শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি সমাধান (সব অধ্যায়ের ছক)

‘শিল্প ও সংস্কৃতি’ বিষয়ের মধ্য দিয়ে আমরা নিজের দেশ ও সংস্কৃতিকে ভালোবাসার পাশাপাশি অন্য সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল হব। আজকের পোস্টে তোমাদের শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি সমাধান করে দিলাম।

শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি সমাধান

ভুবনজোড়া আমাদের এই প্রকৃতির পাঠশালাতে আমরা প্রতি মুহূর্তে কত কিছু দেখছি, জানছি আর শিখছি! উপরের কবিতাটিতে কবি সহজ করে বুঝিয়েছেন প্রকৃতির নানা উপাদান আর বিষয়বস্তু আকাশ, বাতাস, পাহাড়, নদী, মাটি, সাগর আমাদের কী শিক্ষা দেয়। এবার নিবিড় প্রকৃতি পর্যবেক্ষণের মধ্য দিয়ে আমরা শুরু করব আমাদের শিল্প ও সংস্কৃতির পাঠ।

শিল্প ও সংস্কৃতি ৭ম শ্রেণি ১ম অধ্যায় সমাধান

আমরা বিভিন্ন সময়ে যা কিছু সংগ্রহ করব যেমন পাতা, ফুল, পত্রিকার অংশ ইত্যাদি যা আমাদের পছন্দের তা আঠা দিয়ে লাগিয়ে সংরক্ষণ করব। যা কিছু আঁকা/লেখা তাও কিন্তু করতে হবে এই খাতায়। নাচ, গান, আবৃত্তি, অভিনয়ের কাজ আর চর্চা সম্পর্কে লিখে রাখব এই খাতায়। খাতাটি হবে আমাদের সবসময়ের সঙ্গী। যা হবে আমাদের বন্ধুখাতা।

বিশ্বজোড়া পাঠশালা

এই অধ্যায়ে আমি যা যা করেছি তা লিখি এবং আমার অনুভূতি বর্ণনা করি–


প্রকৃতির বিভিন্ন উপাদান আর বিষয়বস্তু দেখার ভেতর দিয়ে আঁকা, নাচ, গানের উপাদানগুলো সম্পর্কে জেনেছি।

বর্ণচক্র সম্পর্কে জেনেছি।

বর্ণচক্রের রঙগুলোর সাথে মিলিয়ে বিভিন্ন রঙের পাতা ও ফুল সংগ্রহ করেছি।

গানের সাথে মিলিয়ে প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে রঙ তৈরি করেছি।

খাতায় পাতা এঁকে গাঢ়-হালকা সবুজ রঙ করেছি।

সবুজ রঙ করার পাশাপাশি নীল, হলুদ ,লাল ইত্যাদি রঙ ব্যবহার করেছি।

 রঙের গানটি অনুশীলন করেছি এবং সবাই মিলে আনন্দময় ভঙ্গির মাধ্যমে গানটি গেয়েছি।

রঙ-বেরঙের কাগজ দিয়ে খাতা বানিয়েছি।

খাতার মলাটে সুন্দর একটা নকশা করেছি।

খাতার নাম দিয়েছি বন্ধুখাতা।

আমার অনুভূতি: অধ্যায় নিয়ে শ্রেণী শিক্ষকের আলোচনা প্রকৃতির বিভিন্ন উপাদান ও বিষয়বস্তুর আলোচনার মাধ্যমে আমরা আঁকাআঁকি, নাচ, গান ইত্যাদি সম্পর্কে জেনেছি। এগুলো আমরা শিল্প সৃষ্টির কাজে লাগাতে পারব। বর্ণচক্র সম্পর্কে শ্রেণী শিক্ষক আমাদের যে ধারণা দিয়েছেন সেই অনুযায়ী আমি এখন নানা রঙ তৈরি করতে পারি। এই অধ্যায়ে  দেওয়া রঙ বিষয়ক গানটি অনুশীলন এবং সহপাঠীরা  সবাই মিলে একসাথে পরিবেশন করে অনেক আনন্দ পেয়েছি। আমি একটি বন্ধুখাতাও তৈরি করেছি।

