অভাগীর স্বর্গ গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পটিতে একদিকে যেমন সমাজের ধনী শ্রেণির জাঁকজমকপূর্ণ দৃশ্য দেখিয়েছেন, অন্যদিকে গরিব কাঙালীর মার চোখ দিয়ে দেখিয়েছেন এক প্রকার শ্রদ্ধা। “ছেলের হাতের আগুন”—এই কথার মধ্যে তাঁর জীবনের একান্ত বাসনা ফুটে উঠেছে। এই পোস্টে অভাগীর স্বর্গ গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর লিখে দিলাম।

অভাগীর স্বর্গ গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর

সৃজনশীল প্রশ্নঃ ১।
এই নিষ্ঠুর অভিযোগে গফুর যেন বাক্রোধ হইয়া গেল। ক্ষণেক পরে ধীরে ধীরে কহিল, কাহন খানেক খড় এবার ভাগে পেয়েছিলাম। কিন্তু গেল সনের বকেয়া বলে কর্তামশায় সব ধরে রাখলেন। কেঁদে কেটে হাতে পায়ে পড়ে বললাম, বাবু মশাই, হাকিম তুমি, তোমার রাজত্ব ছেড়ে আর পালাব কোথায়? আমাকে পণদশেক বিচুলি না হয় দাও। চালে খড় নেই। বাপ বেটিতে থাকি, তাও না হয় তালপাতার গোঁজাগাঁজা দিয়ে এ বর্ষা কাটিয়ে দেব, কিন্তু না খেতে পেয়ে আমার মহেশ যে মরে যাবে।

ক. কাঙালীর বাবার নাম কী?

খ. ‘তোর হাতের আগুন যদি পাই, আমিও সগ্যে যাব’- উক্তিটি ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের যে সমাজচিত্রের ইঙ্গিত রয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।

 ঘ. ‘কাঙালীর সঙ্গে উদ্দীপকের গফুরের সাদৃশ্য থাকলেও কাঙালী সম্পূর্ণরূপে গফুরের প্রতিনিধিত্ব করে না।’- মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর৷

উত্তরঃ

ক. কাঙালীর বাবার নাম রসিক বাঘ।

খ. ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পে দেখা যায়, অভাগী একজন সংস্কারবিশ্বাসী নারী। একদিন সে দেখে, ঠাকুরদাস মুখুয্যের বউ মারা গেছেন এবং তাকে শ্মশানে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তার ছেলে নিজে আগুন দিয়ে মায়ের সৎকার করছে। এই দৃশ্য দেখে অভাগীর মনে হয়, এমন মরার মধ্যে সুখ আছে। কারণ, হিন্দুধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী, ছেলে যদি আগুন দেয়, তাহলে মৃত ব্যক্তি স্বর্গে যায়। তাই অভাগীর মনেও ইচ্ছে জাগে, তার মৃত্যুর সময় তার ছেলেই যেন আগুন দেয়। তাহলেই সে-ও স্বর্গে যেতে পারবে—এমনটাই সে ভাবে।

গ. উদ্দীপকটি আর ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্প—দুটোতেই দরিদ্র ও বঞ্চিত মানুষের জীবনচিত্র উঠে এসেছে। আমাদের সমাজে ধনী-গরিবের মধ্যে বড় ফারাক দেখা যায়। শুধু তাই নয়, ধর্ম, বর্ণ, জাতি–এসব দিয়েও মানুষকে ভাগ করা হয়। আগে হিন্দু সমাজে অনেক কড়া নিয়ম ছিল, যেখানে নিচু জাতের মানুষকে ছোট করে দেখা হতো। এসব নিয়ম তখন সমাজে স্বাভাবিক মনে করা হলেও, আসলে তা ছিল খুবই অমানবিক। ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পে দেখা যায়, কাঙালী নামের ছেলেটি তার মায়ের সৎকারের জন্য কাঠ চাইতে গিয়ে বহু কষ্ট পেয়েছে, কারণ সে নিচু জাতের। অন্যদিকে উদ্দীপকে বলা গফুর একজন দরিদ্র , যে তার প্রিয় গরু মহেশকে বাঁচানোর জন্য একটু বিচুলি চেয়েও পায়নি। সমাজের বড়লোকরা তাদের সাহায্য করেনি, বরং অবহেলা করেছে। এই দুটো গল্পে দেখা যায়, গরিব আর নিচু জাতের মানুষদের কতটা কষ্টে দিন কাটে, আর সমাজের ক্ষমতাবান লোকেরা তাদের কীভাবে বঞ্চিত করে। এভাবেই দুটি লেখায় শোষিত মানুষের জীবনের মিল পাওয়া যায়।

