বোর্ড ২০২৩] রাহী ও রিহা দুই ভাই-বোন। সারাদিন ভিডিও গেম আর ফেসবুক নিয়ে ব্যস্ত। তাদের মা অতিকষ্টে সংসার সামলান। সারাদিন কাজ করতে করতে মা ক্লান্ত। তারপর আছে তাদের পছন্দের খাবার তৈরির বায়না। বাবার আয়ও সীমিত। কিন্তু রিহা রাহীর তাতে কিছুই আসে। যায় না। আপন ভুবন নিয়েই ওরা ব্যস্ত। মা বিরক্ত হলেও ভাই-বোন ওদের মতো। ক. ” রোসো রোসো একটুখানি হাঁফ জিরোতে দাও।” – উক্তিটি কার? খ. হরিহর রায়ের বাড়ির অবস্থা কেমন? গ. উদ্দীপকের রিহার সাথে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের সাদৃশ্যপূর্ণ চরিত্রের তুলনা কর। ঘ. প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও উদ্দীপকের চরিত্রদ্বয়ের আপন ভুবন ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের বক্তব্যকে ধারণ করে কি?-মতামত দাও। |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৯। [যশোর বোর্ড ২০২২] ভয় নেই ঘৃণা নেই ওর দেহটাতে গুবরে পোকা কাগজের বাক্সোয় এনে রাখে কোলাব্যাঙ তুলে ধরে খপ করে খেতে দেয় গোবরের গুটি বাগানে আছে খোঁটা পোঁতার এক গর্ত তার মধ্যে সেটা পোষে- পোকা-মাকড় দেয় খেতে। কেউ ফেলে দিতে গেলে অনর্থ বাঁধে ইস্কুলে যায় পকেটে নিয়ে কাঠবিড়ালী। ক. হরিহর রায়ের জ্ঞাতি ভ্রাতার নাম কী? খ. “আজকাল চাষাদের ঘরে লক্ষ্মী বাঁধা”- বলতে কী বোঝানো হয়েছে? গ. উদ্দীপকের ছেলেটার সাথে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের কোন চরিত্রের সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা কর। ঘ. “উদ্দীপকে বর্ণিত ভাববস্তু শিশু-কিশোর মনের আনন্দেরই বহিঃপ্রকাশ।” মন্তব্যটি ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পের আলোকে বিশ্লেষণ কর। |
নিচে উত্তরসহ আম আঁটির ভেঁপু গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের পিডিএফ ফাইল দেওয়া হল।
আম আঁটির ভেঁপু গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ
আরও পড়ুনঃ পল্লী সাহিত্য সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর – ৯ম ও ১০ম শ্রেণি
আরও পড়ুনঃ মানুষ মুহম্মদ স সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর