আঠারো বছর বয়স কবিতার MCQ (বহুনির্বাচনী প্রশ্ন)

সুকান্ত ভট্টাচার্যের “আঠারো বছর বয়স” কবিতাটি তারুণ্যের শক্তি এবং অমিত সম্ভাবনার এক জীবন্ত উদাহরণ। এই কবিতায় সুকান্ত আঠারো বছরের জীবনকে জীবনের এক স্বর্ণালী সময় হিসেবে তুলে ধরেছেন। এই পোস্টে আঠারো বছর বয়স কবিতার MCQ (বহুনির্বাচনী প্রশ্ন) একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা।

আঠারো বছর বয়স কবিতার mcq

১। সুকান্ত ভট্টাচার্যের পৈতৃক নিবাস কোথায় অবস্থিত?
ক) মানিকগঞ্জ
খ) বিক্রমপুর
গ) কোটালিপাড়া
ঘ) গোপালগঞ্জ
উত্তর: ঘ) গোপালগঞ্জ

২। সুকান্ত ভট্টাচার্যের পৈতৃক নিবাস কোন গ্রামে?
ক) মধুপুর
খ) রফিকপুর
গ) কোটালিপাড়া
ঘ) আটপাড়া
উত্তর: গ) কোটালিপাড়া

৩। ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় মোট কতটি স্তবক রয়েছে?
ক) ৩৯
খ) ৩২
গ) ২৯
ঘ) ২৮
উত্তর: খ) ৩২

৪। ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় প্রথম স্তবকে এই বয়সকে কীভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে?
ক) নির্ভয়
খ) সংশয়ী
গ) দুঃসহ
ঘ) বিনয়ী
উত্তর: গ) দুঃসহ

৫। ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার দ্বিতীয় স্তবকে বয়সকে কী নামে উল্লেখ করা হয়েছে?
ক) দুঃসহ
খ) দুর্বার
গ) বিনয়ী
ঘ) নির্ভয়
উত্তর: ঘ) নির্ভয়

৬। তোমার পাঠ্যবইয়ের কোন কবিতায় ‘স্টিমার’ শব্দটির উল্লেখ রয়েছে?
ক) জীবন-বন্দনা
খ) আঠারো বছর বয়স
গ) পাঞ্জেরী
ঘ) সোনার তরী
উত্তর: খ) আঠারো বছর বয়স

৭। ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার প্রথম চরণটি কোনটি?
ক) এ বয়স জানে রক্তদানের পুণ্য
খ) আঠারো বছর বয়সের নেই ভয়
গ) আঠারো বছর বয়স যে দুর্বার
ঘ) আঠারো বছর বয়স কী দুঃসহ
উত্তর: ঘ) আঠারো বছর বয়স কী দুঃসহ

৮। ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার শেষ অংশে কীভাবে বয়সকে আহ্বান করা হয়েছে?
ক) এ বয়স যেন না আসে
খ) এ বয়স যেন চলে যায়
গ) এ বয়স যেন চলতে থাকে
ঘ) এ বয়স যেন চলে আসে
উত্তর: ঘ) এ বয়স যেন চলে আসে

৯। সুকান্ত ভট্টাচার্য কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
ক) বিক্রমপুর
খ) মানিকগঞ্জ
গ) গোপালগঞ্জ
ঘ) কলকাতা
উত্তর: ঘ) কলকাতা

১০। সুকান্ত ভট্টাচার্য কোন বছরে জন্মগ্রহণ করেন?
ক) ১৯২৬
খ) ১৯২৭
গ) ১৯৩১
ঘ) ১৯৪৩
উত্তর: ক) ১৯২৬

১১। সুকান্ত ভট্টাচার্য কোন বছরে মৃত্যুবরণ করেন?
ক) ১৯৪০
খ) ১৯৪৩
গ) ১৯৪৭
ঘ) ১৯৫১
উত্তর: গ) ১৯৪৭

