মাদার তেরেসা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর | ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা মাদার তেরেসা

মাদার তেরেসা একজন অসাধারণ মানবসেবী। তাঁর জন্মস্থান সুদূর আলবেনিয়া হলেও তিনি অবিভক্ত ভারতের বাংলা অঞ্চলের মানুষের দুঃখ দুর্দশায় বিচলিত হয়েছিলেন। এই পোস্টে মাদার তেরেসা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর | ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা মাদার তেরেসা লিখে দিলাম।

মাদার তেরেসা সৃজনশীল প্রশ্ন

সৃজনশীল প্রশ্নঃ ১। [বোর্ড বইয়ের প্রশ্ন]
রহিমা খাতুন নিজের বাসগৃহে প্রতিবেশী নিরক্ষর মহিলাদের অক্ষরজ্ঞান দিতে শুরু করেন। বেতন ছাড়াই তিনি এ কাজ করেন। ঈদের কেনাকাটা থেকে কিছু টাকা বাঁচিয়ে রহিমা সবচেয়ে গরিব ও লেখাপড়ায় আগ্রহী মহিলাকে পুরস্কার দেন। এতে উৎসাহী হয়ে শিক্ষার্থী বাড়তে থাকে। নিজের ছোট গণ্ডির মধ্যে দায়িত্ববোধ ও মানবসেবার লক্ষ্যে তিনি এই মহৎ কাজ চালিয়ে যান।

ক. সেবা কাজের জন্য মাদার তেরেসার প্রাপ্ত শ্রেষ্ঠ সম্মাননা কোনটি?

খ. মাদার তেরেসা গাউন ছেড়ে শাড়ি পরেছিলেন কেন?

গ. উদ্দীপকের রহিমা খাতুনের টাকা বাঁচানোর কাজটিতে মাদার তেরেসার যে ঘটনার প্রতিফলন ঘটেছে তা বর্ণনা দাও।

ঘ. “উদ্দীপকের রহিমা খাতুনের চেয়ে মাদার তেরেসার সেবামূলক কাজের পরিধি ছিল ব্যাপক কিন্তু তাদের লক্ষ্য অভিন্ন।”-কথাটির যথার্থতা মূল্যায়ন কর।

উত্তরঃ

ক. সেবা কাজের জন্য মাদার তেরেসার প্রাপ্ত শ্রেষ্ঠ সম্মাননা হলো নোবেল পুরষ্কার।

খ. বাংলার মানুষের প্রতি মাদার তেরেসার বিশেষ দরদ ছিল বলেই তিনি গাউন ছেড়ে বাঙালি নারীর পোশাক শাড়ি পরেছিলেন। মাদার তেরেসার বাংলার মানুষের প্রতি ছিল বিশেষ মমতা। বাংলার মানুষের দুঃখ-কষ্ট দূর করার জন্য তিনি মনে-প্রাণে চেষ্টার তাগিদ অনুভব করতেন। তাই তিনি অনেক প্রতিষ্ঠান তৈরি করে বাঙালির জীবনকে শান্তিতে ভরিয়ে তুলতে চেয়েছেন। বাংলার মানুষের প্রতি এই ভালোবাসা থেকেই তিনি গাউন ছেড়ে বাঙালি নারীর পোশাক শাড়ি পরেছিলেন।

গ. উদ্দীপকের রহিমা খাতুনের টাকা বাঁচানোর কাজটিতে মাদার তেরেসা নোবেল পুরস্কারের অর্থ ক্ষুধার্ত মানুষকে দেওয়ার ঘটনার প্রতিফলন ঘটেছে।