মায়ের মুখের মধুর ভাষা

মায়ের মুখে মধুর ভাষা বলতে আমি যা বুঝি তা লিখি–


সাধারণত প্রাকৃতিক পরিবেশ ও ভৌগোলিক অবস্থানের উপর ভিত্তি করে ভাষার সৃষ্টি। তাই একেক অঞ্চলের আঞ্চলিক ভাষা একেক ধরনের হয়ে থাকে। প্রত্যেক জাতির রয়েছে নিজস্ব ভাষা। মায়ের মুখ থেকে পাওয়া ভাষাই মাতৃভাষা। বাংলাদেশিদের মাতৃভাষা বাংলা, যা বিশ্বজুড়ে স্বীকৃত একটি ভাষা। মানুষ ভাবের আদান-প্রদান করে থাকে তাদের মাতৃভাষায়। মায়ের মুখের ভাষাকে মধুর বলা হয়েছে। কারণ এ শ্রুতিমধুর ভাষায় আমরা মনের ভাব প্রকাশ করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। এ ভাষাই আমাদের কাছে সবচেয়ে সহজবোধ্য। শুধু তাই নয় , মনের সব ভাবকে সহজে প্রকাশও করতে পারি।

স্বাধীনতা আমার

স্বাধীনতা বলতে আমি যা বুঝি তা লিখি–


সাধারণত স্বাধীনতা বলতে আমি বুঝি নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী কোনো কাজ করা। তবে প্রকৃত অর্থে স্বাধীনতা বলতে কোনো অবাধ স্বাধীনতাকে বোঝায় না। কারণ কাউকে ইচ্ছামতো সবকিছু করার স্বাধীনতা দিলে তা সমাজের অন্যজনের ক্ষতির কারণ হতে পারে, যা অশান্তি ও বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি করবে। তাই স্বাধীনতা বলতে বোঝায় অন্যের কোনো কাজে হস্তক্ষেপ বা বাধা সৃষ্টি না করে নিজের ইচ্ছানুযায়ী নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে থেকে কাজ করা। স্বাধীনতা বলতে আরও বোঝায় কোন পরাধীন দেশ তার পরাধীনতা থেকে মুক্ত হওয়া।

বৈচিত্র্যে ভরা বৈশাখ

এই পাঠে আমি যা শিখেছি তা সম্পর্কে লিখি –


“বৈচিত্র্যে ভরা বৈশাখ” পাঠে যা যা শিখেছি:

বর্ষবরণ উপলক্ষ্যে আমরা কী কী আয়োজন করতে পারি সেই সম্পর্কে জেনেছি।

ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বর্ষবিদায় ও বর্ষবরণ অনুষ্ঠান সম্পর্কে জেনেছি।

আলপনা ও নকশা করা শিখেছি।

লোকশিল্পের ঐতিহ্যবাহী পুতুলনাচ শিখেছি। বিভিন্ন ধরনের পুতুল বানিয়ে, সেগুলোকে বিভিন্ন ভঙ্গিতে নাচানোর মধ্য দিয়ে দর্শকের সামনে কোনো একটি বিষয়কে উপস্থাপন করানোটাই হলো পুতুলনাচ।

কাগজ কেটে ঝালর বানানো শিখেছি।

বর্ষবরণ উপলক্ষ্যে নাচ,গান,আবৃত্তি চর্চা করেছি ৷ বৈসাবি, বিজু, বৈসু সাংগ্রাইন, চাঃক্রান পই প্রভৃতি উৎসবের মধ্য দিয়ে আমাদের দেশের ক্ষুদ্র নৃগোোষ্ঠীর মানুষ বর্ষবিদায় ও বর্ষবরণ উদযাপন করে থাকে।

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পর্কে জেনেছি ৷ রবীন্দ্রনাথের জীবনে গান, কবিতা, নাটক, উপন্যাসসহ অসংখ্য সৃষ্টির মাঝে আরেকটি অনন্য সৃষ্টি হলো তাঁর
চিত্রমালা।

কাজের মাঝে শিল্প খুঁজি

এই পাঠ থেকে জেনে আমার পছন্দের শিল্প সম্পর্কে লিখি–


“কাজের মাঝে শিল্প খুঁজি” পাঠ থেকে আমি মৃৎশিল্প, তাঁতশিল্প, বাঁশ-বেতশিল্প সম্পর্কে জেনেছি। এই শিল্পগুলোর মধ্যে আমার সবচেয়ে পছন্দের শিল্প হচ্ছে মৃৎশিল্প। মৃৎশিল্প বাংলাদেশের প্রাচীন শিল্পগুলোর অন্যতম। আমি নিজেও মাটি দিয়ে ছোট ছোট খেলনা তৈরি করেছি। শ্রেণী শিক্ষক আমাদের মাটির ফলক তৈরি করতে সাহায্য করেছিলেন। আমরা আশেপাশে নানা ধরনের মাটি তৈরি সামগ্রী যেমন মাটির তৈরি সামগ্রী, যেমন: মাটির কলসি, ফুলদানি ,ব্যাংক, খেলনা ইত্যাদি দেখতে পাই। মৃৎশিল্প আমাদের ঐতিহ্যের অংশ।