১২। ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতাটির রচয়িতা কে?
ক) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
খ) জসীমউদ্দীন
গ) সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
ঘ) সুকান্ত ভট্টাচার্য
উত্তর: ঘ) সুকান্ত ভট্টাচার্য

১৩। সুকান্ত ভট্টাচার্য কোন যুগের বিদ্রোহী তরুণ কবি?
ক) রবীন্দ্র-সত্যেন্দ্রনাথোত্তর যুগের
খ) রবীন্দ্র-সুধীন্দ্রনাথোত্তর যুগের
গ) রবীন্দ্র-জীবনানন্দত্তোর যুগের
ঘ) রবীন্দ্র-নজরুলোত্তর যুগের
উত্তর: ঘ) রবীন্দ্র-নজরুলোত্তর যুগের

১৪। সুকান্ত ভট্টাচার্যের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থের নাম কী?
ক) সাত সাগরের মাঝি
খ) ঘুম নেই
গ) ছাড়পত্র
ঘ) বিধ্বস্ত নীলিমা
উত্তর: গ) ছাড়পত্র

১৫। ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় ‘আঠারো’ শব্দটি কতবার ব্যবহৃত হয়েছে?
ক) ৯
খ) ১০
গ) ১২
ঘ) ৮
উত্তর: ক) ৯

১৬। ‘আঠারো বছর বয়স’ সম্পর্কে কোনটি সঠিক?
ক) শৈশব থেকে কৈশোরে পদার্পণ
খ) যৌবন থেকে বৃদ্ধে পদার্পণ
গ) কৈশোর থেকে যৌবনে পদার্পণ
ঘ) যৌবন থেকে কৈশোরে
উত্তর: গ) কৈশোর থেকে যৌবনে পদার্পণ

১৭। কাব্যিক দৃষ্টিকোণ থেকে কোন কবির সঙ্গে সুকান্তের মিল রয়েছে?
ক) কাজী নজরুল ইসলাম
খ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
গ) জীবনানন্দ দাশ
ঘ) ফররুখ আহমদ
উত্তর: ক) কাজী নজরুল ইসলাম

১৮। ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় কী বারবার উঠে আসে?
ক) সাহস
খ) বিপ্লব
গ) মন্ত্রণা
ঘ) কোলাহল
উত্তর: ক) সাহস

১৯। ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় কানে কী ধরনের আওয়াজ আসে?
ক) যন্ত্রণা
খ) গুজব
গ) সত্যের বাণী
ঘ) মন্ত্রণা
উত্তর: ঘ) মন্ত্রণা

২০। ‘হরতাল’ সুকান্ত ভট্টাচার্যের কোন ধরনের রচনা?
ক) রম্য
খ) শিশুতোষ
গ) কাব্য
ঘ) প্রবন্ধ
উত্তর: গ) কাব্য

২১। ‘পূর্বাভাস’ কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতার নাম কী?
ক) শামসুর রাহমান
খ) সুফিয়া কামাল
গ) সুকান্ত ভট্টাচার্য
ঘ) জীবনানন্দ দাশ
উত্তর: গ) সুকান্ত ভট্টাচার্য

২২। সুকান্ত ভট্টাচার্য ফ্যাসিবাদবিরোধী লেখক-শিল্পী সংঘের জন্য কোন কাব্যগ্রন্থটি সম্পাদনা করেন?
ক) আকাল
খ) অনল
গ) অনেক আকাশ
ঘ) এক ফোঁটা
উত্তর: ক) আকাল

২৩। ‘আঠারো বছর বয়স’ হলো-
ক) ভীরু
খ) সংশয়ী
গ) নির্ভয়
ঘ) বিনয়ী
উত্তর: গ) নির্ভয়

২৪। ‘ছাড়পত্র’ কাব্যগ্রন্থটি কোন সালে প্রকাশিত হয়?
ক) ১৯৪৫
খ) ১৯৪৬
গ) ১৯৪৮
ঘ) ১৯৮৯
উত্তর: গ) ১৯৪৮

