সৈয়দ শামসুল হকের ‘কত দিকে কত কারিগর’ লেখায় গ্রামীণ শিল্পীদের প্রতি তাদের শিল্পে নিবেদিতপ্রাণ নিষ্ঠা, সততা এবং দক্ষতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশ করেছেন। প্রতিমূর্তি নির্মাণের মাধ্যমে তাঁরা কেবল শিল্পই তৈরি করেন না, বরং জাতির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকেও বাঁচিয়ে রাখেন। এই পোস্টে কত দিকে কত কারিগর মূলভাব, প্রশ্ন উত্তর ও বহুনির্বাচনি (MCQ) – ৭ম শ্রেণির বাংলা লিখে দিলাম।
Table of Contents
কত দিকে কত কারিগর মূলভাব
বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবনে লোকশিল্প ও লোকসংস্কৃতি এক অপরিসীম ঐতিহ্যের আধার। গ্রামগুলোর পুরনো দিনের ধারা ধরে বিভিন্ন ধরনের লোকশিল্পের চর্চা এখনো চালু রয়েছে। কাঠ, বাঁশ, বেত, সুতা, পাট, তামা, দস্তা, লোহা ও স্বর্ণের মতো উপাদান দিয়ে তৈরি শিল্পকর্ম প্রতিটি গ্রামে দেখা যায়। এর মধ্যে মাটির কাজের খ্যাতি তো বলাই বাহুল্য। সৈয়দ শামসুল হক তাঁর “কত দিকে কত কারিগর” রচনায় এমনই কিছু দক্ষ কারিগরের কথা তুলে ধরেছেন। এই মাটির কারিগরদের আমরা ‘কুমোর’ নামে চিনি। একসময় তাঁরা মাটির হাঁড়ি-পাতিল বানিয়ে জীবিকা নির্বাহ করতেন, কিন্তু আজ তাঁদের কাজের পরিসর অনেক বেড়েছে। তাঁরা এখন শুধু মাটির বাসন নয়, বিভিন্ন খ্যাতিমান ব্যক্তিদের প্রতিমূর্তি ও দেশের ঐতিহ্যের অংশবিশেষও তৈরি করছেন। পালমশাই নামের এক কারিগর আছেন, যিনি রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, বঙ্গবন্ধু, লালন ফকিরের মতো খ্যাতনামাদের মূর্তি বানান। তাঁরা কেবল নিজের দক্ষতাকেই প্রমাণ করেন না, বরং গ্রামবাংলার ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রাখতে অবদান রাখেন। সৈয়দ শামসুল হক তাঁদের শিল্পনিষ্ঠা, সততা ও দক্ষতার প্রতি গভীর মমতা প্রকাশ করেছেন। এসব কারিগরের হাতে গড়া শিল্পকর্ম শুধু গ্রামের সৌন্দর্যই বাড়ায় না, বরং আমাদের সংস্কৃতির শিকড়ের কথাও মনে করিয়ে দেয়।
কত দিকে কত কারিগর প্রশ্ন উত্তর
১. ‘কত দিকে কত কারিগর’-এর লেখকের নাম কী?
উত্তর: লেখকের নাম সৈয়দ শামসুল হক।
২. কুমোরদের গ্রামটি কেমন?
উত্তর: বাঁশবনে আচ্ছন্ন, শীতল, নীরবতায় পরিপূর্ণ এক গ্রাম।
৩. কী দিয়ে পাটাগুলো সংশোধন করা হয়েছে?
উত্তর: বাঁশের কলম দিয়ে পাটাগুলো সংশোধন করা হয়েছে।
৪. বৃদ্ধ পালমশাই কী করছিলেন?
উত্তর: বৃদ্ধ পালমশাই উবু হয়ে বসে কাজের তদারক করছিলেন।
৫. ‘কত দিকে কত কারিগর’-এর লেখক বেশি কৌতূহল নিয়ে কী দেখছিলেন?
