বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মতে, সাহিত্য রচনার উদ্দেশ্য মানবতার মঙ্গল সাধন অথবা সৌন্দর্য সৃষ্টি। লেখার মাধ্যমে যদি সত্য ও সুন্দরের প্রতিষ্ঠা হয়, তবে তা সার্থক হয়। এই পোস্টে বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন সৃজনশীল উত্তর লিখে দিলাম।

বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর

সৃজনশীল প্রশ্নঃ ১। [বোর্ড বইয়ের প্রশ্ন]
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময় বিশ্বব্যাপী মূল্যবোধের অবক্ষয়, অর্থনৈতিক বিপর্যয়, হতাশা ও হাহাকারে উপমহাদেশ ছিল নানা অভিঘাতে বিপর্যস্ত ও রূপান্তরিত। এমনই এক পরিবেশে কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬) তাঁর ব্যক্তিজীবনের অভিজ্ঞতায় বিনির্মাণ করলেন শাশ্বত কল্যাণ ও সাম্যবাদের মহাকাব্যিক এক আশাবাদী জগৎ। তিনি কলম তুলে নিলেন শোষণ-বঞ্চনাহীন, শ্রেণিবৈষম্যহীন, ক্ষুধা-দারিদ্রদ্র্যমুক্ত, অসাম্প্রদায়িক এক জগৎ সৃষ্টি করতে। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি সাম্যের গান গাইলেন। এক সময় তিনি হয়ে উঠলেন ধর্ম-বর্ণ-শ্রেণি-গোত্র নির্বিশেষে সকল মানুষের অধিকার আদায়ের কলমসৈনিক। শোষণ, বঞ্চনা ও সকল প্রকার বৈষম্যের বিরুদ্ধে তাঁর বিদ্রোহ আজও আমাদের অনুপ্রাণিত করে।
ক. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মতে সাহিত্যের উদ্দেশ্য কী?
খ. অন্য উদ্দেশ্যে লেখনী-ধারণ মহাপাপ- বলতে লেখক কী বুঝিয়েছেন?
গ. উদ্দীপকের কাজী নজরুল ইসলামের সাহিত্য সাধনা ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ প্রবন্ধের কোন বৈশিষ্ট্যটির প্রতিফলন ঘটায়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. বাংলার নতুন লেখকদের প্রতি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের নিবেদন উদ্দীপকে যথার্থভাবে প্রকাশিত হয়েছে কি? উদ্দীপক ও প্রবন্ধের আলোকে তোমার মতামত দাও।

উত্তরঃ

ক. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মতে, সাহিত্যের উদ্দেশ্য হলো সত্য ও ধর্ম।

খ. আলোচ্য উক্তিতে লেখক বোঝাতে চেয়েছেন, নিজের স্বার্থ রক্ষা করা বা অন্যকে ক্ষতি করার জন্য লেখা খুবই খারাপ কাজ।

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় মনে করেন, সাহিত্য লেখার আসল উদ্দেশ্য হলো মানুষের উপকার করা বা সৌন্দর্য সৃষ্টি করা। লেখার মাধ্যমে যদি সত্য ও সুন্দরকে প্রাধান্য দেওয়া যায়, তবে সেই লেখা সফল হয়। কিন্তু যে লেখায় শুধু নিজের লাভের কথা ভাবা হয়, যেখানে মিথ্যাকে বাড়িয়ে তোলা হয়, বা যা মানুষের কষ্টের কারণ হয় সেসব লেখা নিন্দার যোগ্য। এ জন্যই লেখক বলেছেন, সৎ উদ্দেশ্য ছাড়া লেখায় হাত দেওয়া বড় পাপের মতো।

