সুভা গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর – ৯ম ও ১০ম শ্রেণির বাংলা

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘সুভা’ গল্পে ভাষা শুধু কথার মাধ্যমে প্রকাশ পায় না, অনুভূতিরও একটা নিজস্ব ভাষা আছে। বোবা সুভার জীবনের মাধ্যমে রবীন্দ্রনাথ আমাদের দেখিয়েছেন ভালোবাসা, বেদনা, নিঃসঙ্গতা এসব অনুভব করার জন্য কথার চেয়েও হৃদয়ের যোগাযোগ বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এই পোস্টে সুভা গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর – ৯ম ও ১০ম শ্রেণির বাংলা লিখে দিলাম।

সুভা গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

সৃজনশীল প্রশ্নঃ ১। দুই পুত্রসন্তানের পর কন্যাসন্তান পলাশ বাবুর পরিবারে আনন্দের বন্যা নিয়ে এল। নাম রাখা হলো ‘কল্যাণী’। সকলের চোখের মণি কল্যাণী বেড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে পলাশ বাবু বুঝতে পারলেন, বয়সের তুলনায় কল্যাণীর মানসিক বিকাশ ঘটেনি। কিছু বললে ফ্যালফ্যাল করে চেয়ে থাকে। কল্যাণীর বিয়ের কথাবার্তা চলছে। পলাশ বাবু কল্যাণীর অবস্থা বরপক্ষকে খুলে বললেন। সব শুনে বরের বাবা সুবোধ বাবু বললেন, ‘পলাশ বাবু কল্যাণীর মতো আমার ছেলেও তো হতে পারত, কাজেই কল্যাণীমাকে ঘরে নিতে আমাদের কোনো আপত্তি নেই।’

ক. সুভার গ্রামের নাম কী?

খ. ‘পিতা-মাতার নীরব হৃদয়ভার’- কথাটি দ্বার দ্বারা লেখক কী বোঝাতে চেয়েছেন?

গ. উদ্দীপকের প্রথম অংশের বক্তব্যে কল্যাণী ও সুভার যে বিশেষ দিকটির সঙ্গতি দেখানো হয়েছে, তা ব্যাখ্যা কর

ঘ. ‘কল্যাণী ও সুভা একই পরিস্থিতির শিকার হলেও উভয়ের প্রেক্ষাপট ও পরিণতি ভিন্ন’- বিশ্লেষণ কর।

উত্তরঃ

ক. সুভার গ্রামের নাম চন্ডীপুর।

খ. ‘পিতা-মাতার নীরব হৃদয়ভার’ কথাটি দ্বারা বোঝানো হয়েছে, তারা মুখে কিছু না বললেও মন থেকে খুব কষ্ট পেতেন। সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে তারা সব সময় চিন্তিত থাকতেন। বিশেষ করে, সন্তানের কোনো শারীরিক বা মানসিক সমস্যার কারণে সমাজে কীভাবে মেনে নেওয়া হবে, তা নিয়ে তারা দুশ্চিন্তায় থাকতেন। সুভার মা মনে করতেন, মেয়ের বোবা হওয়া যেন এক লজ্জার বিষয়। বাবা-মা মনে করতেন, মেয়ের ভবিষ্যৎ কী হবে—এটা ভাবতেই তাদের মন ভারী হয়ে যেত। তাই লেখক এখানে বোঝাতে চেয়েছেন, বোবা মেয়েকে নিয়ে বাবা-মার মনের কষ্ট অনেক গভীর ছিল।

গ. উদ্দীপকের প্রথম অংশে কল্যাণীর মানসিক বিকাশের সমস্যা ছিল, তাই সে আশেপাশের মানুষের সঙ্গে স্বাভাবিকভাবে মিশতে পারত না। তাকে কিছু বললে ফ্যালফ্যাল করে চেয়ে থাকত, অর্থাৎ সে মনের ভাব ভালোভাবে প্রকাশ করতে পারত না। ঠিক একইভাবে সুভাও কথা বলতে পারত না, সে ছিল বোবা। কিন্তু তার চোখে-মুখে, চাহনিতে ছিল অনুভূতির গভীরতা। সুভা যেমন মনের ভাব প্রকৃতি ও পশুপাখির সঙ্গে ভাগ করে নিত, কল্যাণীও নিশ্চয় তার মনের কষ্ট চুপচাপ বহন করত। দুজনেই ছিল নীরব, অব্যক্ত অনুভূতির অধিকারী। তারা বোঝাতে পারত না কী চায় বা কী তাদের কষ্ট। তাই বলা যায়, কল্যাণী ও সুভার মধ্যে একটি মিল আছে—তা হলো তাদের প্রকাশের সীমাবদ্ধতা ও অন্তরজগতের নীরবতা। এই দিকটিই গল্প ও উদ্দীপকের মূল সাযুজ্য সৃষ্টি করে।

