শিল্পকলার নানা দিক সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর – ৮ম শ্রেণি

মুস্তাফা মনোয়ারের ‘শিল্পকলার নানা দিক’ রচনাটিতে লেখক সুন্দরের ধারণা ব্যক্ত করেছেন। চিত্রকলা, ভাস্কর্য, স্থাপত্য, সংগীত, নৃত্য, কবিতা সবকিছুর মধ্য দিয়েই সুন্দরকে প্রকাশ করা হয়। এই পোস্টে শিল্পকলার নানা দিক সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর লিখে দিলাম।

শিল্পকলার নানা দিক সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর

সৃজনশীল প্রশ্নঃ ১। [বোর্ড বইয়ের]
মেহেরুন্নেসা এবার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগে ভর্তি হয়েছেন। নবীনবরণ অনুষ্ঠানে নাট্যাভিনয় দেখে তিনি বান্ধবীদের সাথে ক্যাম্পাস ঘুরতে ঘুরতে এলেন কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে। সেখানে দেখেন- এক হাতে বন্দুক ধরে এক পায়ের ওপর দাঁড়িয়ে আছে বিশালাকার এক ভাস্কর্য। নাম- সংশপ্তক। নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও যে যুদ্ধ চালিয়ে যায় তাকেই বলে সংশপ্তক। ৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বের কথা স্মরণ করে এই ভাস্কর্যটি বানানো হয়েছে। মনটা ভরে গেল মেহেরুন্নেসার।

ক. মুস্তাফা মনোয়ার কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?

খ. ‘প্রয়োজন আর অপ্রয়োজন মিলেই মানুষের সৌন্দর্যের আশা পূর্ণ হয়।’- কথাটি বুঝিয়ে লেখ।

গ. নবীনবরণ অনুষ্ঠানে মেহেরুন্নেসা শিল্পকলার কোন দিকটি দেখেছেন? এর বর্ণনা দাও।

ঘ. ‘মেহেরুন্নেসার দেখা সংশপ্তকই শিল্পকলার প্রধান দিক।’-মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।

উত্তরঃ

ক. মুস্তাফা মনোয়ার ঝিনাইদহ জেলার মনোহরপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

খ. মানুষ শুধু দরকারি জিনিস পেলেই খুশি হয় না, সেই জিনিস সুন্দর হলে তবেই মন ভরে। যেমন, নকশিকাঁথা শুধু গায়ে দেওয়ার জন্য দরকারি নয়, এতে রঙিন সুতা দিয়ে সুন্দর নকশা করা হয়। এই সৌন্দর্যই মানুষের মনের আনন্দ বাড়িয়ে তোলে। দরকারি জিনিস শরীরকে তৃপ্ত করে, আর অপ্রয়োজনীয় সুন্দর জিনিস মনকে তৃপ্ত করে। তাই মানুষের জীবনে প্রয়োজনের সঙ্গে অপ্রয়োজনীয় সৌন্দর্যও দরকার। এই দুই মিলে মানুষের জীবনে পরিপূর্ণতা আসে।

গ. নবীনবরণ অনুষ্ঠানে মেহেরুন্নেসা নাট্যশিল্প বা অভিনয়কলা দেখেছেন, যা শিল্পকলার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।

এই শিল্পকলায় মানুষ নিজের ভাব, কল্পনা ও অনুভূতি অভিনয়ের মাধ্যমে প্রকাশ করে। নাটকে মুখের অভিব্যক্তি, শরীরের ভঙ্গি, সংলাপ ও মঞ্চসজ্জার মাধ্যমে জীবনের কোনো ঘটনা বা বার্তা ফুটিয়ে তোলা হয়। এই অভিনয় দেখে দর্শকের মনে আনন্দ জাগে, আবার অনেক সময় সমাজের নানা সত্যও স্পষ্টভাবে উঠে আসে। মেহেরুন্নেসা নাটক দেখে মুগ্ধ হয়েছে, তার মানে নাটক তার মনে প্রভাব ফেলেছে। নাটক মানুষের চিন্তা-ভাবনার প্রসার ঘটায় এবং জীবনের নানা দিককে উপলব্ধি করতে সাহায্য করে। শিশু থেকে বড়, সকলেই এই শিল্পের মাধ্যমে নিজেদের প্রকাশ করতে পারে। তাই এটি শুধু আনন্দের মাধ্যম নয়, বরং একটি শক্তিশালী শিক্ষার হাতিয়ারও।

ঘ. মেহেরুন্নেসার দেখা ‘সংশপ্তক’ ভাস্কর্যটি শিল্পকলার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিককে প্রকাশ করে, যা হলো ভাস্কর্যশিল্প।