গ. উদ্দীপকে বলা হয়েছে যে কাজী নজরুল ইসলামের সাহিত্যচর্চায় মানবকল্যাণে নিজের জীবন উৎসর্গ করার ভাব স্পষ্ট দেখা যায়, ঠিক যেমনটি আছে ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ প্রবন্ধে।
এই রচনায় বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সাহিত্য সৃষ্টির আসল উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করেছেন। তাঁর মতে, খ্যাতি পাওয়া বা অর্থ রোজগার করা সাহিত্য রচনার লক্ষ্য নয়। মানুষের মঙ্গল করা বা সৌন্দর্য সৃষ্টি করাই লেখকের প্রধান উদ্দেশ্য হওয়া উচিত। তাই তাঁর আহ্বান, যে লেখায় মানুষের ক্ষতি হয় তা বাদ দিয়ে মানুষের ভালোর জন্য লেখা উচিত।

উদ্দীপকে বাংলা সাহিত্যের মহান কবি কাজী নজরুল ইসলামের কথাই বলা হয়েছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের কঠিন সময়ের পরে তিনি মানবমুক্তির বার্তা নিয়ে সাহিত্য জগতে প্রবেশ করেন। শোষণ, দারিদ্র্য, বঞ্চনা এসব কষ্ট তাঁর লেখায় স্পষ্টভাবে উঠে আসে। শ্রেণিবৈষম্যহীন সমাজ গড়ার স্বপ্নই তাঁর সাহিত্যকে শক্তি দেয়। মানবসেবামূলক মনোভাব নিয়ে লেখালেখিতে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান এই প্রবন্ধেও রয়েছে। প্রবন্ধকারের মতে, এটাই সাহিত্য সৃষ্টির প্রকৃত লক্ষ্য, এবং এই বৈশিষ্ট্য কাজী নজরুল ইসলামের লেখায় স্পষ্ট দেখা যায়।

ঘ. সাহিত্যকে সত্য ও সুন্দর পথে এগিয়ে নেওয়ার দৃষ্টিতে উদ্দীপকে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পরামর্শ যথাযথভাবে প্রকাশ পেয়েছে।
‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ প্রবন্ধে তিনি সাহিত্য রচনার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় শিক্ষা দিয়েছেন। তাঁর মতে, সাহিত্য লেখার উদ্দেশ্য খ্যাতি বা অর্থ পাওয়া নয়; মানুষের উপকার করাই মূল লক্ষ্য। তাই লেখকদের উচিত লোক খুশি করার চেষ্টা না করে সত্য কথা স্পষ্টভাবে বলা। বাংলা সাহিত্যকে উন্নত ও মানবমুখী করতে বঙ্কিমচন্দ্রের এ কথাগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

উদ্দীপকে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের লেখকের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। শোষণ, দারিদ্র্য, বঞ্চনা ও সাম্প্রদায়িক বিভেদ এসব সমস্যাকে তিনি কাছ থেকে দেখেছেন। তাঁর লেখায় এসব অন্ধকার দূর করার আকাঙ্ক্ষা ফুটে ওঠে। মানুষে মানুষে ভেদাভেদহীন শান্তিপূর্ণ সমাজ তৈরি করাই তাঁর মূল লক্ষ্য ছিল। আলোচ্য প্রবন্ধে বঙ্কিমচন্দ্রও একই মূল ভাবনা তুলে ধরেছেন।

প্রকৃত লেখক সবসময় সত্য ও সৌন্দর্যের অনুসারী। মানুষের মুক্তির গভীর অনুভূতি তাঁর লেখায় জীবন্ত হয়ে ওঠে। সমাজে অন্যায়-অবিচার দেখে যে চুপ থাকে বা অন্যায়কারীদের খুশি করার জন্য লেখে, সে সত্যিকারের লেখক নয়। প্রকৃত লেখক কখনোই সত্য বলায় পিছিয়ে যান না; তাঁর সত্য কথা মানুষের মুক্তির পথ উন্মুক্ত করে। উদ্দীপকে বর্ণিত নজরুলের লেখায় অন্যায়ের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ ছিল। মানবকল্যাণের চিরন্তন ও সুন্দর বাণীই ছিল তাঁর মূল শক্তি। এই সত্য ও মানবমঙ্গলের আদর্শকেই জীবনের পথচলার সহায় করতে বঙ্কিমচন্দ্র তাঁর রচনায় আহ্বান জানিয়েছেন, যার প্রকাশ উদ্দীপকে স্পষ্টভাবে দেখা যায়।


