বোশেখ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর

বোশেখ কবিতায় আল মাহমুদ শুধু ঝড়-বাতাসের কথা বলেননি তিনি প্রকৃতির রূপ ধরে সমাজের অন্যায়, বৈষম্য আর শোষণের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন। যেন এক গরিব মানুষের কণ্ঠে প্রতিবাদ ঝড়ের দিকেই ছুড়ে দেওয়া হচ্ছে। এই পোস্টে বোশেখ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর লিখে দিলাম।

বোশেখ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর

সৃজনশীল প্রশ্নঃ ১।
বন্যার্ত মানুষের জন্য ত্রাণের আয়োজন করা হয়। ত্রাণকমিটি খুবই কঠোরভাবে সবকিছু নিয়ন্ত্রণে রাখে। হতদরিদ্র রাসুর পরিবারে লোকসংখ্যা বেশি থাকায় দুইবার ত্রাণ নিতে এলে অনিয়মের দায়ে তার কার্ড বাতিল করা হয়। বরাদ্দের চেয়ে কম চাল দেয়ার প্রতিবাদ করলে রহম আলীকে বেদম প্রহার করে রিলিফ ক্যাম্প থেকে বের করে দেওয়া হয়। এমন সময় যতীন্দ্রনাথ চক্রবর্তী ও শমসের আলী চৌধুরী এলে তাদের প্রত্যেককে এক মণ চাল, আধা মণ ডালসহ অন্য ত্রাণসামগ্রী নৌকায় পৌছে দিয়ে আসেন ত্রাণকমিটির প্রধান কর্তাব্যক্তি।

ক. ‘তিষ্ঠ’ কথার অর্থ কী?

খ. পবনের কাছে কবি মিনতি করেছেন কেন?

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত দরিদ্র শ্রেণির সাথে রিলিফ কমিটির আচরণের মাধ্যমে ফুটে ওঠা দিকটি ‘বোশেখ’ কবিতার আলোকে ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. “উদ্দীপকটি ‘বোশেখ’ কবিতার একটা খণ্ডচিত্র মাত্র, পূর্ণরূপ নয়”- যুক্তিসহ বুঝিয়ে লেখ।

উত্তরঃ

ক. ‘তিষ্ঠ’ কথার অর্থ স্থির হও।

খ. কবি পবন বা বাতাসের কাছে মিনতি করেছেন, কারণ তিনি চান যে, বাতাসের ধ্বংসাত্মক ক্ষমতা যেন থেমে যায়। কবি দেখছেন যে, এই প্রবাহিত বাতাস গরিব মানুষের জীবনকে আরও কঠিন করে তুলছে, তাদের ঘরবাড়ি, পাখির বাসা, ভাতের হাঁড়ি উড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে। কবি এই নিস্তব্ধতার মাধ্যমে প্রকৃতির সেই নিষ্ঠুরতা ও ক্ষতিকর প্রভাবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এখানে পবন বা বাতাসকে একটি শক্তির প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে, যা গরিব মানুষের প্রতি অত্যাচার করছে।

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত দরিদ্র শ্রেণির সাথে রিলিফ কমিটির আচরণ ‘বোশেখ’ কবিতার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ। কবিতায় কবি বৈশাখী বাতাসের প্রতীকে সমাজের শোষণ, অপ্রাপ্তি ও অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। উদ্দীপকে, ত্রাণ কমিটি গরিবদের জন্য খুবই কঠোর এবং অত্যাচারের মতো আচরণ করছে। রাসুর পরিবারকে কার্ড বাতিল করা হয়েছে কারণ তারা দুইবার ত্রাণ নিয়েছে, অথচ দরিদ্রদের জন্য এটি একপ্রকার প্রয়োজনীয়। রহম আলীকে ত্রাণের জন্য প্রতিবাদ করার কারণে বেদম প্রহার করা হয়েছে এবং ত্রাণ ক্যাম্প থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনা ‘বোশেখ’ কবিতার ধারণার সাথে মিলে যায়, যেখানে কবি বাতাসের প্রবাহের আঘাতে গরিবদের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার চিত্র তুলে ধরেছেন। কবিতায় কবি বলেন, যে বাতাস গরিবের জীবনের ক্ষতি করছে, সে বাতাস যদি কেবল শোষকদের অট্টালিকা ভেঙে দিতো, তাহলে প্রকৃতির রুদ্র রূপের সঠিক প্রয়োগ হতো। উদ্দীপকেও গরিবদের সাথে ত্রাণ কমিটির আচরণ অত্যন্ত অন্যায় এবং শোষণমূলক, যা কবির বক্তব্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