২৫। “এ বয়স জানে রক্তদানের পুণ্য” এই চরণটির লেখক কে?
ক) অমিয় চক্রবর্তী
খ) কাজী নজরুল ইসলাম
গ) সৈয়দ আলী আহসান
ঘ) সুকান্ত ভট্টাচার্য
উত্তর: ঘ) সুকান্ত ভট্টাচার্য

২৬। সুকান্ত ভট্টাচার্য কোন পত্রিকার কিশোর সভা অংশের প্রতিষ্ঠাতা ও আজীবন সম্পাদক ছিলেন?
ক) আকাল
খ) দৈনিক স্বাধীনতা
গ) সবুজপত্র
ঘ) সওগাত
উত্তর: খ) দৈনিক স্বাধীনতা

২৭। ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টির সক্রিয় সদস্য হিসেবে পরিচিত কবি কে?
ক) সৈয়দ আলী আহসান
খ) আহসান হাবীব
গ) সুকান্ত ভট্টাচার্য
ঘ) বিষ্ণু দে
উত্তর: গ) সুকান্ত ভট্টাচার্য

২৮। আঠারো বছর বয়স তার পথে বাধাগুলি কীভাবে অতিক্রম করতে চায়?
ক) যুদ্ধ করে
খ) কুঠারাঘাতে
গ) চরণাঘাতে
ঘ) আগুন জ্বালিয়ে
উত্তর: গ) চরণাঘাতে

২৯। সুকান্ত ভট্টাচার্য কিসে বিশ্বাসী কবি?
ক) বিদ্রোহের কবি
খ) প্রেমের কবি
গ) বিপ্লবের কবি
ঘ) শান্তির কবি
উত্তর: গ) বিপ্লবের কবি

৩০। আঠারো বছর বয়স কোন পরিস্থিতিতে জীবন কাটায়?
ক) ভালো ও মন্দে
খ) দুর্যোগে আর ঝড়ে
গ) হাসি আর কান্নায়
ঘ) আশা আর হতাশায়
উত্তর: খ) দুর্যোগে আর ঝড়ে

৩১। আঠারো বছর বয়সের জীবনে কী আসে?
ক) শাস্তি
খ) কল্যাণ
গ) আঘাত
ঘ) দুঃখ
উত্তর: গ) আঘাত

৩২। কারা ভীরু বা কাপুরুষ নয়?
ক) বুদ্ধিজীবীরা
খ) শিশুরা
গ) তরুণেরা
ঘ) বৃদ্ধরা
উত্তর: গ) তরুণেরা

৩৩। আঠারো বছর বয়স কেন দুঃসহ মনে হয়?
ক) দুরস্ত বলে
খ) পড়াশোনার চাপ থাকে বলে
গ) বয়ঃসন্ধিকাল বলে
ঘ) দুঃসাহসেরা উকি দেয় বলে
উত্তর: ঘ) দুঃসাহসেরা উকি দেয় বলে

৩৪। আঠারো বছর বয়সে মানুষ আত্মবিশ্বাসী কেন?
ক) দুঃসাহসী হয় বলে
খ) বুদ্ধিমান থাকে বলে
গ) দুর্বিনীত যৌবনে পদার্পণ বলে
ঘ) বয়ঃসন্ধিকাল বলে
উত্তর: গ) দুর্বিনীত যৌবনে পদার্পণ বলে

৩৫। আঠারো বছর বয়সে মানুষ থরো থরো কাঁপে কেন?
ক) রাগে
খ) বেদনায়
গ) দুঃখে
ঘ) উত্তেজনায়
উত্তর: খ) বেদনায়

৩৬। আঠারো বছর বয়সে বিপর্যয় কেন ঘটে?
ক) নিজেকে দুর্বল ভাবার কারণে
খ) অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে
গ) নিজেকে ঠিকমতো পরিচালনা না করার কারণে
ঘ) অসৎ বন্ধুদের সাথে মেলামেশার কারণে
উত্তর: গ) নিজেকে ঠিকমতো পরিচালনা না করার কারণে

