মিডিয়া হচ্ছে সমাজের দর্পণ। মিডিয়া আমাদের সামনে সমাজের সকল চিত্র ফুটিয়ে তুলে। আমাদেরকে মিডিয়া ব্যবহারে যত্নবান হতে হবে। আজকের পোস্টে আমরা স্বাস্থ্য সুরক্ষা ৯ম শ্রেণি ১ম অধ্যায়ের সব ছকের সমাধান করে দিলাম।
স্বাস্থ্য সুরক্ষা ৯ম শ্রেণি ১ম অধ্যায়
আমাদের সমাজে ও ব্যক্তিগত জীবনে মিডিয়ার যেমন ভালো দিক রয়েছে তেমনি খারাপ দিকও রয়েছে। আমরা যখন মিডিয়ার ব্যবহার করব তখন মিডিয়ার তথ্য গুলো যাচাই করে দেখব। অতিরিক্ত সময় মিডিয়া ব্যবহার করব না এবং মিডিয়া ব্যবহারে সচেতন থাকবো।
Table of Contents
মিডিয়া ব্যবহারে যত্নবান হই
আমাদের জীবনে মিডিয়ার প্রভাব
মূল মেসেজ/ বিসয়বস্তু/ধরন | শারীরিক স্বাস্থ্য, মানসিক স্বাস্থ্য ও পারস্পারিক সম্পর্কে ইতিবাচক প্রভাব | শারীরিক স্বাস্থ্য, মানসিক স্বাস্থ্য ও পারস্পারিক সম্পর্কে নেতিবাচক প্রভাব |
ঘরে বসেই অনলাইনে কেনাকাটা করা | অনলাইনে কেনাকাটা করা যায় ,কষ্ট করে বাজারে বা মার্কেটে যাওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। শারীরিক চাপ কমে। | পণ্য সামগ্রী সরাসরি দেখে নেওয়ার সুযোগ না থাকায় পণ্য সামগ্রী খারাপ ,মানহীন হতে পারে। ফলে আমাদের মানসিক চাপ অনেকাংশেই বেড়ে যায়। |
নিয়মিত ব্যায়াম করা | নিয়মিত ব্যায়ামের ফলে আমাদের শরীরের পেশি শক্ত ও সবল হয়, শরীরের ক্লান্তি ও অবসর দূর হয় , মনের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। | মিডিয়ার ভুল বিজ্ঞাপনের ফলে অনেক সময় আমরা শরীরে মানহীন প্রসাধনী ব্যবহার করে থাকি যা অনেক ক্ষতিকর। |
টেলিভিশন দেখা | টেলিভিশনের মাধ্যমে আমরা সুস্থ বিনোদন পেয়ে থাকি যা আমাদের মেজাজ শিথিলকরণ করে এবং মানসিক অবসাদ দূর করে। | টেলিভিশনে আসক্ত হয়ে পড়লে একনাগারে একই জায়গায় বসে থাকার কারণে আমাদের শারীরিক অবক্ষয় হতে পারে এবং ঘুম ব্যহত হতে পারে। |
স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মিডিয়ার ইতিবাচক প্রভাব
শারীরিক | ১. মিডিয়াতে ডাক্তারি সেবা থাকে যা স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন করে। ২. বিভিন্ন মহামারীর সময় আমাদের সুস্থতার জন্য মিডিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। |
মানসিক | ১. মিডিয়াতে বিনোদনের মাধ্যমে আমাদের মানসিক শান্তি পাওয়া যায়। ২. মিডিয়ার সঠিক তথ্য আমাদের মনের পরিবর্তন আনে। |
সামাজিক | ১. দূর দূরান্তের সংবাদ আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে পেয়ে থাকি। ২. মিডিয়ার মাধ্যমে সমাজে অন্যায় অবিচার ও কুসংস্কার তুলে ধরা হয়। |
স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মিডিয়ার নেতিবাচক প্রভাব
শারীরিক | ১. মিডিয়ায় জাঙ্কফুডের বিজ্ঞাপন দেওয়া হয় , যা খেলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। ২. মিডিয়ার প্রতি আসক্ত হয়ে এক জায়গায় একনাগারে অনেকক্ষণ বসে থাকার ফলে আমাদের বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা যায়। |
মানসিক | ১. অনেক সময় মিডিয়ার বিজ্ঞাপনে অশ্লীলতা থাকে যা শিশুদের মানসিকভাবে ক্ষতি করে। ২. মিডিয়া সামান্য বিষয়কে এমনভাবে তুলে ধরে যাতে মানুষের মানসিক পরিবর্তন হয়। |
সামাজিক | ১. মিডিয়ার দলীয়করণের কারণে সঠিক সংবাদ পাওয়া যায় না। ২. অনেক সময় মিডিয়ার ভুল তথ্যের কারণে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। |
সচেতনতায় আমার দলের কাজ
১। আমাদের প্রচারণার প্রধান বিষয়বস্তু হচ্ছে দূষণমুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করা ৷তাই আমরা প্রথমেই আমাদের বাসা-বাড়ি ,বাসা-বাড়ির আশেপাশের ময়লা-আবর্জনা, নিজ বিদ্যালয় এবং রাস্তাঘাট পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করব। ২। আমরা দূষণমুক্ত পরিবেশ বজায় রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের লিফলেট তৈরি করে তা হাতে হাতে জনগণের কাছে পৌঁছে দিব ৷ ৩। কলকারখানার বর্জ্যপদার্থ থেকে বায়ু এবং মাটি দূষণের মাধ্যমে আমাদের পরিবেশ দূষিত হয়। তাই তাদেরকে এ সকল বর্জ্যপদার্থ যেখানে সেখানে না ফেলার অনুরোধ করব। ৪। যানবাহনের উচ্চশব্দের হর্নে শব্দ দূষিত হয় যার মাধ্যমে পরিবেশে দূষিত হয়। এতে আমাদের স্বাস্হ্যের উপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। তাই আমরা যানবাহন চালকদেরকে উচ্চশব্দে হর্ন না বাজানোর জন্য অনুরোধ করব। ৫। এছাড়াও আমরা এলাকায় এলাকায় দেয়াল গুলোতে মানুষদেরকে সচেতন করার জন্য বিভিন্ন ধরনের পোস্টার বা দেয়ালিকা লাগাতে পারি। তাছাড়া রাস্তাঘাটে মাঝে মাঝে পথসভা করেও মানুষদেরকে দূষণমুক্ত পরিবেশ গড়ে তুলতে এক হয়ে কাজ করার জন্য অনুরোধ করতে পারি। |
মিডিয়ার ক্ষতিকর প্রভাব
১। দীর্ঘ সময় ধরে মিডিয়া ব্যবহার করলে আমাদের বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা সৃষ্টি হয়। যেমন: চোখের উপর চাপ ,পিঠের সমস্যা প্রভৃতি। ২। ইন্টারনেটে অনেক অশ্লীল এবং নগ্ন প্রচারণায় মানুষের নৈতিক চরিত্রের উপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হচ্ছে। বিশেষ করে শিশু ও কিশোরদের বিপথগামী হওয়ার সম্ভাবনা ক্রমেই বাড়ছে। ৩। দীর্ঘ সময় ধরে মিডিয়া ব্যবহার করলে আমাদের বিভিন্ন ধরনের মানসিক সমস্যার সৃষ্টি হয়। যেমন- মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়, অন্যান্য মানসিক চাপজনিত সমস্যা