সৃজনশীল প্রশ্নঃ ২।
আরাফ বড়ো হয়ে লেখক হতে চায়। তাই এখন থেকেই লেখালেখির চর্চা করছে সে। সহজ-সরল শব্দ ব্যবহার তার লেখার প্রধান বৈশিষ্ট্য। অপরিচিত বা জটিল শব্দসম্ভার সে সর্বদা পরিত্যাগ করে। সে মনে করে যে, তার লেখা পাঠককে বোধগম্য করাই আসল লক্ষ্য।
ক. ‘বাঙ্গালা’ শব্দটির পরিবর্তন হয়েছে কীভাবে?
খ. লেখক বিদ্যা প্রকাশের চেষ্টাকে নিষেধ করেছেন কেন?
গ. উদ্দীপকে ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ রচনার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “উদ্দীপকে ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ রচনার আংশিক ভাবনা প্রকাশিত হয়েছে।”- বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৩।
যে কথায় মনোভাব ঠিকভাবে প্রকাশিত হয় সে কথাই ব্যবহার করা দরকার। শুনতে ভালো নয় অথবা বিদেশি শব্দ বলে কোনো শব্দ বাদ দেওয়া ঠিক নয়। যে শব্দের অর্থ সকলে বোঝে, সে শব্দই ব্যবহার করতে হবে। যদি মনের ভাব প্রকাশের জন্য সঠিক শব্দ না পাওয়া যায়, তবে যেটি অপেক্ষাকৃত ভালো সেটিই ব্যবহার করতে হবে। সূত্র: রচনার শিল্পগুণ- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
ক. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত ইংরেজি উপন্যাসের নাম কী?
খ. ‘কিন্তু আমাদের এখনও সে দিন হয় নাই।’- ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ প্রবন্ধের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘উদ্দীপকে শ্রেষ্ঠ লেখকের বৈশিষ্ট্য প্রকাশিত হয়েছে।’- ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৪।
লেখালেখি সৃষ্টিশীলতা ও মানব-কল্যাণকামিতা বৃদ্ধি করে, সন্নিবেশিত হয় লেখক অভিধা। শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাই লেখক তৈরি করে না; ভাবনা, বিচরণ ও সমকালীন পরিবর্তিত সামাজিক প্রেক্ষাপট কবি, সাহিত্যিক ও লেখকমনকে ভাবিয়ে তোলে- প্রতিফলন ঘটে কোনো না কোনো লেখার। লেখা লেখকের মনের খোরাক এবং সমাজের ভালোমন্দ নির্দেশনা এমনকি চিত্তবিনোদন ও জ্ঞানান্বেষণ।
ক. খুলনার ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে বঙ্কিমচন্দ্র কী করেছিলেন?
খ. ‘এটি প্রাচীন বিধি।’- ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ রচনার যে দিকটি ফুটে উঠেছে তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “উদ্দীপকের মূল ভাবনা ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ রচনার সমান্তরাল।”- বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৫।
হুমায়ূন আহমেদ বাংলা সাহিত্যের একজন কালজয়ী লেখক। আবেগ ও হাস্যরসের অসামান্য ব্যবহার তাঁর রচনাগুলো পাঠকসমাজে সমাদৃত করেছে। তাঁর লেখার অন্যতম দিক হলো সরলতা। সহজ ভাষায় জীবনের অন্তর্নিহিত দর্শনের এমন সাবলীল প্রকাশ খুব বেশি লেখকের মাঝে সচরাচর দেখা যায় না। এই গুণের কারণেই তাঁর লেখা পড়ে এ দেশের বহু মানুষ বইমুখী হওয়ার প্রেরণা পেয়েছে।
ক. বঙ্কিমচন্দ্রের মতে, কে শ্রেষ্ঠ লেখক?
খ. বঙ্কিমচন্দ্র সরলতাকে সকল অলংকারের শ্রেষ্ঠ অলংকার বলেছেন কেন?
গ. ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ রচনার লেখকের কোন বিষয়ক পরামর্শ উদ্দীপকে প্রতিফলিত হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘হুমায়ূন আহমেদ একজন সার্থক লেখক।’- প্রবন্ধের আলোকে মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৬।
