নীলনদ আর পিরামিডের দেশ প্রশ্ন উত্তর (জ্ঞানমূলক)

“নীলনদ আর পিরামিডের দেশ” সৈয়দ মুজতবা আলী রচিত একটি চমৎকার ভ্রমণকাহিনী, যেখানে তিনি মিশর এবং কায়রোর বৈচিত্র্যময় পরিবেশ ও সংস্কৃতির বর্ণনা করেছেন। এ কাহিনীতে তিনি পিরামিডের কথা বলেছেন, কায়রোর রাস্তা, ঐতিহাসিক নীলনদ এবং মিশরের জনজীবন সম্পর্কে অনেক বিশদ বর্ণনা দিয়েছেন। এই পোস্টে নীলনদ আর পিরামিডের দেশ প্রশ্ন উত্তর (জ্ঞানমূলক) লিখে দিলাম।

Image with Link Descriptive Text

নীলনদ আর পিরামিডের দেশ প্রশ্ন উত্তর

১। “নীলনদ আর পিরামিডের দেশ” কাহিনীটি কার লেখা?
উত্তর: সৈয়দ মুজতবা আলী।

২। জাহাজ কোথায় পৌঁছেছিল?
উত্তর: সুয়েজ বন্দরে।

৩। সূর্যাস্তের সময় আকাশের রঙ কীভাবে পরিবর্তিত হয়?
উত্তর: সূর্যের লাল ও নীল মিশে বেগুনি রঙ ধারণ করে।

৪। মরুভূমির উপরে কিসের আলো দেখা যায়?
উত্তর: চাঁদের আলো।

৫। “কাফেলা” কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: উটের ক্যারাভান।

৬। ভূতের চোখ কেমন হয় বলে শোনা যায়?
উত্তর: সবুজ রঙের।

৭। ‘বেদুইন’ কে?
উত্তর: আরবের একটি যাযাবর জাতি।

৮। লেখক কিভাবে রাতে কায়রো শহরে পৌঁছেছিলেন?
উত্তর: মোটর গাড়িতে।

৯। ‘ক্যাবারে’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: নাচঘর।

১০। লেখক কায়রো শহরের সন্ধ্যায় কি ধরনের খাবার খেতে চান?
উত্তর: বাংলাদেশী খাবার, বিশেষত ঝোল-ভাত।

১১। ‘ক্যারাভান’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: কাফেলা।

১২। মিশরের রান্নায় কী ধরনের খাবারে ছিল?
উত্তর: মুরগি মুসল্লম, শিক কাবাব, শামি কাবাব।

১৩। লেখক কায়রো শহরের কী বিশেষ দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন?
উত্তর: নাইল নদী এবং তার ওপর চলা নৌকা।

১৪। ‘নাইল’ কি?
উত্তর: এটি মিশরের প্রধান নদী।

১৫। মিশরের পিরামিডের বিশেষত্ব কি?
উত্তর: এগুলো পৃথিবীর সপ্তাশ্চর্যের অন্যতম।

১৬। পিরামিডের নির্মাণে কতগুলো পাথরের টুকরো ব্যবহার করা হয়েছিল?
উত্তর: তেইশ লক্ষ পাথরের টুকরো।

১৭। পিরামিড নির্মাণের জন্য কতজন শ্রমিক কাজ করেছিলেন?
উত্তর: এক লক্ষ শ্রমিক।

১৮। পিরামিড নির্মাণে কত বছর সময় লেগেছিল?
উত্তর: বিশ বছর।

১৯। মিশরের রাজারা কেন মমি বানাতেন?
উত্তর: পরলোকে অমরত্ব লাভের জন্য।

২০। পিরামিডের উচ্চতা সম্পর্কে লেখকের কী মতামত ছিল?
উত্তর: পিরামিডের উচ্চতা ঠিকভাবে ধারণা করা কঠিন।

২১। মিশরের পিরামিডের মধ্যে সবচেয়ে বড় পিরামিডটির উচ্চতা কী ছিল?
উত্তর: প্রায় পাঁচশ ফুট।

২২। মিশরে কতটুকু বৃষ্টি হয়?
উত্তর: দু-এক ইঞ্চির বেশি নয়।

২৩। ‘গণ্ডা’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: চারটি।

২৪। ‘আল্লখাল্লা’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: লম্বা ঢিলা জামা বিশেষ।

২৫। ‘ফোকটে’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ফাঁকতালে।

২৬। কায়রো শহরে বায়স্কোপ কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
উত্তর: খোলামেলা জায়গায়।

২৭। ‘রেস্তোরাঁ’ কী?
উত্তর: হোটেল বিশেষ।

২৮। লেখক কায়রো শহরের কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন?
উত্তর: গিজে অঞ্চলে, পিরামিডের সামনে।

২৯.। ‘ভূতুড়ে’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ভূত-প্রেত সম্পর্কিত, রহস্যময়।

৩০। কায়রো শহরের মসজিদ সম্পর্কে লেখকের কী বলেছেন?
উত্তর: মসজিদগুলো অত্যন্ত সুন্দর এবং কারুকার্যপূর্ণ ছিল।

৩১। ‘নিষ্প্রভ’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: দীপ্তিহীন, নিস্তেজ।

৩২। ‘নিষ্কৃতি’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: নিস্তার, রেহাই, অব্যাহতি।

৩৩। সৈয়দ মুজতবা আলী কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: আসামের করিমগঞ্জে।

৩৪। সৈয়দ মুজতবা আলী কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ১৯০৪ সালে।

৩৫। সৈয়দ মুজতবা আলী কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাশ করেন?
উত্তর: শান্তিনিকেতন থেকে স্নাতক হন।

৩৬। সৈয়দ মুজতবা আলী কী ধরনের লেখক ছিলেন?
উত্তর: তিনি মূলত রম্যরচয়িতা হিসেবে খ্যাত।

৩৭। সৈয়দ মুজতবা আলী কবে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: ১৯৭৪ সালে।

৩৮। সৈয়দ মুজতবা আলী কার স্নেহসান্নিধ্যে লেখাপড়া করেছেন?
উত্তর: রবীন্দ্রনাথের স্নেহসান্নিধ্যে পাঁচ বছর লেখাপড়া করেন।

Related Posts

Leave a Comment