প্রভৃতি। ৪। মিডিয়ার আসক্তির ফলে তরুণ সমাজের মধ্যে আচার-আচরণ ,পোশাক পরিচ্ছেদ ,মানসিকতা , শ্রদ্ধাবোধ প্রভৃতি বিষয় উদ্বেগজনক পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। যা তাদের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা তৈরি করে। ৫। মিডিয়ার মাধ্যমে অপসংস্কৃতি ,মিথ্যা প্রচারণা ইত্যাদি মানুষের জীবনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে। বিশেষ করে ভিনদেশী সংস্কৃতির আগ্রাসনের ফলে ইদানিং দেশি সংস্কৃতি হারাতে চলেছে। ৬। মিডিয়ার অন্যতম সৃষ্টি অনলাইন যোগাযোগ ব্যবস্থা জনপ্রিয়তার কারণে মানুষ সামনা সামনি আলোচনার আগ্রহ হারিয়ে ফেলছে। ফলে মানুষ অনেক বেশি আত্মকেন্দ্রিক ও অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাচ্ছে এবং হ্যাকিং, পর্নোগ্রাফি ইত্যাদি অনৈতিক কর্মকান্ডে আসক্ত হচ্ছে। ৭। মিডিয়ার মাধ্যমে লোভনীয় বিজ্ঞাপন দেখিয়ে মানুষদেরকে ক্ষতিকর পণ্যের প্রতি প্রলুব্ধ করা যায়। |
মিডিয়ার নেতিবাচক প্রভাব মোকাবেলায় আমাদের করনীয়
১। বিশ্বায়নের এই যুগে সোশ্যাল মিডিয়া অন্যান্য অনলাইন প্লাটফর্মের মাধ্যমে গুজব বিদ্যুতের গতিতে ছড়িয়ে পড়তে পারে। গুজবে ক্ষতিকারক প্রভাব মোকাবিলার জন্য নিজেকে সচেতন হতে হবে এবং অন্যকেও সচেতন করতে হবে। ২। গুজব প্রতিরোধে গণমাধ্যমকে কোনো সংবাদ প্রচার বা প্রকাশের আগে তার সত্যতা যাচাইয়ের মাধ্যমে দায়িত্বশীলভাবে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করা উচিত। ৩। কারো ব্যক্তিগত তথ্যের কোনো ধরনের অপব্যবহার করব না ,অন্যরাও যেন কারো ব্যক্তিগত তথ্যের কোনো ধরনের অপব্যবহার না করে তাদেরকে সেই আহ্বান জানাব। ৪। অতিরিক্ত সময় ধরে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা যাবে না। এতে করে আমরা বাস্তব জগত থেকে দূরে সরে গিয়ে নিজেদের একটা কাল্পনিক জগত তৈরি করে ফেলি। ৫। নিজে এবং আশেপাশের সবাইকে সাইবার বুলিং করতে নিরুৎসাহিত করতে হবে। সামাজিকভাবে সাইবার বুলিং প্রতিরোধ করতে সাইবার বুলিং সংক্রান্ত সভা-সেমিনার আয়োজন করা যেতে পারে। ৬। মিডিয়ায় কোনো পণ্য অর্ডার করার পূর্বে অবশ্যই যাচাই করে নিতে হবে কেননা মিডিয়ায় সব সময় সবকিছু সঠিক তথ্য দেওয়া হয় না । আমাদের বিভ্রান্ত করতে অনেক ভুল তথ্য দেওয়া হয়ে থাকে। |
সঠিক তথ্য জানার উপায়