৩৭। আঠারো বছর বয়সে দুঃসাহস কেন উকি দেয়?
ক) নিজেকে দুর্বল ভাবার কারণে
খ) সাহসের অভাবের কারণে
গ) কৈশোর থেকে যৌবনে পদার্পণ করার কারণে
ঘ) বন্ধুদের সঙ্গে মেলামেশার কারণে
উত্তর: গ) কৈশোর থেকে যৌবনে পদার্পণ করার কারণে

৩৮। প্রাণবন্ত তরুণেরা কেন ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে?
ক) নিজেকে সাহসী ভাবার কারণে
খ) অত্যাচার শোষণ দেখে
গ) সাহসের অভাবের কারণে
ঘ) বিপদে পড়ে
উত্তর: খ) অত্যাচার শোষণ দেখে

৩৯। দেশ ও জাতির কল্যাণে তারুণ্য কেন অপ্রতিরোধ্য শক্তি?
ক) তারুণ্য বন্ধনহীন
খ) তরুণদের প্রধান নীতিই এটি
গ) এটাই তারুণ্যের ধর্ম
ঘ) বিপদে পড়ে শক্তি এগিয়ে আসে
উত্তর: গ) এটাই তারুণ্যের ধর্ম

৪০। সুকান্ত ভট্টাচার্যকে বিপ্লবের কবি কেন বলা হয়?
ক) তিনি কমিউনিস্ট পার্টির নেতা ছিলেন
খ) তিনি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন
গ) তাঁর কবিতায় তরুণের জয়গান গাওয়া হয়েছে
ঘ) তাঁর কবিতা বিপ্লবের রুদ্ররসে আপ্লুত ছিল
উত্তর: ঘ) তাঁর কবিতা বিপ্লবের রুদ্ররসে আপ্লুত ছিল

৪১। আঠারো বছর বয়স কেন এত গুরুত্বপূর্ণ?
ক) এ বয়স মাথা নত করতে জানে না
খ) এ বয়স মানবজীবনের এক উত্তরণকালীন পর্যায়
গ) এ বয়স কাঁদতে জানে না
ঘ) এ বয়স হাসতে পারে না
উত্তর: খ) এ বয়স মানবজীবনের এক উত্তরণকালীন পর্যায়

৪২। “তারুণ্যের ইতিবাচক দিক” বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
ক) তরুণদের বিদ্রোহী সত্তা
খ) তরুণদের খামখেয়ালিপনা
গ) তরুণদের ক্ষুদ্ধ হয়ে ওঠা
ঘ) জাতির কল্যাণে তরুণদের অগ্রণী ভূমিকা
উত্তর: ঘ) জাতির কল্যাণে তরুণদের অগ্রণী ভূমিকা

৪৩। ‘তারুণ্যের নেতিবাচক দিক’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?
ক) তারুণ্যের সাহস
খ) তারুণ্যের যোগ্য নেতৃত্ব
গ) তারুণ্যের নির্ভীক সত্তা
ঘ) তারুণ্যের বিপ্লবী মনোভাব
উত্তর: খ) তারুণ্যের যোগ্য নেতৃত্ব

৪৪। “এ দেশের বুকে আঠারো আসুক নেমে” কবি কেন এ প্রার্থনা করেছেন?
ক) প্রগতির পথে এগিয়ে চলাই যৌবনের ধর্ম
খ) কঠিন মনোভাবের জন্য
গ) অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের জন্য
ঘ) মাথা তুলে দাঁড়ানোর জন্য
উত্তর: ক) প্রগতির পথে এগিয়ে চলাই যৌবনের ধর্ম

৪৫। “এ বয়সে কানে আসে কত মন্ত্রণা” এই চরণের মাধ্যমে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
ক) তারুণ্যের স্বপ্নবিলাসিতা
খ) তারুণ্যের নির্ভীকতা
গ) তারুণ্যের দুর্বার গতি
ঘ) তারুণ্যের ইতিবাচক ও নেতিবাচক ভাবধারা
উত্তর: ঘ) তারুণ্যের ইতিবাচক ও নেতিবাচক ভাবধারা