ঘ. “বোশেখ” কবিতাটি একটি প্রতীকী কবিতা, যা সমাজের শোষণ ও অমানবিকতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানায়। উদ্দীপকটি “বোশেখ” কবিতার একটি খণ্ডচিত্র মাত্র, এর পূর্ণ রূপ নয়। উদ্দীপকে আমরা দেখতে পাই যে, ত্রাণ কমিটি গরিবদের প্রতি অত্যন্ত কঠোর এবং অনিয়মের দোষে তাদের প্রতি অমানবিক আচরণ করছে। রাসুর পরিবারের ত্রাণ কার্ড বাতিল করা, রহম আলীকে শারীরিকভাবে আঘাত করা এবং দরিদ্রদের প্রতি ত্রাণের বরাদ্দে ঘাটতি—এসব দেখিয়ে কবি সমাজের ন্যায্যতা ও শোষণের বিপরীতে প্রশ্ন তুলেছেন। “বোশেখ” কবিতায় কবি প্রকৃতির রুদ্র রূপের মাধ্যমে এই শোষণের প্রতিবাদ করেছেন, কিন্তু উদ্দীপকে তা সরাসরি প্রতিফলিত হচ্ছে না। কবিতায় যে বাতাস বৈশাখের আক্রমণ করে গরিবদের ঘর ভাঙে, সেখানে সুষম সমাজ ও শোষণের অবসান চাওয়া হয়েছে। তবে উদ্দীপকে শোষকদের বিরুদ্ধে কোনো কার্যকরী প্রতিবাদ নেই। কবি তাই “বোশেখ”-এ যে আদর্শগত, নৈতিক এবং সমাজতান্ত্রিক প্রতিবাদের আছা, তা উদ্দীপক থেকে সম্পূর্ণভাবে ফুটে ওঠেনি। তাই “উদ্দীপকটি ‘বোশেখ’ কবিতার একটা খণ্ডচিত্র মাত্র, পূর্ণরূপ নয়।


সৃজনশীল প্রশ্নঃ ২।
১। বেতন দিয়াছ?- চুপ রও যত মিথ্যাবাদীর দল!
কত পাই দিয়ে কুলিদের তুই কত ক্রোর পেলি বলা…
বল তো এসব কাহাদের দান।
তোমার অট্টালিকা কার খুনে রাঙা?-
ঠুলি খুলে দেখ, প্রতি ইটে আছে লিখা।
তুমি জান নাকো, কিন্তু পথের প্রতি ধূলিকণা জানে
ঐ পথ, ঐ জাহাজ, শকট, অট্টালিকার মানে।

ক. যারা লোক ঠকিয়ে প্রাসাদ গড়ে বাতাস তাদের কী করতে পারে না? 

খ. ‘বোশেখ’ কবিতায় বৈশাখী বাতাস কেমন? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকের কবির সঙ্গে, ‘বোশেখ’ কবিতার কবির সাদৃশ্য নির্ণয় কর।

ঘ. উদ্দীপক ও ‘বোশেখ’ কবিতার কবি শোষণকারী ধনীদের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৩।
ভাঙা কুঁড়েঘরে থাকি
পাশে এক বিরাট প্রাসাদ
প্রতিদিন চোখে পড়েঃ
সে প্রাসাদ কী দুঃসহ স্পর্ধায় প্রত্যহ 
আকাশকে বন্ধুত্ব জানায়
আমি তাই চেয়ে চেয়ে দেখি।

ক. বাতাস উড়িয়ে নিয়েছে কী?

খ. হনুমানের পিতা বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে? ব্যাখ্যা কর। 

গ. উদ্দীপকের ধনী-দরিদ্রের পার্থক্য ‘বোশেখ’ কবিতায় কীভাবে প্রতিফলিত?- ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. আংশিক বিষয় এক হলেও উদ্দীপক ও ‘বোশেখ’ কবিতার প্রেক্ষাপট ভিন্ন। মূল্যায়ন কর। 
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৪।
বাংলার জীবনে বৈশাখ আসে নতুনের বার্তা নিয়ে। বৈশাখ নতুন বছরের সূচনার দিন। হালখাতার দিন। কিন্তু তাই বলে মাস হিসেবে বৈশাখ তেমন সুখকর নয়। কারণ গ্রীষ্মের আগমনে বাংলার প্রকৃতি, বুক্ষ, বিবর্ণ ও শুষ্ক হয়ে ওঠে। হারিয়ে যায় সবুজ প্রকৃতির অপরূপ শ্যামল শোভা। ফেটে চৌচির হয় ফসলের মাঠ, শুকনো নদী, চারদিকে কেবল ধু-ধু হাহাকার। ভয়াল রুদ্ররূপ নিয়ে ধুলোর ঝড় তুলে আসে মত্ত কালবৈশাখি। তার প্রচন্ড ঝাপটায় ছারখার করে দেয় চারদিক। প্রকৃতিকে নতুন করে সাজাতেই যেন সে ভেঙে চুরমার করে দেয় সবকিছু।

ক. আল মাহমুদের প্রকৃত নাম কী?