মহান মানুষদের কাজ আমাদের অনুপ্রাণিত করে। তাঁদের মতো হতে চাই বলেই আমরা জীবনের নানা কাজে এগিয়ে যাই। সমাজে যারা কষ্টে থাকে, তাদের সাহায্য করতে এগিয়ে আসি। ‘মাদার তেরেসা’ প্রবন্ধে বলা হয়েছে, তিনি গরিব-দুঃখীদের সেবার জন্য নিজের পুরস্কারের টাকা দান করেছিলেন। এমনকি নোবেল পুরস্কার দেওয়ার সময় যে ভোজসভার আয়োজন হয়েছিল, সেটাও বাতিল করে সেই টাকা দিয়ে ক্ষুধার্ত মানুষদের খাবার দিয়েছিলেন। ঠিক তেমনি, উদ্দীপকের রহিমা খাতুন নিজের ঈদের কেনাকাটার টাকা থেকে বাঁচিয়ে গরিব ও লেখাপড়ায় আগ্রহী এক মহিলাকে পুরস্কার দেন। তাই রহিমা খাতুনের এই কাজ মাদার তেরেসার ঘটনার মতোই মনে হয়।

ঘ. উদ্দীপকের রহিমা খাতুনের চেয়ে মাদার তেরেসার সেবামূলক কাজের পরিধি ছিল ব্যাপক কিন্তু তাদের লক্ষ্য অভিন্ন।”- কথাটি যথার্থ হয়েছে।

মানুষের ছোট ছোট কাজ থেকেই তার বড় কাজের শুরু হয়। অনেক বড় মানুষ যুগে যুগে দেশে-বিদেশে এর উদাহরণ রেখেছেন। উদ্দীপকের রহিমা খাতুন পাশের নিরক্ষর মহিলাদের অক্ষরজ্ঞান দেন, কোনো বেতন নেন না। আবার ঈদের কেনাকাটা থেকে টাকা বাঁচিয়ে গরিব ও লেখাপড়ায় আগ্রহী মহিলাদের পুরস্কার দেন। ‘মাদার তেরেসা’ প্রবন্ধে দেখা যায়, মাদার তেরেসা সেবার ব্রত নিয়ে অনেক প্রতিষ্ঠান গড়েছেন। তাঁর কাজ শুধু এক দেশের নয়, সারা পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে। রহিমা খাতুনের চেয়ে মাদার তেরেসার কাজ বড় হলেও, দু’জনের লক্ষ্য ছিল এক, মানুষের সেবা। তাই প্রশ্নে যেটা বলা হয়েছে, সেটা যথার্থ।


সৃজনশীল প্রশ্নঃ ২। [বোর্ড বইয়ের প্রশ্ন]
আবদুল মজিদ মাস্টারের অর্থসম্পদ তেমন নেই। কিন্তু অন্যের উপকার করে তিনি খুব আনন্দ পান। এলাকার গরিবদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য মজিদ মাস্টার নিজে কিছু টাকা দিয়ে এবং অন্যদের সহযোগিতায় একটি ফান্ড গঠন করেন। এতে হতদরিদ্র পরিবারের ছেলেমেয়েদের বিয়ে থেকে শুরু করে পড়াশোনার খরচ ও দাফন-কাফনের কাজও চলতে থাকে।

ক. শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য মাদার তেরেসা কর্তৃক স্থাপিত প্রতিষ্ঠানটির নাম কী?

খ. “ধর্মের ফারাক, দেশের ভিন্নতা, জাতির পার্থক্য মাদার তেরেসা কখনও বিবেচনায় নেননি।”- কেন?

গ. উদ্দীপকের আবদুল মজিদ মাস্টারের মধ্যে মাদার তেরেসার কাজের যে দিকটি ফুটে উঠেছে তার ব্যাখ্যা দাও।

ঘ. ‘আবদুল মজিদ মাস্টার ও মাদার তেরেসার দৃষ্টান্ত অনুসরণ করলে মানবজীবন শান্তিময় হয়ে উঠবে।’- এ বাক্যের তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর।

উত্তরঃ

ক. শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য মাদার তেরেসা কর্তৃক স্থাপিত প্রতিষ্ঠানটির নাম ‘নবজীবন আবাস’।