৪৬। আঠারো বছর বয়স কেন কাঁদতে জানে না?
ক) এ বয়সে দুঃখ-কষ্ট স্পর্শ করতে পারে না।
খ) এ বয়সে দুর্বিনীত যৌবনে পদার্পণ করে আত্মপ্রত্যয়ী হয়।
গ) এ বয়সে হাসতে নিষেধ আছে।
ঘ) এ বয়সে কান্না ভালো নয়।
উত্তর: খ) এ বয়সে দুর্বিনীত যৌবনে পদার্পণ করে আত্মপ্রত্যয়ী হয়।

৪৭। “দুর্যোগে হাল ঠিকমতো রাখা ভার” কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
ক) যৌবনে পদার্পণের নানা অসুবিধা।
খ) তারুণ্যের বিদ্রোহী সত্তার পরিণতি।
গ) তারুণ্যের দুঃসাহসী অভিযান।
ঘ) জীবনের সন্ধিক্ষণে সচেতনতার অভাবে বিপর্যয়ের আভাস।
উত্তর: ঘ) জীবনের সন্ধিক্ষণে সচেতনতার অভাবে বিপর্যয়ের আভাস।

৪৮। তাজা তাজা প্রাণে অসহ্য যন্ত্রণার কারণ কী?
ক) মানসিক বিপর্যয়।
খ) যৌবনে পদার্পণ।
গ) অর্থলোলুপ ব্যক্তিদের দৌরাত্ম।
ঘ) চারপাশের সামাজিক বৈষম্য।
উত্তর: ঘ) চারপাশের সামাজিক বৈষম্য।

৪৯। আঠারো বছর বয়স কেন পথ চলতে থেমে যায় না?
ক) এ বয়স প্রগতি ও অগ্রগতির।
খ) এ বয়সে চিত্ত অস্থির থাকে।
গ) এ বয়সে দুঃসাহস ভর করে।
ঘ) এ বয়সে দেহ ও মনে স্থবিরতা আসে।
উত্তর: ক) এ বয়স প্রগতি ও অগ্রগতির।

৫০। “এ বয়স কালো লক্ষ দীর্ঘশ্বাসে”—কেন?
ক) এ বয়সে লক্ষ্যপথে অনেক বাধা।
খ) এ বয়সে লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ার অজস্র ব্যর্থতার দীর্ঘশ্বাস।
গ) এ বয়সে খামখেয়ালি করা যায় না।
ঘ) এ বয়সে মনের অবস্থা দুর্বল থাকে।
উত্তর: খ) এ বয়সে লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ার অজস্র ব্যর্থতার দীর্ঘশ্বাস।

৫১। আঠারো বছর বয়স কেন মাথা নোয়ায় না?
ক) এ বয়সীরা স্বপ্নে বিভোর থাকে।
খ) এ বয়সীরা মাথা তুলে দাঁড়াতে পারে না।
গ) এ বয়সীরা বুদ্ধিদীপ্ত থাকে না।
ঘ) এ বয়সীরা আত্মবলে বলীয়ান থাকে।
উত্তর: ঘ) এ বয়সীরা আত্মবলে বলীয়ান থাকে।

৫২। “শপথের কোলাহলে” কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
ক) নিত্যনতুন সৃষ্টির উল্লাসে নব নব শপথে বলীয়ান হওয়া।
খ) বিপদের ঝুঁকি নিয়ে জীবনের প্রতি মমতা ত্যাগ করা।
গ) তারুণ্যের বিপদ শঙ্কা।
ঘ) তারুণ্যের অগ্রযাত্রা ব্যাহত করা।
উত্তর: ক) নিত্যনতুন সৃষ্টির উল্লাসে নব নব শপথে বলীয়ান হওয়া।