ভাস্কর্যশিল্প মানুষের অনুভূতি, ইতিহাস ও বীরত্বকে স্থির করে রাখে একটি চিত্রের মাধ্যমে। ৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্ব এবং ত্যাগের কথা এই ভাস্কর্য স্মরণ করিয়ে দেয় এবং নতুন প্রজন্মকে প্রেরণা দেয়। শিল্পকলার প্রধান দিক হলো মানুষের আবেগ ও চেতনা প্রকাশ করা, যা ভাস্কর্যে স্পষ্ট দেখা যায়। এটি শুধু একটি শৈল্পিক সৃষ্টি নয়, বরং জাতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতির একটি অংশ। তাই বলা যায়, সংশপ্তক ভাস্কর্য মেহেরুন্নেসার কাছে শিল্পকলার প্রধান দিকের সুন্দর উদাহরণ। তবে শিল্পকলার আরও অনেক দিক আছে যেমন চিত্রকলা, সংগীত, নাটক ইত্যাদি, যা মানুষের আনন্দ ও ভাব প্রকাশ করে। মেহেরুন্নেসার জন্য এই ভাস্কর্যের অনুভূতি প্রগাঢ় হওয়া স্বাভাবিক এবং এটি শিল্পকলার প্রাণস্পন্দন বোঝায়। মোটকথা, সংশপ্তক ভাস্কর্য শিল্পকলার প্রধান দিকগুলোর মধ্যে অন্যতম হলেও শিল্পকলার সম্পূর্ণ চিত্র নয়।


সৃজনশীল প্রশ্নঃ ২। [বোর্ড বইয়ের]
নন্দলাল বসু তাঁর ‘শিল্পকলা’ গ্রন্থে বলেছেন- ‘যে সৃষ্টির মধ্যে মানুষের প্রয়োজন সাধন অপেক্ষা অহেতুক আনন্দ বেশি, যাহাতে মানুষের জৈব অপেক্ষা আত্মিক ও মানসিক আনন্দ সৃষ্টি বেশি, তাহাকে। আমরা ললিতকলা বলিয়া আখ্যায়িত করিতে পারি। আবার যাহাকে আমরা ললিতকলা বলি, তাহাও আরেক দিক হইতে কারুকলা শ্রেণিভুক্ত হইতে পারে। স্থাপত্যবিদ্যাপ্রসূত সুরম্য প্রাসাদকে যখন মানুষের বসবাস উপযোগী করিয়া দেখি তখন তাহা কারুশিল্প। আবার উহাকে যখন রূপময় অসীম সৌন্দর্য সৃষ্টি হিসেবে দেখি তখন তাহা চারুকলা।’

ক. ‘পুরাকাল’ শব্দের অর্থ কী?

খ. শিল্পকলাচর্চা সকলের পক্ষে অপরিহার্য কেন?

গ. উদ্দীপকের ললিতকলা বলতে ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের যে বিষয়টিকে নির্দেশ করা হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “উদ্দীপকে উল্লিখিত চারুকলা ও কারুকলার সমন্বিত রূপই শিল্পকলা”- ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের আলোকে বিশ্লেষণ কর।

উত্তরঃ

ক. ‘পুরাকাল’ শব্দের অর্থ প্রাচীনকাল।

খ. খ. শিল্পকলাচর্চা সকলের পক্ষে অপরিহার্য, কারণ এটি মানুষের রুচি, নান্দনিকতা ও সৃজনশীলতাকে উন্নত করে। শিল্পচর্চার মাধ্যমে মানুষ প্রকৃতি, সমাজ ও জীবনের সৌন্দর্য খুঁজে পায়। এটি মনকে শান্ত করে এবং ভাবনার গভীরতা বৃদ্ধি করে। শিল্প মানুষকে মানবিক করে তোলে এবং চিন্তার জগৎকে সমৃদ্ধ করে। তাই, শিল্পকলাচর্চা ব্যক্তিগত ও সামাজিক উন্নতির জন্য জরুরি।

গ. গ. উদ্দীপকের ললিতকলা বলতে ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধে মূলত চিত্রকলা, ভাস্কর্য, স্থাপত্য, সঙ্গীত, নৃত্য ও অভিনয়কেই বোঝানো হয়েছে।