ঘ. কল্যাণী ও সুভা দুজনেই মানসিক বা শারীরিকভাবে কিছুটা আলাদা ছিলেন, তাই সমাজের চোখে তারা ‘ভিন্ন’ রকম মানুষ। তবে তাদের পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি ও পরিণতি একরকম হয়নি। সুভা বোবা ছিল এবং তার পরিবারের অনেকেই তাকে বোঝেনি বা গুরুত্ব দেয়নি। তার মা লজ্জা পেতেন এবং বিয়ে দেওয়ার চিন্তায় ছিলেন, কিন্তু শেষে সুভাকে নিয়ে শহরে চলে যেতে হয়। অন্যদিকে কল্যাণীর বাবা পলাশ বাবু বুঝেছিলেন মেয়ের সমস্যা আছে, তাই বরপক্ষকে আগে থেকেই তা জানিয়ে দেন। বরপক্ষও দায়িত্বশীলভাবে বলেছে, ‘কল্যাণী আমার ছেলেও তো হতে পারত’—এই কথায় ভালোবাসা ও মানবিকতা প্রকাশ পায়। তাই কল্যাণীর ক্ষেত্রে সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা দেখা যায়। আর সুভার ক্ষেত্রে বোবা হওয়াটা ছিল এক অন্তরালে থাকা কষ্টের প্রতিচ্ছবি, যেটা কেউ ভালোভাবে বুঝতে পারেনি। সুভা একরকমভাবে নিঃসঙ্গ থেকেছে, কিন্তু কল্যাণী পেয়েছে সহানুভূতির ছোঁয়া। এই কারণে বলা যায়, পরিস্থিতি এক হলেও পরিণতি ও পারিপার্শ্বিকতা ছিল ভিন্ন।


সৃজনশীল প্রশ্নঃ ২। [ঢাকা বোর্ড ২০২৪]
‘বিশ্বকাপ ফুটবল ২০২২’-এর উদ্বোধনী আসর অনুষ্ঠিত হয় কাতারের আলবাইত স্টেডিয়ামে। মঞ্চে আসেন দুহাতে ভর দিয়ে চলা বিশ বছরের যুবক গানিম আল মুফতাহ। গানিমের সুললিত কণ্ঠে কোরআন তেলওয়াতের মাধ্যমে জমকালো আসর শুরু হয়। কে এই গানিম? জন্মগতভাবেই তাঁর দুটি পা নেই। এজন্য শিশুকাল থেকে তাঁকে পদে পদে সামাজিক বঞ্চনার শিকার হতে হয়েছে। তবে তাঁর মা-বাবা দুজন দুটি পা হয়ে সন্তানের সঙ্গে থেকেছেন, প্রেরণা জুগিয়েছেন। তাই তো তিনি বিশ্বের দরবারে একজন মোটিভেশনাল স্পিকার হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন।

ক. ‘বাঁখারি’ অর্থ কী?

খ. সুভার সমস্ত হৃদয় অশ্রুবাষ্পে ভরে গেল কেন? বুঝিয়ে লেখ।

গ. উদ্দীপকের গানিম ‘সুভা’ গল্পের সুভার সঙ্গে যে দিক থেকে সাদৃশ্যপূর্ণ তা ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “উদ্দীপকের গানিমের মতো প্রেরণা পেলে ‘সুভা’ গল্পের সুভার অবস্থারও পরিবর্তন হতো।”- মন্তব্যটি বিচার কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৩। [রাজশাহী বোর্ড ২০২৪]
একমাত্র সন্তান কাব্য বাকপ্রতিবন্ধী- বিষয়টি যখন জানলেন মিসেস শরীফা- একটুও ঘাবড়ালেন না; স্বামীকেও বোঝালেন। বাবা-মা’র পরম স্নেহ-মমতা ও আদর-যত্নে বেড়ে উঠতে লাগল কাব্য। একদিন মা লক্ষ করলেন ছেলে আপন মনে কাগজে আঁকিবুঁকি করছে। তিনি বুঝে গেলেন মুখে ভাষা না থাকলেও তুলির আঁচড়েই সে একদিন বিশ্ব জয় করবে। স্বামীর সাথে পরামর্শ করে ছেলের আঁকাআঁকির জন্য যা যা করা দরকার সব করলেন। আজ দেশে-বিদেশে কাব্যে’র আঁকা ছবি প্রদর্শনী হচ্ছে; বিক্রি হচ্ছে বহু মূল্যে।

ক. বাবা-মা’র কোন আয়োজন দেখে সুভার হৃদয় অশ্রু-বাষ্পে ভরে উঠেছিল?