৫৩। “স্পর্ধায় নেয় মাথা তোলবার ঝুঁকি”—এখানে কবি কী বোঝিয়েছেন?
ক) আত্মনির্ভরশীল হয়ে স্বাধীনভাবে চলার ঝুঁকি।
খ) আত্মবলে বলীয়ান না হয়ে ওঠা।
গ) আত্মমর্যাদাবোধ বৃদ্ধি পায় বলে।
ঘ) পরনির্ভরশীল হয়ে বেঁচে থাকা।
উত্তর: ক) আত্মনির্ভরশীল হয়ে স্বাধীনভাবে চলার ঝুঁকি।

৫৪। “এ বয়সে প্রাণ তীব্র আর প্রখর”—এখানে “তীব্র আর প্রখর” বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
ক) অনুভূতির সীমাবদ্ধতা।
খ) বিরহ-বিষণ্ণতা।
গ) বিদ্রোহী মনোভাবাপন্নতা।
ঘ) অনুভূতির সুগভীর সংবেদনশীলতা।
উত্তর: ঘ) অনুভূতির সুগভীর সংবেদনশীলতা।

৫৫। আঠারো বছর বয়সকে নিয়ে কবিতা রচনার কারণ কী?
ক) এ বয়স মানবজীবনের এক উত্তরণকালীন পর্যায়।
খ) এ বয়স বাধাহীন এক উত্তরণের সময়।
গ) এ বয়স যৌবনের উচ্ছ্বলতার পর্যায়।
ঘ) এ বয়স স্থবির এক উত্তরণের সময়।
উত্তর: ক) এ বয়স মানবজীবনের এক উত্তরণকালীন পর্যায়।

৫৬। কবিতার বিচারে সুকান্ত ভট্টাচার্যের সঙ্গে মিল খুঁজে পাওয়া যায় কোন কবির?
ক) অমিয় চক্রবর্তী।
খ) আহসান হাবিব।
গ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
ঘ) কাজী নজরুল ইসলাম।
উত্তর: ঘ) কাজী নজরুল ইসলাম।

৫৭। তারুণ্যের চঞ্চল ও কর্মমুখর প্রাণ স্পন্দনকে কবি কিসের সঙ্গে তুলনা করেছেন?
ক) ট্রেন।
খ) বাষ্পীয় স্টিমার।
গ) জাহাজ।
ঘ) অটোরিকশা।
উত্তর: খ) বাষ্পীয় স্টিমার।

৫৮। আঠারো বছর বয়স কিসের প্রতীক?
ক) যৌবনের।
খ) উজ্জ্বলতার।
গ) বিপ্লবের।
ঘ) যৌবনের ও মানবতার।
উত্তর: ক) যৌবনের

৫৯। “আঠারো বছর বয়স” কবিতার ইতিবাচক দিক কোনটি?
ক) কষ্ট।
খ) কাঁদতে জানা।
গ) ক্ষত-বিক্ষত।
ঘ) দুঃসাহস।
উত্তর: ঘ) দুঃসাহস।

৬০। মানবজীবনের জন্য শুভ ও মঙ্গলজনক বলে মনে করা হয়েছে—
ক) তারুণ্যের জয়ধ্বনি।
খ) তারুণ্যের ধর্ম।
গ) তারুণ্যের নেতিবাচক বৈশিষ্ট্য।
ঘ) তারুণ্যের ইতিবাচক বৈশিষ্ট্য।
উত্তর: ঘ) তারুণ্যের ইতিবাচক বৈশিষ্ট্য।

৬১। তারুণ্যের নেতিবাচক দিক কোনটি?
ক) কালো লক্ষ দীর্ঘশ্বাস।
খ) কাঁদতে জানে না।
গ) ক্ষত-বিক্ষত।
ঘ) হতাশা।
উত্তর: ক) কালো লক্ষ দীর্ঘশ্বাস।