খ. “ধর্মের ফারাক, দেশের ভিন্নতা, জাতির পার্থক্য মাদার তেরেসা কখনও বিবেচনায় নেননি।”- কারণ তিনি মানুষকেই সবচেয়ে বড় করে দেখেছিলেন।মাদার তেরেসা ছিলেন একজন অসাধারণ মানুষকে ভালোবাসার সেবিকা। যেখানে রোগ, দুঃখ, দরিদ্রতা বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা দিত, সেখানে তিনি সাহায্যের হাত বাড়াতেন। তিনি দেশের, ধর্মের বা জাতির পার্থক্য না করে সবার পাশে দাঁড়াতেন। মাদার তেরেসা মানুষকেই সবচেয়ে বড় মনে করতেন। তিনি ভালোবাসা দিয়ে মানুষের মন জয় করেছিলেন। তাঁর কাছে মানুষই ছিল সবচেয়ে বড় পরিচয়। জাত-ধর্মের ভেদাভেদ তাঁর চোখে কোনো গুরুত্ব পায়নি।

গ. উদ্দীপকের আবদুল মজিদ মাস্টারের মধ্যে গরিবদের প্রতি সমবেদনা এবং তাদের সাহায্য করার মানসিকতা- মাদার তেরেসার কাজের এই দিকটি প্রতিফলিত।

পৃথিবীতে হিংসা, ঝগড়া, বিদ্বেষ থাকলেও অনেক মানুষ আছেন যারা অসহায়দের সেবা করে জীবন কাটান। ‘মাদার তেরেসা’ প্রবন্ধে মাদার তেরেসার সেবার কাজের সংক্ষিপ্ত বর্ণনা আছে। মানুষের কষ্ট দেখে তিনি খুব দুঃখ পেয়েছিলেন। তাই তিনি অসহায়দের জন্য নানা সাহায্যের ব্যবস্থা করে অনেক সেবাকেন্দ্র গড়ে তোলেন। উদ্দীপকের আবদুল মজিদ মাস্টারের কাছে অনেক টাকা ছিল না, তবুও তিনি অন্যের উপকার করে খুশি হতেন। গরিবদের সাহায্য করার জন্য তিনি একটি তহবিলও তৈরি করেছিলেন। এই সব দেখে বোঝা যায়, আবদুল মজিদ মাস্টারের মধ্যে মাদার তেরেসার গুণ দেখা যায়।

ঘ. ‘আবদুল মজিদ মাস্টার ও মাদার তেরেসার দৃষ্টান্ত অনুসরণ করলে মানবজীবন শান্তিময় হয়ে উঠবে।’- উক্তিটি যথার্থ।

মানুষের একে অন্যকে ভালোবাসা উচিত, এটা স্বাভাবিক কথা। যদি সবাই একে অপরকে ভালোবাসতো, তাহলে পৃথিবীতে এত যুদ্ধ ও হানাহানি হত না। উদ্দীপকের আবদুল মজিদ মাস্টার অন্যের উপকার করে খুশি হন। তিনি এলাকার গরিবদের সমস্যার জন্য নিজের টাকা ও অন্যদের সাহায্যে একটি তহবিল গড়েছেন। ‘মাদার তেরেসা’ প্রবন্ধে দেখা যায়, মাদার তেরেসা আজীবন গরিব ও দুঃখীদের সেবা করেছেন। সেবার মধ্যেই তিনি জীবনের অর্থ খুঁজে পেয়েছেন। আবদুল মজিদ মাস্টার আর মাদার তেরেসা দুজনেই মানুষের জন্য মমতা দেখিয়েছেন। তাদের পথ অনুসরণ করলে জীবন শান্তিময় হবে। তাই শেষ কথা, প্রশ্নে যা বলা হয়েছে তা ঠিকই।


সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৩।
রোকেয়া বাঙালি মুসলমান মেয়েদের শিক্ষিত করার জন্য শুধু স্কুলই প্রতিষ্ঠা করেননি, ঘরে ঘরে গিয়ে মেয়েদেরকে স্কুলে পাঠানোর জন্য বাবা-মায়ের কাছে আবেদন-নিবেদন করেছেন। এই কাজে তিনি ছিলেন নিরলস পরিশ্রমী কর্মী। তাঁর অক্লান্ত প্রচেষ্টার ফলে নারীশিক্ষার অগ্রগতি সূচিত হয়। মেয়েরা ধীরে ধীরে শিক্ষার আলোর দিকে এগোতে থাকে। (তথ্যসূত্র: রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন- সেলিনা হোসেন)

ক. মাদার তেরেসা কোথায় দাগ কেটে শিশুদের বর্ণমালা শেখাতেন?

খ. স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে মাদার তেরেসা সেবার আগ্রহ জাগাতেন কেন?

গ. উদ্দীপকের রোকেয়ার মাঝে ‘মাদার তেরেসা’ প্রবন্ধের মাদার তেরেসার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “উদ্দীপকের রোকেয়া এবং ‘মাদার তেরেসা’ প্রবন্ধের মাদার তেরেসা উভয় মহীয়সী নারীই মানবতার সেবায় নিজেদের উৎসর্গ করেছিলেন।” মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৪।
ঝর্ণাধারা চৌধুরী আমাদের দেশের মানবকল্যাণে নিবেদিত এক নিরসল ও নিরহঙ্কার সাধক যাকে অনুসরণ করা যায়, যাকে দৃষ্টান্ত হিসেবে তুলে ধরা যায়। মুক্তবুদ্ধি ও অহিংস চেতনার এই মানুষটি তার জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত লড়ে যাচ্ছেন মানবতার পক্ষে, সকল রকম সংকীর্ণতা ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে। অতি সম্প্রতি তিনিই প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে পেয়েছেন ভারতের সর্বোচ্চ সম্মানজনক বেসামরিক ‘পদ্মশ্রী’ পদক।

ক. কত সালে ‘নির্মল হৃদয়’ প্রতিষ্ঠিত হয়?

খ. মাদার তেরেসা ‘প্রেমনিবাস’ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন কেন?

গ. উদ্দীপকের ঝর্ণাধারা চৌধুরীর মধ্যে মাদার তেরেসার কোন বৈশিষ্ট্য প্রতিফলিত হয়েছে?- ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “মাদার তেরেসার মতো মানবকল্যাণকেই জীবনব্রত হিসেবে গ্রহণ করেছেন ঝর্ণাধারা চৌধুরী।”- বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৫।
বাংলাদেশ আজ মুক্ত। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমরা বিজয় অর্জন করি। বুঝতে অসুবিধা হয় না, এই অর্জন খুব সহজে ঘটেনি। লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে আমরা দেশমাতৃকাকে মুক্ত করেছি। বীরের পূত-পবিত্র রক্তস্রোত আর মাতার অশ্রুধারায় স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটেছে বাংলাদেশের।

ক. মাদার তেরেসার মায়ের নাম কী?

খ. মাদার তেরেসা কেন বাংলা ভাষা রপ্ত করেন?

গ. উদ্দীপকে বর্ণিত শহিদদের মাঝে ‘মাদার তেরেসা’ প্রবন্ধের মাদার তেরেসার কোন বিষয়টি প্রকাশিত হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “উদ্দীপকের ঘটনাটি ভিন্ন প্রেক্ষাপটে সংঘটিত হলেও পরোক্ষভাবে ‘মাদার তেরেসা’ প্রবন্ধের মানবমুক্তির দিকটিকেই। উপস্থাপিত করেছে।”- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৬।
মানব সেবার ইতিহাসে ‘ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল’ এক অনন্য নাম। ব্যক্তিগত সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের কথা না ভেবে সারা জীবন তিনি অসুস্থ মানুষের সেবা করে ‘Lady with the lamp’ নামে পরিচিতি লাভকরেন। তাঁর এ নিঃস্বার্থ সেবাব্রতী তাঁকে অমর করে রেখেছে।

ক. মাদার তেরেসার পারিবারিক নাম কী?