খ. কবিতায় কাদের বাহাদুরি গুঁড়িয়ে ফেলার কথা ব্যক্ত হয়েছে?- ব্যাখ্যা কর। 

গ. উদ্দীপকে বৈশাখের বিরূপ রূপ ‘বোশেখ’ কবিতার কোন দিককে স্মরণ করিয়ে দেয়? ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. উদ্দীপকটি ‘বোশেখ’ কবিতার আংশিক দিক মাত্র’- মন্তব্যটি যাচাই কর। 
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৫।
আষাঢ় আর শ্রাবণে এক এক সময় দিনের পর দিন বর্ষণ চলতে থাকে। অনেক দিন সূর্যের চেহারা পর্যন্ত চোখে পড়ে না। গ্রীষ্মের প্রচন্ড প্রতাপশালী সূর্য ঘুমিয়ে পড়ে কালো মেঘের আড়ালে। আকাশ ভেঙে নামে অঝোর বৃষ্টি। বৃষ্টির ঝাপসা আচ্ছাদনে আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে চারদিক। দূর বনানীর গা ঘেঁষে সন্ধ্যার অনেক আগেই জমাট অন্ধকার নেমে আসে। আর বৃষ্টির জলে মাঠ-ঘাট থইথই করে। চারদিকে কেবল পানি আর পানি। মাঝখানে ছোট ছোট গ্রাম দ্বীপের মতো ভাসে। নৌকা ছাড়া যাতায়াতের কোনো উপায় থাকে না। মাঝির কণ্ঠে শোনা যায় সারিগানের সুর। বর্ষার প্রতীক কদমফুলে ছেয়ে যায় গাছ। কেয়া বনে চলে ফুল ফোটার প্রতিযোগিতা। সব মিলিয়ে যেন এক মোহনীয় পরিবেশ। প্রকৃতি কেবল সেজেই চলেছে।

ক. টেলিগ্রাফের থামগুলোকে বাতাস কী করে?

খ. বাতাসের কোন রূপকে কবি ধিক্কার জানিয়েছেন? ব্যাখ্যা কর। 

গ. উদ্দীপকের প্রকৃতির সঙ্গে ‘বোশেখ’ কবিতার প্রকৃতির বৈসাদৃশ্য নির্ণয় কর। 

ঘ. ‘উদ্দীপকটি ‘বোশেখ’ কবিতার বিপরীত রূপ- মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৬।
গ্রীষ্মের স্কুল ছুটিতে নানির বাড়ি গিয়েছিলাম। আমি সব সময় যক্তি করে একই সময় নানির বাড়ি যেতাম। প্রচন্ড ঝড় শুরু হয়েছে। গাছগুলো যেন মাটির সাথে আছড়ে পড়ছে। আমরা
শুধু ভাবছি এই ঝড়ে কতগুলো আম পড়বে। কিছুতেই আর ঘরের মধ্যে থাকতে পারছিলাম না। বাইরে বের হতে যাচ্ছি তখনই নানিয় চিৎকার, এই ঝড়ের মধ্যে কিছুতেই যাওয়া যাবে না। ঝড় একটু কমলে নানিকে ফাঁকি দিয়ে আমরা তিনজন আমতলায় চলে গিয়েছি। তারপর আম কুড়ানোর প্রতিযোগিতায় নেমেছি। সে এক অদ্ভুত আনন্দ।

ক. টুনটুনিদের বাসা কীসে তৈরি?

