পাছে লোকে কিছু বলে কবিতার প্রশ্ন উত্তর (জ্ঞানমূলক) – কামিনী রায়

কামিনী রায়ের “পাছে লোকে কিছু বলে” কবিতাটিতে সামাজিক ভীতি ও সংকোচের বিষয়টি এতে সুন্দরভাবে ফুটে উঠেছে। কবিতাটি মানুষের অন্তর্দ্বন্দ্ব, ভয় এবং সমাজের চোখে কীভাবে দেখা হবে এই আশঙ্কাকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছে। এই পোস্টে পাছে লোকে কিছু বলে কবিতার প্রশ্ন উত্তর (জ্ঞানমূলক) – কামিনী রায় লিখে দিলাম।

পাছে লোকে কিছু বলে কবিতার প্রশ্ন উত্তর (সংক্ষিপ্ত)

১। ‘পাছে লোকে কিছু বলে’ কবিতাটির রচয়িতা কে? [দি বো. ১৭]
উত্তর: কামিনী রায়।।

৪ ৷ সংশয়ে কী টলে?
উত্তর: সংকল্প।

৫। ‘সংকল্প’ বলতে কী বোঝায়?
উত্তর: মনের দৃঢ় ইচ্ছা।

৬। শুভ্র চিন্তা কোথায় মিশে যায়?
উত্তর: হৃদয়ের তলে।

৭। ‘পাছে লোকে কিছু বলে’ কবিতায় সবাই একসঙ্গে মিলে কেন? [ঢা. বো. ১৮: কু. বো. ১৮]
উত্তর: উত্তর: ‘পাছে লোকে কিছু বলে’ কবিতায় সবাই একসঙ্গে মিলে মহৎ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য।

৮। কাঁদে প্রাণ, কিন্তু কী শুষ্ক রাখা হয়?
উত্তর: নয়ন বা চোখ।

৯। নয়নের জলকে কী বলা হয়েছে?
উত্তর: নির্মল নয়নের জল।

১০। কীসে কবির ব্যথা প্রশমিত হয়? [দি বো. ১৯]
উত্তর: একটি স্নেহের কথায় কবির ব্যথা প্রশমিত হয়।

১১। একটি স্নেহের কথা কী করতে পারে?
উত্তর: ব্যথা প্রশমিত করতে পারে।

১২। উপেক্ষার ছলে মানুষ কোথা থেকে সরে যায়?
উত্তর: স্নেহের কথা বলা থেকে।

১৩। শুভ্র চিন্তা কোথায় মিশে যায়? [দি বো. ১৭]
উত্তর: শুভ্র চিন্তা হৃদয়ের তলে মিশে যায়।

১৪। মানুষ কিসের কবলে পড়ে?
উত্তর: ভীতির কবলে।

১৫। কবিতায় বিধাতা কী দিয়েছেন?
উত্তর: প্রাণ ।

১৬৷ শক্তি কীসের কবলে মরে? [চ. বো. ১৯]
উত্তর: শক্তি ভীতির কবলে মরে।

১৭। ‘উপেক্ষা’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: গ্রাহ্য না করা, অবহেলা করা।

১৮। ‘পাছে লোকে কিছু বলে’— এই বাক্যটি কী বোঝায়?
উত্তর: সমাজের কথা ভেবে নিজেকে দমিয়ে রাখা।

১৯। আঁখি সযতনে শুষ্ক রাখে কখন? [সি. বো. ১৮]
উত্তর: যখন প্রাণ কাঁদে তখন আঁখি সযতনে শুষ্ক রাখে।

২০। শুভ্র চিন্তাগুলো কীসের মতো হৃদয়ে ওঠে?
উত্তর: বুদবুদের মতো।

২১। ‘সম্মুখে চরণ নাহি চলে’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: সমাজের ভয়ে মানুষ সামনে এগোতে সাহস পায় না।

২২। কবিতাটিতে কোন মানসিক দুর্বলতার চিত্র পাওয়া যায়?
উত্তর: আত্মবিশ্বাসহীনতা ও ভীতি।

২৩। কোন বিষয়টি কবিতায় বারবার ফিরে এসেছে?
উত্তর: ‘পাছে লোকে কিছু বলে’ এই ভয়।

২৪। মানুষ কোন শক্তির অভাবে ম্রিয়মাণ থাকে?
উত্তর: আত্মবিশ্বাসের অভাবে।

২৫। ‘একটি স্নেহের কথা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: সান্ত্বনার কথা, যা দুঃখ লাঘব করতে পারে।

২৬। ‘প্রশমিতে পারে ব্যথা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: যন্ত্রণার উপশম ঘটাতে পারে।

২৭। ‘ম্রিয়মাণ’ শব্দের অর্থ কী? [কু. বো ১৭: চ. বো. ১৬]
উত্তর: কাতর, বিষাদগ্রস্ত।

২৮। ‘আলো ও ছায়া’ কী ধরনের গ্রন্থ?
উত্তর: এটি একটি কাব্যগ্রন্থ।

২৯। কামিনী রায় কোথায় জন্মগ্রহণ করেন? [য. বো ১৭]
উত্তর: বরিশালের বাসন্ডা গ্রামে।

৩০। কামিনী রায় কোন সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ১৮৬৪ খ্রিষ্টাব্দে।

৩১। কামিনী রায় কত বছর বয়সে কবিতা লেখা শুরু করেন?
উত্তর: মাত্র আট বছর বয়সে।

৩২। কামিনী রায় কোন কলেজ থেকে অনার্সসহ বি.এ. পাস করেন?
উত্তর: কলকাতার বেথুন কলেজ থেকে।

৩৩। কোন বিষয় নিয়ে কামিনী রায় অনার্স করেন?
উত্তর: সংস্কৃত।

৩৪। কোন কলেজে কামিনী রায় অধ্যাপনা করেন?
উত্তর: বেথুন কলেজে।

৩৫। কোন পুরস্কারে কামিনী রায় ভূষিত হন?
উত্তর: কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে ‘জগত্তারিণী স্বর্ণপদক’ প্রদান করে।

৩৬। কামিনী রায়ের ছোটদের কবিতাসংগ্রহের নাম কী?
উত্তর: ‘গুঞ্জন’।

৩৭। কামিনী রায়ের মৃত্যু কবে হয়?
উত্তর: ১৯৩৩ সালে।

Related Posts

Leave a Comment