উত্তর: লেখক বেশি কৌতূহল নিয়ে পাটার কাজ দেখছিলেন।
৬. কুমোরদের প্রাঙ্গণে সারি দেওয়া কী রয়েছে?
উত্তর: সারি দেওয়া রয়েছে রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, জয়নুলের প্রতিকৃতি।
৭. লেখক কজন যুবককে কাজ করতে দেখলেন?
উত্তর: লেখক দুজন যুবককে কাজ করতে দেখলেন।
৮. পালমশাই মহাবিরক্ত হয়ে কার দাড়িতে সুক্ষ্ম আঁচড় কাটলেন?
উত্তর: পালমশাই রবীন্দ্রনাথের দাড়িতে সূক্ষ্ম আঁচড় কাটলেন।
৯. ভাঁটি কাকে বলে?
উত্তর: মাটির তৈরি জিনিস পোড়ানোর চুল্লিকে ভাঁটি বলে।
১০. গরুর গাড়ির চাকা ঠেলে তোলার ছবিটি কার আঁকা?
উত্তর: গরুর গাড়ির চাকা ঠেলে তোলার ছবিটি জয়নুল আবেদীনের আঁকা।
১১. বৃদ্ধ পালমশাইয়ের কাজ পর্যালোচনা কর।
উত্তর: পালমশাই শ্যেন দৃষ্টিতে কারিগরদের কাজ তদারকি করেন। তিনি নিপুণ হাতের ছোঁয়ায় নিখুঁতভাবে প্রতিকৃতির প্রতিটি অংশ তৈরি করেন। তিনি ক্ষিপ্রগতিতে ভুল সংশোধন করে দেন। সামান্য ভুলও তার চোখে ধরা পড়ে। বাঁশের কলমের ছোঁয়ায় তিনি নিপুণভাবে পাটা গড়েন। তিনি বঙ্গবন্ধুকে সবার উপরে স্থান দিয়ে তার প্রতি শ্রদ্ধার পরিচয় দিয়েছেন।
১২. ‘জয়নাল, হ-হইতে পারে।’ উক্তিটি ব্যাখ্যা কর।
উত্তর: জয়নুল আবেদীনকে পালমশাই নিজের মতো একজন কারিগর মনে করেছেন। গরুর গাড়ির চাকা ঠেলা ছবিটির আর্টিস্ট কে জানতে চাইলে উত্তরে পালমশাই বললেন যে, তাদেরই একজনের আঁকা। ভুল শুধরে লেখক জয়নুল আবেদীনের কথা বললেন। কিন্তু পালমশাই জয়নুলকে তার মতোই একজন সাধারণ কারিগর ভেবে বললেন, “হ, হইতে পারে।” এ বিখ্যাত ছবিটি ভালো বিক্রি হলেও তিনি ছবিটির স্রষ্টা সম্পর্কে জানেন না, তাই এ কথা বলেছিলেন।
১৩. মাটির পাটার কী কী ছবি আছে?
উত্তর: কুমোররা নানা রকম ছবি তৈরি করছে। ফুলের নকশা, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ছাড়াও জয়নুলের আঁকা গরুর গাড়ির চাকা ঠেলে তোলার প্রতিলিপি, বেণীবন্ধনরত যুবতি, উড়ন্ত পরি, ময়ূরপঙ্খি নৌকা, নজরুলের বাঁশি বাজানো, লালনের প্রতিকৃতি, চান্দ সওদাগরের প্রতিকৃতি প্রতিটি ছবিরই নিখুঁত প্রতিচ্ছবি। বঙ্গবন্ধুর ছবি রয়েছে সবার উপরে।
১৪. বাংলার ইতিহাস ও ঐতিহ্যে কুমোরদের কী অবদান রয়েছে?