প্রাণ-প্রকৃতি

আমার এলাকার পরিবেশ নিয়ে লিখি–


আমার এলাকার পরিবেশ খুবই শান্ত এবং সুন্দর। সেখানে রাস্তার দুই পাশে সাজানো বাড়ি,কিছু দূর পরে ধানের ক্ষেত আর রয়েছে সবুজ ঘেরা গাছ গাছালি। আমার এলাকায় রয়েছে বিভিন্ন পেশার মানুষজন,যেমন- কামার,কুমার,জেলে,কাঠমিস্ত্রি, রিক্সাচালক প্রভৃতি। এলাকার চারদিক খুবই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। কারণ আমার এলাকার মানুষ খুবই পরিবেশ সচেতন। সমাজের সকল স্তরের মানুষ এখানে মিলেমিশে বসবাস করে। এখানে ঝগড়া-বিবাদ, মারামারি হয় না বললেই চলে। যে যার কাজে নিয়োজিত থেকে সমাজের উন্নয়নে কাজ করে।

প্রাণের গান

এই পাঠে আমি যা শিখেছি তা সম্পর্কে লিখি–


বাংলাদেশের প্রাকৃতিক পরিবেশ ও ভৌগোলিক অবস্থার কারণে এখানে ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলে আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য দেখা যায়। মানুষের জীবনযাপন, মূল্যবোধ, বিশ্বাস, ভাষা, যোগাযোগ এবং আচার-আচরণ মিলেই তার সংস্কৃতি। এ পাঠ থেকে বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিতে বিদ্যমান ভাটিয়ালি গান ,সারি গান , সারিভঙ্গি সম্পর্কে জেনেছি। আরও জেনেছি কাহারবা তাল সম্পর্কে। ভাটিয়ালি গানের বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পর্কে শিখেছি এবং কোনটি ভাটিয়ালি গানের অন্তর্ভুক্ত তা চিহ্নিত করতে পেরেছি। এছাড়া সারি গানগুলোকে শ্রম বা কর্মসংগীত কেন বলা হয় তা জেনেছি। এই পাঠের মাধ্যমে আমার নিজ অঞ্চলে প্রচলিত লোকগীতিগুলো সম্পর্কে ধারণা পেয়েছি এবং লোকগীতিগুলো গাইতে পেরেছি।
আরও জেনেছি বিখ্যাত শিল্পী আব্বাসউদ্দিন ও তার শিল্প সম্পর্কে।

চিত্রলেখা

চিত্রলেখা সম্পর্কে লিখি–


“চিত্রলেখা” পাঠটিতে আমরা ছবি আঁকার মাধ্যমে একটি গল্পকে কীভাবে ফুটিয়ে তুলতে হয় তা সম্পর্কে জেনেছি। পাঠের শুরুতেই লীলা মজুমদারের লেখা “আমি” গল্পটিকে আমরা ছবির মাধ্যমে তুলে ধরেছি। এই পাঠে মূলত গল্পের বিষয়কে ভেবে তার সাথে মিলিয়ে ছবি আঁকা সম্পর্কে আলোচনা হয়েছে। “চিত্রলেখা” পাঠের নামের মধ্যেই “চিত্র” ও “লেখা” উপস্থিত, যা দিয়ে লেখাকে চিত্রের মাধ্যমে জীবন্ত করাই বোঝাচ্ছে। পাঠে উপস্থিত “আমি” গল্পটির মাধ্যমে লেখক আমাদের চিন্তার বিশালতাকে তুলে ধরেছেন। প্রশ্ন করতে উদ্বুদ্ধ করেছেন। পাঠের শেষে আমরা জেনেছি মুনীর চৌধুরী সম্পর্কে যিনি ছিলেন একাধারে শিক্ষক, নাট্যকার ,সুবক্তা ,বাংলা টাইপ রাইটারের কি-বোর্ডের প্রবর্তক। এই গুণী নাট্যকার ১৪ই ডিসেম্বরের বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের নির্মম শিকার হন। তাঁর বিখ্যাত প্রতীকী  নাটক “কবর”।