এগুলো মানব জীবনের সৌন্দর্যবোধ ও সৃষ্টিশীলতা প্রকাশের মাধ্যম। মানুষ নিজের অনুভূতি ও ভাবনা শিল্পকলার মাধ্যমে অন্যের কাছে তুলে ধরে। একটি ছবি, গান বা নাটক আমাদের আনন্দ দেয় এবং ভাবনার জগতে নিয়ে যায়। ললিতকলা শুধু বিনোদনের জন্য নয়, এটি আমাদের রুচি, মূল্যবোধ ও সংস্কৃতির প্রতিফলন ঘটায়। লেখক মনে করেন, সভ্য জাতির চিহ্ন তার শিল্পচর্চার মধ্যেই ফুটে ওঠে। শিশুদের মধ্যে ছোটবেলা থেকেই শিল্পকলার প্রতি আগ্রহ গড়ে তুলতে হবে। তাই প্রবন্ধে ললিতকলাকে জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে দেখা হয়েছে।

ঘ. উদ্দীপকে বলা হয়েছে, চারুকলা এবং কারুকলা একসাথে মিলিয়ে প্রকৃত শিল্পকলা তৈরি হয়। চারুকলা মূলত সৌন্দর্যের দিকে মনোযোগ দেয়, যেখানে রূপ, রং, ছন্দ এবং সৃষ্টির অভিব্যক্তি থাকে। অন্যদিকে কারুকলা বেশি ব্যবহারিক এবং প্রয়োজনীয় দিকটি বুঝায়, যেমন স্থাপত্য বা কারিগরী কাজ, যা দৈনন্দিন জীবনে কাজে লাগে। প্রবন্ধে বলা হয়েছে, যেমন একটি সুন্দর প্রাসাদ যদি মানুষের বসবাসের উপযোগী হয়, তবে তা কারুশিল্প; আর যদি সেই প্রাসাদকে তার রূপ এবং সৌন্দর্যের জন্য দেখা হয়, তবে তা চারুকলা। তাই চারুকলা ও কারুকলা একসাথে মিলিয়ে শিল্পকলার পূর্ণ রূপ গঠন করে। শিল্পকলায় এই দুই দিকের সমন্বয় থাকলে সেটি পূর্ণতা পায় এবং মানুষের জীবনে সৌন্দর্যের আসল মানে বোঝায়। তাই, চারুকলা ও কারুকলার মিলনেই শিল্পকলার সঠিক ও পরিপূর্ণ রূপ ফুটে ওঠে।


সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৩। [জে. এস. সি. পরীক্ষা বরিশাল বোর্ড ২০১৬]
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে আপন মনে বালু ভাস্কর্য তৈরি করছিলেন। এক শিল্পী। বালু ভাস্কর্য তৈরির এ ধারণাটি তুলনামূলক নতুন। ক্ষণস্থায়ী এ শিল্প সৃষ্টির উদ্দেশ্য জানতে চাইলে শিল্পী হেসে বললেন, পর্যটকদের আনন্দদানই তার উদ্দেশ্য।

ক. তালপাতায় আঁকা ছবির বহু নিদর্শন কোথায় পাওয়া যায়?

খ. “সব সুন্দরই সরাসরি প্রয়োজনের বাইরে।”- কেন?

গ. উদ্দীপকে শিল্পকলার যে শাখার পরিচয় পাওয়া যায় ‘শিল্পকলার-নানা দিক’ প্রবন্ধের আলোকে ব্যাখ্যা কর।

ঘ. ‘মানুষকে আনন্দদানই শিল্পকলার উদ্দেশ্য’- উদ্দীপক এবং ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের আলোকে উক্তিটির যথার্থতা বিচার কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৪। [জে. এস. সি. পরীক্ষা দিনাজপুর বোর্ড ২০১৭]
জয়পুরহাট শহরে শিল্পী আমিনুর রহমান প্রামাণিকের নকশা করা শিল্পকর্ম বাজলা স্কুলের স্বাধীনতা মঞ্চ একটি ব্যতিক্রমধর্মী স্থাপনা। ছোট আয়তনের হলেও এর দুটি স্তম্ভের উপর রয়েছে স্বাধীনতার লাল সূর্য ও অন্য একটি স্তম্ভের উপরে বেয়নেট খচিত রাইফেলে মুষ্টিবদ্ধ একটি হাত। এর মূলে রয়েছে শিল্পীমনের এক অনুপম সৌন্দর্য।

ক. সুন্দরকে জানার যে জ্ঞান তার নাম কী?

খ. মানুষের সৌন্দর্যের আশা পূর্ণ হয় কীভাবে?