৬২। তারুণ্যের দুর্বার ও চলার গতির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ কোনটি?
ক) জরাজীর্ণতা দেহ ও মন।
খ) প্রগতি ও অগ্রগতি
গ) দীর্ঘ বিপ্লব।
ঘ) বিরাট দুঃসাহস।
উত্তর: খ) প্রগতি ও অগ্রগতি

৬৩। আঠারো বছর বয়স কেন ভয়ঙ্কর মনে হয়?
ক) দুঃখ সহ্য করতে হয় বলে
খ) কানে মন্ত্রণা আসে বলে
গ) রক্ত দিতে জানা
ঘ) দুঃসহ বলে
ঙ) ভয় থাকে বলে
উত্তর: গ) রক্ত দিতে জানা

৬৪। “তবুও থামে না যৌবন-বেগ, জীবনের উল্লাসে” – এ চরণটির রচয়িতা কে?
ক) কাজী নজরুল ইসলাম
খ) অমিয় চক্রবর্তী
গ) সুফিয়া কামাল
ঘ) সুকান্ত ভট্টাচার্য
উত্তর: ঘ) সুকান্ত ভট্টাচার্য

৬৫। “প্রাণ দেওয়া নেওয়া ঝুলিটা থাকে না শূন্য” কোন কবিতার অংশ?
ক) জীবন-বন্দনা
খ) পাঞ্জেরী
গ) আঠারো বছর বয়স
ঘ) কবর
উত্তর: গ) আঠারো বছর বয়স

৬৬। বিপদের মুখে আঠারো বছর বয়সের চরিত্র কেমন হয়?
ক) অগ্রণী
খ) কিংকর্তব্যবিমূঢ়
গ) পশ্চাৎমুখী
ঘ) দুর্বার
উত্তর: খ) কিংকর্তব্যবিমূঢ়

৬৭। নতুন কিছু করতে কোন বয়স সেরা?
ক) কিশোর বয়সে
খ) আঠারো বছর বয়সে
গ) বাল্য বয়সে
ঘ) ৪০ বছর বয়সে
উত্তর: খ) আঠারো বছর বয়সে

৬৮। ‘আঠারো বছর বয়স’ এর নেতিবাচক দিক কোনটি?
ক) কাঁদতে জানে না
খ) মাথা নোয়ায় না
গ) ভয়ঙ্কর
ঘ) হাসতে জানে না
উত্তর: ক) ভয়ঙ্কর

৬৯। “এ বয়সে কেউ মাথা নোয়াবার নয়”-এর পূর্ববর্তী চরণটি কোনটি?
ক) আঠারো বছর বয়স কী দুঃসহ।
খ) ক্ষত-বিক্ষত হয় সহস্র প্রাণ।
গ) আঠারো বছর বয়সের নেই ভয়।
ঘ) পদাঘাতে চায় ভাঙতে পাথর বাধা।
উত্তর: ঘ) পদাঘাতে চায় ভাঙতে পাথর বাধা।

৭০। ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতায় কবির কী প্রতিফলিত হয়েছে?
ক) কবির বাল্য জীবনের অভিজ্ঞতা।
খ) কবির রাজনৈতিক জীবনের অভিজ্ঞতা।
গ) কবির শিক্ষা জীবনের অভিজ্ঞতা।
ঘ) কবির ব্যক্তিজীবনের অভিজ্ঞতা।
উত্তর: ঘ) কবির ব্যক্তিজীবনের অভিজ্ঞতা।

৭১। ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতাটি মূলত কোন ধরনের কবিতা?
ক) প্রেমের কবিতা।
খ) সচেতনতামূলক কবিতা।
গ) তারুণ্যের শক্তিময়তা।
ঘ) যৌবনের কবিতা।
উত্তর: খ) সচেতনতামূলক কবিতা।

৭২। ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতার প্রথম স্তবকে কী চিত্রিত হয়েছে?
ক) তারুণ্যের দুর্বলতা।
খ) তারুণ্যের নিস্পৃহতা।
গ) যৌবনের প্রগতি।
ঘ) তারুণ্যের ভয়াবহ রূপ।
উত্তর: ঘ) তারুণ্যের ভয়াবহ রূপ।