শরৎ উৎসব

এই পাঠ থেকে জেনে আমি যা করলাম এবং শিখলাম তা লিখি–


বাংলাদেশের শরতের প্রকৃতি সম্পর্কে জানতে পেরেছি। প্রকৃতিতে শরৎ এলে আমাদের চারপাশে কী কী পরিবর্তন হয় তা সম্পর্কে শিখেছি। শরতে উঠানের ঘাসগুলো এবং ঘাসের ডগায় বিন্দু বিন্দু শিশির ফোঁটা,মাটিতে পড়ে থাকা শিউলি ফুল, কাশফুলের বন সব কিছুই জানান দেয় প্রকৃতিতে শরৎ এসে উপস্থিত হয়েছে। আরও  শিখেছি  কীভাবে প্রকৃতি ও প্রকৃতিতে থাকা বিভিন্ন উপাদান থেকে বিভিন্ন ভঙ্গি শেখা যায়। নদী থেকে ঢেউয়ের ভঙ্গি,নৌকা বেয়ে চলার , মেঘের মতো ভেসে থাকার ভঙ্গিও শিখেছি এই অধ্যায় থেকে। তাছাড়া শরৎকাল সম্পর্কিত নাটক,গান সম্পর্কেও জানতে পেরেছি।

সোনা রোদের হাসি

নবান্ন সম্পর্কে আমার অনুভূতি লিখি–


নবান্ন উৎসব আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের সাথে মিশে আছে। এটি আমাদের প্রাণের উৎসব। নবান্ন সম্পর্কে বাবা-মা ,দাদা-দাদির কাছে অনেক গল্প শুনেছি। নবান্ন উপলক্ষ্যে আমার এলাকায় বিভিন্ন উৎসবের আয়োজন করা হয়। আমাদের স্কুলেও নবান্ন উৎসব উপলক্ষ্যে “আমার দেশের মাটির গন্ধে” নামে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। আমি ও আমার সহপাঠীরা মিলে সেখানে অংশগ্রহণ করেছি। আনন্দের সাথে এই আয়োজন শেষ করেছি। অনুষ্ঠানে সবাই মিলে নানারকম পিঠা-পুলি খেয়েছি, গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য সম্পর্কে জেনেছি, পুরস্কার পেয়েছি যা আমাকে উৎসাহ যুগিয়েছে। সর্বোপরি নবান্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আমাদের দেশের কৃষকদের সম্মান জানিয়েছি এবং কৃষিভিত্তিক সংস্কৃতিকে  নিজের ভেতর ধারণ করেছি।

আমার দেশ আমার বিজয়

সারা বছরে শিল্প ও সংস্কৃতি বিষয়টিতে আমি যা শিখেছি তার মধ্য থেকে আমার সবচেয়ে পছন্দের একটি বিষয় সম্পর্কে লিখি–


শিল্প ও সংস্কৃতি বিষয়টি পাঠ করে অনেক কিছুই শিখেছি। তার মধ্যে আমার সবচেয়ে পছন্দের একটি বিষয় হলো নবান্ন উৎসব। নবান্ন উৎসব আমাদের প্রাণের উৎসব। নবান্ন উৎসবের সাথে মিশে আছে কৃষকের জীবন বৈচিত্র্য। নবান্ন নিয়ে জানতে গেলে জানতে হবে কৃষকের জীবনাচারণ। নবান্ন শব্দের অর্থ হলো নতুন অন্ন। নতুন আমন ধান কাটার পর সেই ধান থেকে তৈরি করা হয় চাল। সেই চালের প্রথম রান্না উপলক্ষ্যে  আয়োজন করা হয় নবান্ন উৎসব। নবান্ন উৎসব উপলক্ষ্যে আমাদের এলাকায় মেলার আয়োজন করা হয়। মেলাতে পাওয়া যায় নানা রকম মণ্ডামিঠাই, পিঠাপুলি ,খেলনা ,পুতুল ও বেতের তৈরি জিনিস। মেলাতে বসে পালা গান ও জারি গানের আসর। নবান্নে নতুন ধান থেকে চালের গুঁড়া তৈরি করে তা দিয়ে বানানো হয় পিঠা-পুলি, পায়েস। পাড়া-প্রতিবেশীরা একে অন্যকে নিয়ে খাওয়ার আনন্দে মেতে উঠে। বিদ্যালয়ে নবান্ন উৎসব উপলক্ষ্যে আয়োজন করা হয় “আমার দেশের মাটির গন্ধে”  অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে নবান্নকে ঘিরে বিভিন্ন গান ,কবিতা ,গল্প, রচনা ইত্যাদি উপস্থাপন করা হয়। প্রদর্শনী হিসেবে নবান্ন নিয়ে আঁকা ছবি দেখানো হয়। এই নবান্ন উৎসবের মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের দেশের কৃষকদের সম্মান জানতে পারি। নবান্ন উৎসব উপলক্ষ্যে  আয়োজিত বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও মেলা থেকে আমরা  কৃষিভিত্তিক সংস্কৃতিকে নিজেদের মধ্যে ধারণ করতে পারি।

Related Posts