সঠিক তথ্য জানার জন্য আমরা নিম্নে লিখিত পরিকল্পনাগুলো করতে পারি: ১। সংবাদ মাধ্যমে যাচাই করা যেতে পারে। সন্দেহজনক কোন ঘটনার তারিখ খেয়াল করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত সংবাদ মাধ্যমে ঐ তারিখের ঘটনাটি সার্চ দিয়ে দেখতে হবে। ২। অনেক সময় পুরনো কোন ছবি এডিট করে ভুয়া তথ্য ছড়ানোর সহায়ক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তাই সন্দেহজনক খবরের সাথে কোন ছবি থাকলে তা যাচাই করতে হবে। ৩। তথ্যসূত্রে কি উল্লেখ করা হয়েছে বা ইতিবাচক মনোভাবাপন্ন হয়ে বুঝতে হবে। ৪। তথ্যসূত্র হিসেবে কি ব্যবহার করা হয়েছে বা তথ্যটির প্রমাণ কি তা খুঁজে বের করতে হবে। ৫। তথ্যসূত্র পরিচিত কোনও মাধ্যম নাকি অপরিচিত মাধ্যম তা বিচারবুদ্ধি প্রয়োগ করে এর সত্যতা যাচাই করতে হবে। ৬। নিজে সচেতন হতে হবে এবং অন্যকেও সচেতন করার দক্ষতা থাকতে হবে। ৭। সব ধরনের বিভ্রান্তিকর তথ্য এড়িয়ে চলতে হবে। |
মিডিয়ার প্রভাব প্রচারনায় আমাদের পরিকল্পনা
আমাদের পরিকল্পনা | যার সহযোগিতা প্রয়োজন |
জনসভা আয়োজন করা। | এলাকাবাসী |
বিভিন্ন ক্যাম্পের আয়োজন করা। | বন্ধু-বান্ধব |
পোস্টার বা লিফলেট বিতরণ করা। | সহপাঠী |
সচেতনমূলক সেমিনার আয়োজন করা। | শ্রেণী শিক্ষক |
আমার ব্যক্তিগত পরিকল্পনা | |
এলাকার বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে মিডিয়ার প্রভাব তুলে ধরা। | |
স্কুল ও কলেজে গিয়ে পোস্টার ও লিফলেট বিতরণ করা। | |
অভিভাবকদের নিয়ে সেমিনার আয়োজন করা। | |
আত্মীয়দের মাঝে মিডিয়ার প্রভাব তুলে ধরা। |
সুস্বাস্থ্য চর্চায় মিডিয়ার ইতিবাচক ব্যবহারের রেকর্ড
পরিকল্পনা অনুযায়ী কী কী কাজ করেছি? | কাজগুলো করতে কেমন লেগেছে? এ কাজগুলো সুস্বাস্থ্য চর্চায় কীভাবে সাহায্য করছে? | কাজগুলো করতে কোনো সমস্যা হয়েছে কি? কীভাবে তা মোকাবিলা করছি? | কোনো সহযোগিতার প্রয়োজন আছে কি? থাকলে তা কি ধরনের? |
মিডিয়ায় প্রচলিত বিজ্ঞাপনগুলোর প্রভাব | এ কাজগুলো করতে আমার ভালো লেগেছে এবং এর ফলে আমি মিডিয়ার প্রভাব অনুধাবন করেছি | এ কাজগুলো করতে আমার তেমন কোনো ধরনের সমস্যা হয়নি | অনলাইন মাধ্যমের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে |
স্কুলে ও কলেজে গিয়ে পোস্টার বা লিফলেট বিতরণ করেছি | কাজটি করতে ভালো লেগেছে এবং এতে করে অন্যরা সচেতন হতে পেরেছে | এ কাজগুলো করতে আমার কিছুটা সমস্যা হয়েছে | প্রধান শিক্ষকের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে |
অভিভাবকদের নিয়ে সচেতনতামূলক সেমিনার আয়োজন করেছি | এই কাজটির মাধ্যমে অভিভাবকদের সচেতন করতে পেরেছি | কোনো ধরনের সমস্যা হয়নি | সহপাঠীদের সহযোগিতা নেওয়া যেতে পারে |
মূল্যায়ন ছক-১
নিজের মন্তব্য | সহপাঠীর মন্তব্য | অভিভাবকের মন্তব্য | শিক্ষকের মন্তব্য | |
স্বতঃস্ফূর্ত উদ্যোগ গ্রহণ | আমি স্বতঃস্ফূর্তভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করেছি | সে সতস্ফূর্তভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে | স্বতঃস্ফূর্ত উদ্যোগ গ্রহণ করায় আমি সন্তুষ্ট | |