খ. কাদের প্রতি কবির সহানুভূতি প্রকাশ পেয়েছে? ব্যাখ্যা কর। 

গ. উদ্দীপকের লেখকের সঙ্গে ‘বোশেখ’ কবিতার সাদৃশ্য নির্ণয় কর। 

ঘ. উদ্দীপকের লেখককে বৈশাখ আনন্দ দিলেও ‘বোশেখ’ কবিতার কবিকে দিয়েছে বেদনা। মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৭।
রাতে ঘুমিয়ে পড়েছি। হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেল। বুঝতে পারলাম বাইরে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে, সাথে বৃষ্টি হচ্ছে। সকালে ঘুম থেকে উঠে চোখ মুছতে মুছতে দোতলার বারান্দায় এসে দাঁড়িয়ে দেখি আমাদের বাড়ির সামনে মিন্টুদের বাড়ি ভেঙে গেছে। ঘরের চাল উড়ে অনেক দূর ছিটকে পড়েছে। ঘরের আসবাবপত্র সব লন্ডভন্ড। মিন্টুদের বাড়িতে সবাই ঝড়ের কারণে ছোটাছুটি করতে গিয়ে আহত হয়েছে। তখনই বুঝতে পারলাম গত রাতে ঝড়ের তীব্রতা কতখানি ছিল।

ক. বৈশাখী ঝড়ো বাতাসে নদীর পানি কী হয়?

খ. কালিদাসের মেঘদূতে মেঘ দয়ালু ছিল কীভাবে? ব্যাখ্যা কর। 

গ. উদ্দীপকটি ‘বোশেখ’ কবিতার সঙ্গে কীভাবে সাদৃশ্যপূর্ণ।-ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকটি ‘বোশেখ’ কবিতাকে পরিপূর্ণভাবে ধারণ করে।-মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৮।
লোকমান সাহেবের ঢাকায় আজ পাঁচতলা বাড়ি। রমিজউদ্দিন বিপদে পড়ে লোকমান সাহেবের কাছ থেকে একবার টাকা ধার নিয়েছিল। আর সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে লোকমান সাহেব সব জায়গা-জমি টিপসই দিয়ে নিজের করে নেয়। রমিজউদ্দিনের থাকবার মতো ছোট্ট একটা কুঁড়েঘর ছিল ঝড়ে তাও উড়িয়ে নিয়ে গেল। তাই খোদার কাছে আক্ষেপ করে বলছেন, “যে আমাকে ঠকিয়ে দালান করেছে, তার তো কোনো ক্ষতি হয় না। আর আমার এই মাথা গোঁজার মতো সামান্য কুঁড়েঘর তাও তুমি কেড়ে নিলে।”

ক. ‘বোশেখ’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলন করা হয়েছে? 

খ. রবীন্দ্রনাথ বৈশাখী বাতাসের কাছে করজোড়ে দাঁড়িয়েছিলেন কেন? ব্যাখ্যা কর। 

গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘বোশেখ’ কবিতার সাদৃশ্য কোথায়? ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. “প্রাকৃতিক বিপর্যয়ও যেন ধনীর বন্ধু গরিবের শত্রু”- এই বিষয়টি উদ্দীপক ও ‘বোশেখ’ কবিতা অবলম্বনে মূল্যায়ন কর। 
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৯।
বৈরী প্রকৃতি সুযোগ পেলেই মানুষের জীবন ও সম্পদের ওপর আঘাত হানে। আকস্মিক প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে তছনছ করে দেয় মানুষের সাজানো সংসার, ভেঙে চুরমার হয়ে যায় কত মানুষের স্বপ্নসৌধ। আকস্মিক বিশাল প্লাবন যখন ভয়াবহ বন্যার রূপ নিয়ে ঘর-দোর, ধন-সম্পদ, ফল-ফসল সব ভাসিয়ে নিয়ে যায় তখন মানুষের স্বাভাবিক জীবন হয়ে পড়ে বিপর্যন্ত। বেঘোরে প্রাণ হারায় মানুষ, নষ্ট হয়ে যায় খেতের ফসল। বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয় ঘরবাড়ির, গৃহপালিত পশুপাখির। প্রাকৃতিক বিপর্যয় বলতে এ ধরনের ঘটনাকেই বোঝায়। 

ক. জেট কী?

খ. ‘ধ্বংস করো বিভেদকারী পরগাছাদের’ পঙক্তি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে? ব্যাখ্যা কর। 

গ. উদ্দীপকের সঙ্গে ‘বোশেখ’ কবিতাটি কীভাবে সাদৃশ্যপূর্ণ। ব্যাখ্যা কর। 

ঘ উদ্দীপকটি ‘বোশেখ’ কবিতার অংশবিশেষকে প্রতিকায়িত করে ৷- মূল্যায়ন কর ৷

নিচে উত্তরসহ বোশেখ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন পিডিএফ ফাইল দেওয়া হল।

বোশেখ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ

আরও পড়ুনঃ রানার কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

Related Posts

Leave a Comment