ঘ. ‘কাঙালীর সঙ্গে গফুরের মিল থাকলেও কাঙালী পুরোপুরি গফুরের প্রতিনিধি নয়’—এই কথাটি একেবারে ঠিক। সব সময়ই সমাজে গরিব মানুষদের ওপর ধনী ও ক্ষমতাবানরা অন্যায় করে এসেছে। শক্তিশালী মানুষরা সব সময় দুর্বলদের দমন করে, আর গরিবরা চুপচাপ সহ্য করে। গফুর একজন গরিব কৃষক। সে জমিদারের জমিতে চাষ করে। আগের বছরের ধান বিক্রির হিসাব দেখিয়ে জমির মালিক তার সব খড় নিয়ে যায়। গফুর অনেক কেঁদে কেটে তার প্রিয় গরু মহেশের জন্য একটু খড় চায়, কিন্তু পায় না। অন্যদিকে ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পে কাঙালী তার মায়ের সৎকারের জন্য কাঠ চায়, কিন্তু কেউ তাকে সাহায্য করে না। বরং তাকে বলা হয়, তার মতো নিচু জাতের লোকের মাকে দাহ করা যায় না। এখানে গফুর ও কাঙালী দুজনই গরিব, আর তাদের দুজনের চাওয়াতেই কষ্ট আছে। তবুও তাদের দুঃখ এক নয়। গফুর তার জীবিত গরুটিকে বাঁচাতে চায়, আর কাঙালী তার মৃত মায়ের শেষ ইচ্ছা পূরণ করতে চায়। তাই এই দুজনের যন্ত্রণার রকম আলাদা। এজন্য বলা যায়, মিল থাকলেও কাঙালী পুরোপুরি গফুরের প্রতিনিধি নয়।


সৃজনশীল প্রশ্নঃ ২। [ঢাকা বোর্ড ২০১৯]
চেয়ারম্যান সাহেবের বাবার মৃত্যবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বিরাট আয়োজন। এলাকার ধনী গরিব সবাইকে নিমন্ত্রণ করা হয়েছে। দরিদ্র কৃষক খয়ের আলী ছেলে রনি ও মেয়ে রেণুকে নিয়ে সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিদের বসার স্থানে ভুল করে খেতে বসেছেন। চেয়ারম্যানের স্ত্রী চিৎকার করে বললেন, ‘এসব অসভ্য ছোট লোকদের দাওয়াত দেওয়াই ভুল হয়েছে।’ চেয়ারম্যানে সাহেব স্ত্রীকে বুঝিয়ে বললেন, ‘এরা সকলেই আমার মেহমান।’ তিনি বনি ও রেণুকে আদর করলেন এবং স্ত্রীর আচরণের জন্য খয়ের আলীর নিকট দুঃখ প্রকাশ করলেন।

ক. অভাগীকে নদীর চড়ায় মাটি দিতে বলেছিল কে?

খ. মাকে বিশ্বাস করাই কাঙালীর অভ্যাস কেন?

গ. উদ্দীপকের চেয়ারম্যানের স্ত্রীর আচরণে ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “সমাজের ধনী ব্যক্তিরা যদি উদ্দীপকের চেয়ারম্যানের মতো হতো তাহলে অভাগীকে বৈষম্যের শিকার হতে হতো না।”- উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৩। ঢাকা বোর্ড; সিলেট বোর্ড ২০১৭
রহিম চৌধুরী কয়েকটি শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিক হয়েও সাধারণ জীবনযাপনে অভ্যস্ত। কিছুদিন পূর্বে তাঁর বড় মেয়ের বিয়েতে এলাকার সকলকে দাওয়াত দেন। তিনি ধনী-গরিবের মধ্যে কোনো পার্থক্য করেননি। তাঁর এ আচরণে এলাকার দরিদ্র জনগণ খুবই সন্তুষ্ট।
ক. ঠাকুরদাস মুখুয্যের স্ত্রী কয়দিনের অসুখে মারা গেলেন?
খ. রসিক দুলে তার পায়ের ধুলো দিতে গিয়ে কেঁদে ফেলল কেন?

গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের বৈসাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “অভাগীর আশা পূর্ণতা পাওয়ার জন্য রহিম চৌধুরীদের মতো মানুষ প্রয়োজন”- বক্তব্যটির যথার্থতা বিচার কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৪। [সকল বোর্ড ২০১৮]
সাপ ধরার মন্ত্র শিখে মৃত্যুঞ্জয় মস্তবড় সাপুড়ে হয়ে উঠল। একদিন সাপ ধরতে গেলে, বিষধর সাপের দংশনে সে আহত হয়। তার শ্বশুরের দেওয়া সব তাবিজ-কবজ তার হাতে বেঁধে দেওয়া হলো আর সেই সাথে বহু সংখ্যক ওঝা মিলে বহু দেব-দেবীর দোহাই এবং ঝাড়ফুঁক করেও তাকে বাঁচাতে পারল না।

ক. গ্রামে কে নাড়ি দেখতে জানত?

খ. “মা মরেচে ত যা নীচে নেবে দাঁড়া”- অধর রায়ের এরূপ উক্তির কারণ কী?

গ. উদ্দীপকে ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের যে বিশেষ দিকের প্রতিফলন ঘটেছে তা ব্যাখ্যা কর।

 ঘ. উদ্দীপকে ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের একটি বিশেষ দিকের প্রতিফলন ঘটলেও গল্পের মূল বিষয়টি অনুপস্থিত। মন্তব্যটির যথার্থতা বিচার কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৫।
কোমলমতি কমলা, স্বামীর সংসারের যে শান্তি তার দেখা হয়নি কখনো। অবহেলায় ও অনাদরে বেড়ে উঠলেও স্বামীর সংসারে সুখ খোঁজার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়। অকালে প্রাণ যায় তার। মৃত্যুর পরেও স্বামীর মুখাগ্নি থেকে বঞ্চিত হতে হয় তাকে। স্ত্রী মারা যাওয়ার অল্পদিনের মধ্যেই বিয়ে করে পরাণ। একমাত্র সন্তান প্রতুল সৎমায়ের অনাদর ও নির্যাতনের শিকার হতে থাকে। ফলে প্রতুল অল্পদিনের মধ্যে বাড়ি ছেড়ে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে।

ক. কাঙালীর মা কোন বংশের মেয়ে?

খ. মুখুয্যে বিস্মিত ও বিরক্ত হয়েছিল কেন?

গ. উদ্দীপকের প্রতুল চরিত্রের সাথে ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের কাঙালীর সাদৃশ্য বা বৈসাদৃশ্য তুলে ধর।

ঘ. “উদ্দীপকের কমলা ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের অভাগীর প্রতিরূপ হয়ে উঠেছে।”- তোমার যুক্তি তুলে ধর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৬। [রাজশাহী বোর্ড ২০১৭]
গফুর লজ্জিত হইয়া বলিল, বাপ বেটিতে দুবেলা দুটো পেটভরে খেতে পর্যন্ত পাইনে। ঘরের পানে চেয়ে দেখ, বিষ্টি বাদলে মেয়েটিকে নিয়ে কোণে বসে রাত কাটাই, পা ছড়িয়ে শোবার ঠাঁই মেলে না। মহেশকে একটিবার তাকিয়ে দেখ, পাঁজরা গোনা যাচ্ছে। দাও না ঠাকুর মশাই কাহন-দুই ধার, গরুটাকে দুদিন পেটপুরে খেতে দিই। বলিতে বলিতেই গফুর ধপ করিয়া ব্রাহ্মণের পায়ের কাছে বসিয়া পড়িল। তর্করত্ন কহিলেন, ‘আ মর্, ছুঁয়ে ফেলবি নাকি?

ক. গ্রামে নাড়ি দেখতে জানত কে?

খ. রসিক হতবুদ্ধির মত দাঁড়াইয়া রহিল- কেন?