শ্রদ্ধাশীল আচরণ | শ্রদ্ধাশীল আচরণ বজায় রাখার চেষ্টা করেছি | শ্রদ্ধাশীল আচরণ বজায় রেখেছে | শ্রদ্ধাশীল আচরণ বজায় রেখেছে | |
সহযোগিতামূলক মনোভাব | অন্যদেরকে সহযোগিতা করার চেষ্টা করেছি | কাজগুলো করার জন্য সহযোগিতা করেছে | তার সহযোগিতামূলক মনোভাব আছে | |
পাঠ্য পুস্তকে সম্পাদিত কাজের মান | সম্পাদিত কাজের মান অনেক ভালো | সে বইয়ের কাজ ভালো করেছে | পাঠ্যপুস্তকে সম্পাদিত কাজের মান ভালো |
মূল্যায়ন ছক-২
মন্তব্য | সঠিক তথ্য জানার আগ্রহ | মিডিয়ার প্রভাব প্রচারণায় পরিকল্পনা তৈরিতে দক্ষতা | পরিকল্পনার আলোকে মিডিয়ার নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় ও সচেতনতা সংক্রান্ত কাজগুলোর সঠিক ধারণা ব্যবহার করে পাঠ্যপুস্তক এবং খাতা/ ডাইরি/ জার্নালে লিপিবদ্ধ করা | পাঠ্যপুস্তক/ ডায়েরি/ খাতা/ জার্নালে লিপিবদ্ধ করা কাজগুলোতে মিডিয়ার নেতিবাচক প্রভাব মোকাবেলায় ও সচেতনতার ধারণাগুলোর সঠিক প্রতিফলন |
নিজের | আমি সঠিক তথ্য জানার জন্য খুব আগ্রহী ছিলাম | প্রভাব প্রচারণার পরিকল্পনা তৈরিতে দক্ষতা অর্জন করেছি | কাজগুলো সঠিক ধারণা ব্যবহার করে পাঠ্যপুস্তুকে এবং খাতায় লিপিবদ্ধ করেছি | লিপিবদ্ধ করা কাজগুলোতে মিডিয়ার নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলা ও সচেতনতার ধারণাগুলোর সঠিক প্রতিফলন ঘটেছে |
সহপাঠীদের | আমরা সবাই সঠিক তথ্য জানতে খুব আগ্রহী ছিলাম | মিডিয়ার প্রভাব প্রচারণায় আমরা সকলেই নতুন নতুন দক্ষতা অর্জন করেছি | মিডিয়ার প্রভাব প্রচারণায় আমরা সকলেই নতুন নতুন দক্ষতা অর্জন করেছি | আমরা মিডিয়ার নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলা ও সচেতনতার ধারণাগুলোর সঠিক প্রতিফলন ঘটিয়েছি |
শিক্ষকের |
Related Posts
- আমাদের লোকশিল্প বহুনির্বাচনী প্রশ্ন (MCQ)
- Class 9 English Unseen Model Question 1 – ৯ম শ্রেণির ইংরেজি
- কিশলয়ের জন্ম মৃত্যু গল্পের মূলভাব, প্রশ্ন উত্তর ও বহুনির্বাচনি (MCQ)- ৯ম শ্রেণির বাংলা
- বই পড়া প্রবন্ধের মূলভাব – নবম-দশম শ্রেণির বাংলা
- মমতাদি গল্পের সারাংশ বা মূলভাব – নবম-দশম শ্রেণির বাংলা
- আগুনের পরশমণি গল্পের মূলভাব, প্রশ্ন উত্তর ও বহুনির্বাচনি – ৯ম শ্রেণির বাংলা
- অলিখিত উপাখ্যান গল্পের প্রশ্ন উত্তর – ৯ম শ্রেণির বাংলা
- স্মৃতিস্তম্ভ কবিতার প্রশ্ন উত্তর -আলাউদ্দিন আল আজাদ -৯ম শ্রেণির বাংলা
- অভাগীর স্বর্গ গল্পের বিষয়বস্তু বা মূলভাব সহজ ভাষায় – নবম-দশম শ্রেণির বাংলা
- নিমগাছ গল্পের মূলভাব, সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও বহুনির্বাচনি – ৯ম শ্রেণির বাংলা