গ. “উদ্দীপকের শিল্পকর্মটি ‘শিল্পকলার নানা দিক’ রচনার যে দিকটি নির্দেশ করে তা ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “উদ্দীপটিতে ‘শিল্পকলার নানা দিক’ রচনার সামগ্রিক দিক প্রতিফলিত হয়নি”- মন্তব্যটির যথার্থতা বিচার কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৫। [জে. এস. সি. পরীক্ষা কুমিল্লা বোর্ড ২০১৫]
সাগর, নদী, পাহাড়, গাছপালা, ফুল-পাখির বিচিত্র সমারোহ সৌন্দর্যপিপাসু মানুষদের আকৃষ্ট করে। এই প্রকৃতিকে স্রষ্টা সুন্দর করে সাজিয়েছেন শুধুই নিজের খেয়ালে। ব্যক্তিবিশেষ বা কোনো গোষ্ঠীকে আনন্দ দান নয়, সৌন্দর্যই এখানে মুখ্য। সৌন্দর্য মানুষকে তৃপ্ত করে, পরিশীলিত করে।

ক. আমাদের দেশে কীসের ভাস্কর্য খুব প্রসিদ্ধ ছিল?

খ. ‘কালি কলম মন, লেখে তিন জন।’- ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের যে দিকটির পরিচয় মেলে তা ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “উদ্দীপকে ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের অনেক দিকই ফুটে ওঠেনি।”- মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৬। [জে. এস. সি. পরীক্ষা বরিশাল বোর্ড ২০১৪]
এবার ঈদে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী নাজমা তার বাবার কাছে ‘পাখি ড্রেস’ নামক জামা দাবি করলে বাবা তাকে জামাটি কিনে দেয়। ঈদের দিন জামাটি পরে নাজমা বান্ধবীদের বাড়িতে বেড়াতে গেলে সবাই জামাটির সৌন্দর্যের প্রশংসা করে যা তারও ভালো লাগে। বান্ধবীদের বাড়ি থেকে ফিরে নাজমা জামাটি শোকেসে তুলে রাখে।

ক. বর্তমানে ছবি আঁকার অত্যন্ত প্রিয় রং কোনটি?

খ. শিল্পকলা সৃষ্টি হয়েছে কেন?

গ. যে কারণে নাজমার জামাটি সবার প্রশংসা পেয়েছে তা ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের আলোকে ব্যাখ্যা কর।

ঘ. নাজমার জামাটি শোকেসে তুলে রাখার মাধ্যমে ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের মূল উদ্দেশ্য ব্যাহত হয়েছে কি?- তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৭। [জে. এস. সি. পরীক্ষা ঢাকা বোর্ড ২০১৫]
রাবেয়া তার বান্ধবীদের সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ঘুরতে গিয়ে বিশালাকার এক ভাস্কর্য দেখতে পায়, নাম- ‘অপরাজেয় বাংলা’। ‘৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাংলার নারী ও পুরুষের অংশগ্রহণের এবং বিজয়ের কথা স্মরণ করিয়ে দেয় এটি।

ক. সব সুন্দরই সরাসরি কীসের বাইরে অবস্থান করে?

খ.. সুন্দরের নিয়ম জানতে হবে না কেন?

গ. উদ্দীপকে ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের যে বিষয়টিকে নির্দেশ করা হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “উদ্দীপকে উল্লিখিত দিকটিই শিল্পকলার একমাত্র দিক নয়”-মন্তব্যটির যথার্থতা বিচার কর
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৮।
পোড়ামাটির এই ফলক বাংলার প্রাচীন মৃৎশিল্প। মামা বললেন, টেরাকোটা বা পোড়ামাটির এসব কাজ এদেশে শুরু হয়েছে হাজার বছর আগে। আজকাল কি পোড়ামাটির এই শিল্পচর্চা হয় না? মামার কাছে জানতে চাইলাম আমরা। মামা বললেন, আজকাল ওরকম টেরাকোটা হচ্ছে না বটে, তবে পোড়ামাটির নকশার কদর বেড়েছে।

ক. ‘প্রাত্যহিক জীবন’ কী?

খ. আমাদের সংস্কৃতি বা কালচার গড়ে উঠেছে কীভাবে? বুঝিয়ে লেখ।

গ. উদ্দীপকটিতে ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের যে বিশেষ দিকটি আলোচিত হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “উদ্দীপকে উল্লিখিত দিকটি ‘শিল্পকলার নানা দিক’ প্রবন্ধের সামগ্রিকতা প্রকাশ করে না।” উক্তিটি বিশ্লেষণ কর।

নিচে উত্তরসহ শিল্পকলার নানা দিক সৃজনশীল প্রশ্ন পিডিএফ ফাইল দেওয়া হল।

শিল্পকলার নানা দিক সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ

Related Posts

Leave a Comment