খ. “তুমি আমাকে যাইতে দিও না, মা।”- সুভার এই অভিব্যক্তি বুঝিয়ে লেখ।

গ. কাব্যে’র বাবা-মা’র সাথে ‘সুভা’ গল্পের বাবা-মা’র বৈসাদৃশ্য দেখাও।

ঘ. উপযুক্ত পরিবেশ ও পরিচর্যা পেলে কাব্যে’র মতো সুভা সমাজের একজন হয়ে উঠতে পারত- যুক্তি দাও।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৪। [যশোর বোর্ড ২০২৪]
শৈশবে সড়ক দুর্ঘটনায় দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলে সাবিনা। বাবা-মা তাকে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী স্কুলে ভর্তি করিয়ে দেন। পড়াশোনা করে সে আজ দৃষ্টি প্রতিবন্ধী স্কুলের শিক্ষক। সে এখন সমাজের বোঝা নয়, সম্পদ।

ক. সুভা কীসের মতো শব্দহীন এবং সঙ্গীহীন?

খ. পিতা-মাতার মনে সুভা সর্বদাই জাগরুক ছিল কেন? বুঝিয়ে লেখ।

গ. উদ্দীপকের সাবিনার সাথে সুভার বৈসাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “সুভা’ গল্পের সুভার বাবা-মা যদি উদ্দীপকের সাবিনার বাবা-মায়ের মতো হতো তাহলে সুভাকে গ্রাম ছেড়ে কলকাতায় যেতে হতো না।”- মন্তব্যটির যথার্থতা বিচার কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৫। [সিলেট বোর্ড ২০২৪]
প্রতিবন্ধীরা জীবনের স্বাভাবিক ধারায় অন্যদের মতো সমানতালে এগিয়ে যেতে পারে না। কিন্তু সঠিক মনোযোগ, সহযোগিতা ও সুযোগ-সুবিধা পেলে তারাও দুঃখের অন্ধকার ছেড়ে আলোকিত জীবনের অধিকারী হতে পারে। এমনকি হয়ে উঠতে পারে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ও বরেণ্য ব্যক্তিদের একজন। মহাকবি হোমার একজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছিলেন। ইলিয়াড, ওডেসি তাঁরই সৃষ্টি।

ক. সুভার গ্রামের নাম কী?

খ. “সে ভাষাবিশিষ্ট জীব”- কার সম্পর্কে এবং কোন প্রসঙ্গে একথা বলা হয়েছে?

গ. উদ্দীপকের হোমারের সঙ্গে ‘সুভা’ গল্পের কোন চরিত্রের মিল পাওয়া যায়? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. ‘উদ্দীপকের বিষয়বস্তু ‘সুভা’ গল্পের সমগ্র ভাব প্রকাশ করতে সক্ষম হয়েছে কি? তোমার উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৬। [ঢাকা বোর্ড ২০২৩]
জন্ম থেকেই সুলতানার ডান হাত এবং ডান পা এক রকম অকেজো। বেশিক্ষণ হাঁটতে পারে না। প্রায় সব কাজেই কারো না কারো সাহায্য নিতে হয়। অন্যদের মতো স্বাভাবিক না হওয়ায় কেউ তার সাথে মিশতে চাইত না এবং খেলাও করত না। কিন্তু সুলতানা মনোবল ( হারায়নি। ডান হাতে শক্তি না থাকায় সে বাম হাতে লেখালেখি করে। পড়াশুনা অব্যাহত রেখে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে সে এখন স্নাতকে ভর্তি হয়েছে।

ক. ‘অনিমেষ’ শব্দের অর্থ কী?