উত্তর: কুমোরদের কাজের মাধ্যমে দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও দেশপ্রেম প্রতিফলিত হয়। ‘কত দিকে কত কারিগর’ রচনার মাঝে নানান ঐতিহাসিক ঘটনা ও অনেক মনীষীর চিত্র ফুটে ওঠে, যা আমাদের ঐতিহ্যের বাহক। এছাড়াও মৃৎশিল্প বাংলার ঐতিহ্যের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। কুমোরদের নকশায় ফুটে উঠেছে সংস্কৃতির নানা চিত্র যা বাংলার পরিচয় তুলে ধরে। এভাবে মৃৎশিল্প বাংলার ইতিহাস ও ঐতিহ্যের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে রয়েছে।
১৫. লেখকের চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিল কেন?
উত্তর: বঙ্গবন্ধুর প্রতি পালমশাইয়ের শ্রদ্ধাবোধ দেখে তিনি আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। লেখক পালমশাইকে জিজ্ঞেস করলেন, বঙ্গবন্ধুর ছবি করেন কি না। পালমশাই বললেন, তার ছবি তো সবার উপরে। তাকে তো আর মাঝখানে বা নিচে রাখা যায় না। লেখক লক্ষ্য করে দেখলেন, সত্যিই বঙ্গবন্ধুর দুটি ছবি সবার উপরে স্থান পেয়েছে। বঙ্গবন্ধুর প্রতি তার এই শ্রদ্ধাবোধ দেখে লেখকের চোখ ঝাপসা হয়ে এল।
কত দিকে কত কারিগর বহুনির্বাচনি (MCQ)
১. সৈয়দ শামসুল হক কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
ক) ১৮৩০
খ) ১৯৩০
গ) ১৮৩৫
ঘ) ১৯৩৫
উত্তর: ঘ) ১৯৩৫
২. সৈয়দ শামসুল হকের জন্ম কোন শহরে?
ক) রংপুর
খ) সিলেট
গ) কুড়িগ্রাম
ঘ) বরিশাল
উত্তর: গ) কুড়িগ্রাম
৩. সৈয়দ শামসুল হক ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন-
ক) ঢাকা কলেজ থেকে
খ) জগন্নাথ কলেজ থেকে
গ) শাহীন কলেজ থেকে
ঘ) সিটি কলেজ থেকে
উত্তর: খ) জগন্নাথ কলেজ থেকে
৪. সৈয়দ শামসুল হক প্রাথমিক জীবনে ছিলেন-
ক) সাংবাদিক
খ) সাহিত্যিক
গ) চিত্রশিল্পী
ঘ) রাজনীতিবিদ
উত্তর: ক) সাংবাদিক
৫. ‘কত দিকে কত কারিগর’ রচনার লেখক কোন কারিগরদের কথা তুলে ধরেছেন?
ক) জেলেদের
খ) কৃষকদের
গ) কুমোরদের
ঘ) চিত্রশিল্পীদের
উত্তর: গ) কুমোরদের
৬. মাটির তৈজসপত্র তৈরি করেন-
ক) কৃষকরা
খ) শিল্পীরা
গ) কুমোররা
ঘ) নারীরা
উত্তর: গ) কুমোররা
৭. পাটায় নকশা সংশোধন করা হয়-
ক) রংতুলি দিয়ে
খ) হাতে টিপে টিপে
গ) বাঁশের কলমে
ঘ) কারিগর দিয়ে
উত্তর: গ) বাঁশের কলমে
৮. পালমশাই ছিলেন বয়সে-
ক) বৃদ্ধ
খ) মধ্য বয়স্ক
গ) ছোট শিশু
ঘ) যুবক
উত্তর: ক) বৃদ্ধ
৯. কুমোরদের তদারক করছিল কে?
ক) রবীন্দ্রনাথ
খ) এক চিত্রশিল্পী
গ) পালমশাই
ঘ) এক চারুশিল্পী
উত্তর: গ) পালমশাই
১০. কাদার তালে কীভাবে নকশা ফুটে উঠেছে?