৭৩। “আঠারো বছর বয়স” কবিতায় কোন সময়ের বৈশিষ্ট্য বর্ণিত হয়েছে?
ক) কৈশোরের।
খ) তারুণ্যের।
গ) যৌবনের।
ঘ) বয়ঃসন্ধিকালের।
উত্তর: ঘ) বয়ঃসন্ধিকালের।

৭৪। “আঠারো বছর বয়স” কবিতার শেষ স্তবকে কী প্রকাশিত হয়েছে?
ক) যৌবনের প্রতি ধিকার।
খ) যৌবনের প্রতি আহ্বান।
গ) যৌবনের স্মৃতিগান।
ঘ) যৌবনের প্রতি বিরক্তি প্রকাশ।
উত্তর: খ) যৌবনের প্রতি আহ্বান।

৭৫। সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবিতার মূল বৈশিষ্ট্য কী?
ক) প্রকৃতি ও নৈসর্গ প্রীতির আহ্বান।
খ) অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ও সংগ্রামের আহ্বান।
গ) নাগরিক জীবনবোধ গড়ে তোলা।
ঘ) সামাজিক নিপীড়ন বন্ধ করা।
উত্তর: খ) অন্যায়ের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ও সংগ্রামের আহ্বান।

৭৬। ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতা কোন সময়কে নির্ধারণ করে?
ক) আত্মনির্ভরশীল হওয়ার সময়।
খ) কৈশোর থেকে যৌবনে পদার্পণের সময়।
গ) নাগরিক হওয়ার সময়।
ঘ) পরনির্ভরশীল হওয়ার সময়।
উত্তর: খ) কৈশোর থেকে যৌবনে পদার্পণের সময়।

৭৭। কোনটি আঠারো বছর বয়সের ধর্ম?
ক) পরিবারকে আর্থিকভাবে সহায়তা করা।
খ) দেশকে উন্নয়নের দিকে ধাবিত করা।
গ) পথে-ঘাটে ঝগড়া করা।
ঘ) আত্মত্যাগের মহান মন্ত্রে উজ্জীবিত হওয়া।
উত্তর: ঘ) আত্মত্যাগের মহান মন্ত্রে উজ্জীবিত হওয়া।

৭৮। “আঠারো বছর বয়স” কবিতার মূল উপজীব্য কী?
ক) সময়ের সাহসী পদক্ষেপ নেওয়া।
খ) অন্যায়ের বিরুদ্ধে মাথা তুলে দাঁড়ানো।
গ) আত্মপ্রত্যয়ী হয়ে ওঠার আহ্বান জানানো।
ঘ) বয়ঃসন্ধিকালের বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা।
উত্তর: ঘ) বয়ঃসন্ধিকালের বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা।

৭৯। যৌবনের ধর্ম কী?
ক) কর্তব্যপরায়ণ হয়ে ওঠা।
খ) প্রগতির পথে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলা।
গ) নিজেকে উপযুক্তভাবে তৈরি করা।
ঘ) কারণে অকারণে ক্ষোভ প্রকাশ করা।
উত্তর: খ) প্রগতির পথে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলা।

৮০। সুকান্তের কবিতায় অন্যায়, সামাজিক বৈষম্য এবং নির্যাতিত মানুষের জন্য মমত্ববোধ কেন প্রকাশিত হয়?
ক) নির্যাতিত মানুষের জীবনাচরণের প্রেক্ষাপটে।
খ) সমাজের দুর্নীতির প্রেক্ষাপটে।
গ) সমাজের কল্যাণের প্রেক্ষাপটে।
ঘ) বিশ্বব্যাপী যুদ্ধের ভয়াবহতা ও মানবতার প্রেক্ষাপটে।
উত্তর: ঘ) বিশ্বব্যাপী যুদ্ধের ভয়াবহতা ও মানবতার প্রেক্ষাপটে।

Related Posts

Leave a Comment