খ. কালো চোখকে কিছু তর্জমা করতে হয় না কেন? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকের সুলতানার সাথে ‘সুভা’ গল্পের সুভার সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “উদ্দীপকের সুলতানা চরিত্রের যে দিকটি সুভার মধ্যে অনুপস্থিত, সেটিই তার করুণ পরিণতির মূল কারণ”- মন্তব্যটি মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৭। [সিলেট বোর্ড ২০২৩]
রনি অল্পবয়সেই টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত হয়ে বিকলাঙ্গ হয়ে যায়। ভাই-বোন, মা-বাবা ও প্রতিবেশীদের সার্বিক সহযোগিতা পেয়ে সে স্বাভাবিক জীবন-যাপন করার চেষ্টা করে। স্কুলে ভর্তি হলে সহপাঠী ও শিক্ষকদের সহযোগিতায় পড়াশোনা করতে থাকে। গত এসএসসি পরীক্ষায় ‘এ’ প্লাস পেয়ে সে সবাইকে তাক লাগিয়ে দেয়।

ক. ‘সুভা’ গল্পে সুভার বাবার নাম কী?

খ. সুভার সমস্ত হৃদয় অশ্রুবাষ্পে ভরে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকের রনির সাথে ‘সুভা’ গল্পের সুভার বৈসাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “সুভা যদি রনির মতো অনুকূল পরিবেশ পেত তাহলে তার জীবন এমন বিষাদাক্রান্ত হয়ে উঠত না।”- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৮। [দিনাজপুর বোর্ড ২০২৩]
স্বপ্না সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী। লেখাপড়ায় যেমন ভালো খেলাধুলাতেও তেমনি। এজন্য সহপাঠীরা স্বপ্নাকে খুব ভালোবাসত। একদিন স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় একটি হাত ও একটি পা হারাতে হয় তাকে। এতে স্বপ্না মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। সবার সামনে আসতে। বিব্রত বোধ করে। লেখাপড়া যে আর হবে না সে ও তার পরিবার নিশ্চিত হয়ে যায়। কিন্তু তার সহপাঠীরা সান্ত্বনা, সহযোগিতা আর-সাহস দিয়ে তাকে আবার লেখাপড়ার ব্যাপারে উৎসাহী করে তোলে। এই স্বপ্নাই একদিন এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে স্কুলের সুনাম বৃদ্ধি করে।

ক. সুভা জলকুমারী হলে কী করত?

খ. “আমি তোমার কাছে কী দোষ করেছিলাম?”- উক্তিটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?

গ. উদ্দীপকের স্বপ্নার মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ার দিকটি ‘সুভা’ গল্পের সুভার সাথে কীভাবে সাদৃশ্যপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. “সুভার প্রতি সমাজের মানসিকতা যদি উদ্দীপকের সহপাঠীদের মতো হতো তাহলে ‘সুভা’ গল্পের সুভার পরিবারকে
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৯। [ময়মনসিংহ বোর্ড ২০২৩]
সদা হাস্যোজ্জ্বল ও অদম্য সাহসী ‘তাহমিদ’ ক্লাসে সবার প্রিয়মুখ। বিতর্ক, আবৃত্তি, গান, খেলাধুলা ইত্যাদিতে তাহমিদ এগিয়েই থাকে। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, সড়ক দুর্ঘটনায় তাহমিদ একটি পা হারায়। তার পরিবারও পড়ে যায় ভীষণ দুশ্চিন্তায়। কিন্তু তার বন্ধুরা তাকে সাহস জোগায় এবং তার পাশে দাঁড়ায়। বন্ধুদের উৎসাহ ও সহযোগিতায় তাহমিদ এসএসসি পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হয়।

ক. ‘শুক্লাদ্বাদশী’ অর্থ কী?

খ. “আমাকে সবাই ভুলিলে বাঁচি”- সুভার এরূপ মনোভাবের কারণ কী?

গ. ‘সুভা’ গল্পের সুভার সাথে উদ্দীপকের তাহমিদের সাদৃশ্য কোথায় বর্ণনা কর।

ঘ. ‘উদ্দীপকের তাহমিদের বন্ধুদের মতো সহযোগিতা পেলে সুভা ও তার পরিবারকে বিড়ম্বনার শিকার হতে হতো না’ -মন্তব্যটি ‘সুভা’ গল্প অবলম্বনে বিশ্লেষণ কর

আরও পড়ুনঃ ফুলের বিবাহ গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

নিচে উত্তরসহ সুভা গল্পের সৃজনশীল প্রশ্নের পিডিএফ ফাইল দেওয়া হল।

সুভা গল্পের সৃজনশীল উত্তর পিডিএফ

Related Posts

Leave a Comment