গ. উদ্দীপকের গফুর চরিত্রটি কোন দিক দিয়ে ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের কাঙালী চরিত্রের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকের তর্করত্ন কি ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের অধর রায়ের সার্থক প্রতিনিধি? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৭।
গ্রামে যে দুই-তিনটা পুষ্করিণী আছে, তাহা একেবারে শুষ্ক। শিবচরণ বাবুর খিড়কির পুকুরে যা একটু জল আছে তা সাধারণে পায় না। অন্যান্য জলাশয়ের মাঝখানে দু’একটা গর্ত খুঁড়িয়া যা একটু জল সঞ্চিত হয়, তাহাতে যেমন কাড়াকাড়ি তেমন ভিড়। বিশেষত মুসলমান বলিয়া এই ছোট মেয়েটা তো কাছেই ঘেঁষিতে পারে না। ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়াইয়া বহু অনুনয়-বিনয়ে কেহ দয়া করিয়া যদি তাহার পাত্রে একটু ঢালিয়া দেয় সেইটুকু সে ঘরে আনে।

ক. অভাগী কাদের কথা দিয়ে তার গল্প আরম্ভ করল?

খ. ‘সে আগুন ত আগুন নয়, কাঙালী, সে ত হরি’- অভাগী একথা বলেছিল কেন? ব্যাখ্যা কর।

গ. ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের কোন দিকটি উদ্দীপকে দৃশ্যমান? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “মিল থাকলেও উদ্দীপকের মুসলমান মেয়েটি পুরোপুরি ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের কাঙালী নয়”– যথার্থতা মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৮।
শুনি বিবরণ ক্রোধে তিনি কন, ‘মারিয়া করিব খুন।’ 
বাবু যত বলে পারিষদ দলে বলে তার শতগুণ।
আমি কহিলাম, ‘শুধু দুটি আম ভিগ মাগি মহাশয়!’
বাবু কহে হেসে ‘বেটা সাধুবেশে পাকা চোর অতিশয়।’
 আমি শুনে হাসি আঁখিজলে ভাসি, এই ছিল মোর ঘটে-
তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ, আমি আজ চোর বটে!

ক. পায়ের ধুলো দিতে গিয়ে কেঁদে ফেলল কে?

খ. ‘অভাগীর জীবন-নাট্যের শেষ অঙ্ক পরিসমাপ্ত হইতে চলিল’- ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকটি ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের কোন দিকটির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপক ও ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পে তৎকালীন সমাজব্যবস্থার যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে তা মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৯।
হাসপাতালে ছিদাম কাহারের মৃত্যু হয়। সবারই চিন্তা কি করে ছিদামের দেহ সৎকার হবে। ছিদাম না খেতে পাওয়া রোগে মরেছে।……. ব্রজবাবু ছিদামের লাশে ফুল দিলেন। ধূপ জ্বলল। একজন বলল- শ্মশান খর্চা জোটবে কনতি? ও ব্যাটার তো কিস্যু লাই। আমাকে বলিসনি কেন? অত্যন্ত দুঃখেও ব্রজবাবু ধমকান। একটু থেমে বলেন- ছিদামকে হাসপাতালে নিয়ে চল ফের। বেওয়ারিশ লাশের লিস্টিতে ওর নাম তুলে দেবখন। দাহ করার খরচ লাগবে না এক পয়সা। হাসপাতাল থেকে ওসব বন্দোবস্ত করবে। ওর বৌ কিন্তু দাবী করতে পারবে না স্বামী বলে।

ক. শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কৃত সালে মৃত্যুবরণ করেন?

খ. স্বামী ছেড়ে যাওয়ার পরেও কেন অভাগী পুনরায় বিয়ে করেনি?

গ. উদ্দীপকের লাশের সৎকারের বিষয়টি ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের কোন দিকটিকে নির্দেশ করেছে? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকের ব্রজবাবুকে কি ‘অভাগীর স্বর্গ’ গল্পের গোমস্তা অধর রায়ের প্রতিনিধি বলা যায়? তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও।

নিচে উত্তরসহ অভাগীর স্বর্গ সৃজনশীল প্রশ্নের পিডিএফ ফাইল দেওয়া হল।

অভাগীর স্বর্গ সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ

আরও পড়ুনঃ নিরীহ বাঙালি সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর – ৯ম ও ১০ম শ্রেণি

আরও পড়ুনঃ বই পড়া প্রবন্ধের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

Related Posts

Leave a Comment