খ. মাদার তেরেসা কীভাবে কুষ্ঠরোগীদের সেবা করতেন?

গ. উদ্দীপকের সেবাপরায়ণতার দিকটির সাথে ‘মাদার তেরেসা’ প্রবন্ধের সাদৃশ্য নির্ণয় কর।

ঘ. “মহৎ কাজ মানুষকে চিরদিন অমর করে রাখে”- উদ্দীপক ও ‘মাদার তেরেসা’ গল্পের আলোকে বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৭।
ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল ছিলেন আধুনিক নার্সিং সেবার অগ্রদূত, একজন লেখক এবং পরিসংখ্যানবিদ। যিনি ‘দ্যা লেডি উইথ দ্যা ল্যাম্প’ নামে। পরিচিত ছিলেন। তাঁর জীবদ্দশায় তিনি ১৮৫৩ সাল থেকে ১৮৫৪ সাল পর্যন্ত লন্ডনের ‘কেয়ার অব সিক জেন্টল ওমেন ইনস্টিটিউটের’ তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে কাজ করে গেছেন। ১৮৫৫ সালে তিনি নার্স প্রশিক্ষণের জন্য তহবিল সংগ্রহের কাজ শুরু করেন। নিরলস প্রচেষ্টায় ১৮৫৯ সালে তিনি নাইটিঙ্গেল ফান্ডের জন্য সংগ্রহ করেন প্রায় ৪৫ হাজার পাউন্ড। পরবর্তী সময়ে তিনি ভারতবর্ষের গ্রামীণ মানুষের স্বাস্থ্যব্যবস্থার ওপর গবেষণা চালান। যা ভারতবর্ষে উন্নত স্বাস্থ্যসেবা পৌছে দেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

ক. ‘প্রেমনিবাস’ কী?

খ. বাংলার মানুষের জন্য মাদার তেরেসার সেবামূলক কাজ কী ছিল? বুঝিয়ে লেখ।

গ. উদ্দীপকের ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেলের সঙ্গে মাদার তেরেসার সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “উদ্দীপকের ফ্লোরেন্স নাইটিঙ্গেল মাদার তেরেসার প্রতিচ্ছবি।”- মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৮।
চন্দ্রমশায়ের সর্বাঙ্গে কুষ্ঠব্যাধির নিষ্ঠুর আক্রমণ। নাক মোটা হইয়া ফুলিয়া বাঁকিয়া গিয়াছে; চোখের পাতা দুইটি কেমন ঝুলিয়া উলটাইয়া পড়িয়াছে, সে পাতার ভিতরের বিবর্ণ রক্তিমা সর্বদা ক্লেদসিক্ত, সমস্ত শরীর বন্ধুর ধারায় ফুলিয়াছে। সাদাকালো দাগে দেহচর্ম ছাইয়া গিয়াছে।… পদ্ম অসিয়া নিষ্ঠার সহিত স্বামীসেবা আরম্ভ করিল, সত্যই তাহার তুলনা হয় না।

ক. মাদার তেরেসা কত সালে ঢাকায় আসেন?

খ. মানুষের মনে তিনি বেঁচে থাকবেন চিরকাল- কেন? বুঝিয়ে লেখ।

গ. উদ্দীপকের পদ্মর সঙ্গে ‘মাদার তেরেসা’ প্রবন্ধের কার সাদৃশ্য রয়েছে?

ঘ. উদ্দীপকটি আলোচ্য প্রবন্ধের সামগ্রিক বিষয় প্রকাশ করে না-মন্তব্যটি কতটুকু যথার্থ?

নিচে উত্তরসহ মাদার তেরেসা গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন পিডিএফ ফাইল দেওয়া হল।

মাদার তেরেসা সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ

আরও পড়ুনঃ আকাশ গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর | ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা আকাশ

Related Posts

Leave a Comment