বর্ষা একজন নবীন লেখিকা। তার তীক্ষ্ণ লেখনী পাঠকদের সমাজের নানা অসংগতি সম্পর্কে সচেতন করে। নিজের অপকর্ম ঢাকার জন্য এক দুর্নীতিবাজ প্রভাবশালী ব্যক্তি বর্ষার জনপ্রিয়তা ব্যবহার করতে চায়। নিজের গুণগান করে জীবনীগ্রন্থ লিখে দেওয়ার জন্য বর্ষাকে মোটা সম্মানী ও নানাবিধ সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার আশ্বাস দেয়। কিন্তু বর্ষা নিজের নীতি বিসর্জন দিতে রাজি হয় না।
ক. আমাদের দেশের সাধারণ পাঠকের কী বিবেচনায় লোকরঞ্জন করতে গেলে রচনা বিকৃত ও অনিষ্টকর হয়ে পড়ে?
খ. ‘টাকার জন্য লিখিবেন না।’- বঙ্কিমচন্দ্র এ পরামর্শ কেন দিয়েছেন?
গ. বর্ষার মনোভারে ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ প্রবন্ধের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘প্রবন্ধে প্রকাশিত বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের নিবেদন উদ্দীপকের বর্ষার ক্ষেত্রে সার্থক হয়েছে’ মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৭।
সদর উদ্দিন আহমদ চিশতি ‘কোরান দর্শন’ নামে তিন খণ্ডে পবিত্র কোরানের দার্শনিক ব্যাখ্যা করেছেন। তাঁর লেখার উদ্দেশ্য হলো মানুষকে সত্যিকার কোরানিক আদর্শে উদ্‌বুদ্ধ করা। জীবনে সত্য ও সুন্দরের প্রতিফলন ঘটাতে তাঁর লেখা অত্যন্ত কার্যকর বলেই মনে হয়। তাঁর লেখা মানুষের যথাযথ কল্যাণকামিতার জন্য।
ক. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মতে, লেখার উদ্দেশ্য কী?
খ. অজানা ভাষা থেকে উদ্ধৃতি ব্যবহারে লেখক নিষেধ করেছেন, কেন?
গ. উদ্দীপকে ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ রচনার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘উদ্দীপকের শেষ বাক্যের বক্তব্য সর্বকালীন লেখকের আদর্শ হওয়া উচিত।’- ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ রচনার আলোকে বিশ্লেষণ করো।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৮।
একটি বিশেষ ঘটনার উপর তথ্যসন্ধানী প্রতিবেদন লিখতে বলা হলে কাদের পরদিনই লেখাটি নিয়ে এলো। প্রকাশক অবাক হয়ে বললেন, ‘একদিনে এত তথ্য-প্রমাণ কীভাবে জোগাড় করলেন?’ কাদের বলল, ‘কিছু কিছু এমনিতেই বাসিয়ে দিয়েছি। কে যাবে অতসব যাচাই করতে?’ প্রকাশক বললেন। ‘এটি লেখকের নীতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’
ক. বঙ্কিমচন্দ্র বিদ্যা জাহিরের চেষ্টাকে কী বলে মনে করেছেন?
খ. ‘অনুকরণে দোষগুলি অনুকৃত হয়, গুণগুলি হয় না’- ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকে ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ রচনার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকের শেষ কথাটির তাৎপর্য প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ করো।

নিচে বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন সৃজনশীল উত্তর পিডিএফ ফাইল দেওয়া হল।

বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ

আরও পড়ুনঃ বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন MCQ প্রশ্ন উত্তর (বহুনির্বাচনি)

Related Posts

Leave a Comment