ক) নির্দিষ্ট চিত্রে খোদাই করা নকশা
খ) নিপুণ কারিগর কাঁদার তালে নকশা ফুটিয়ে তুলছে
গ) বাঁশের কলম দিয়ে মসৃণ কাদার তালে নকশা আঁকা হচ্ছে
ঘ) চিত্রে খোদাই করা নকশার উপর কাদার তাল টিপে টিপে
উত্তর: ঘ) চিত্রে খোদাই করা নকশার উপর কাদার তাল টিপে টিপে
১১. পালমশাই তার কারিগরদের সম্বোধন করেছেন-
ক) দামড়া বলে
খ) ছেলে বলে
গ) শিল্পী বলে
ঘ) বন্ধু বলে
উত্তর: ক) দামড়া বলে
১২. পালমশাই হলেন-
ক) জাত শিল্পী
খ) সাহিত্যিক
গ) কৃষক
ঘ) জেলে
উত্তর: ক) জাত শিল্পী
১৩. জয়নুল আবেদীন একজন-
ক) কারু শিল্পী
খ) কাঠ শিল্পী
গ) চিত্রশিল্পী
ঘ) সাংবাদিক
উত্তর: গ) চিত্রশিল্পী
১৪. কার দাড়ির ছায়াও বাংলার সকলে চেনে?
ক) রবীন্দ্রনাথের
খ) লেখকের
গ) নজরুলের
ঘ) পালমশাই-এর
উত্তর: ক) রবীন্দ্রনাথের
১৫. মওলানা ভাসানী হলেন একজন-
ক) গবেষক
খ) সাহিত্যিক
গ) রাজনীতিবিদ
ঘ) শিল্পী
উত্তর: গ) রাজনীতিবিদ
১৬. লেখকের চোখ দুটো পানিতে ঝাপসা হয়ে এলো কেন?
ক) দুঃখে
খ) ভালোবাসায়
গ) রাগে
ঘ) অভিমানে
উত্তর: খ) ভালোবাসায়
১৭. রবীন্দ্রনাথের দাড়ি কেমন?
ক) কালো
খ) পাকা
গ) ছোট
ঘ) ঢেউ খেলানো
উত্তর: ঘ) ঢেউ খেলানো
১৮. বঙ্গবন্ধুর কয়টা ছবি ছিল?
ক) ২টা
খ) ৮টা
গ) ৫টা
ঘ) ১০টা
উত্তর: ক) ২টা
১৯. লেখক কুমোরদের গ্রামের ভেতর সারাদিন কী দেখেন?
ক) মাটির কাজ
খ) কাঠের কাজ
গ) ভাস্কর্যের কাজ
ঘ) সেলাইয়ের কাজ
উত্তর: ক) মাটির কাজ
২০. লেখক বেশি কৌতূহল নিয়ে কীসের কাজ দেখেন?
ক) তাঁতের কাজ
খ) পাটার কাজ
গ) লোহার কাজ
ঘ) কাঁথা সেলাইয়ের কাজ
উত্তর: খ) পাটার কাজ
২১। লেখকের চোখ দুটো ঝাপসা হয়ে এলো কেন?
(ক) বঙ্গবন্ধুকে অপমান করা হয়েছে মনে করে
(খ) লেখককে অপমান করা হয়েছে মনে করে
(গ) বঙ্গবন্ধুকে সবার উপরে স্থান দেওয়া হয়েছে বলে
(ঘ) পালমশাইয়ের কাজের দক্ষতা দেখে
উত্তরঃ (গ) বঙ্গবন্ধুকে সবার উপরে স্থান দেওয়া হয়েছে বলে
২২। কুমোরদের গ্রামটি কেমন?
(ক) কোলাহলপূর্ণ
(খ) পাকা বাড়িতে পরিপূর্ণ
(গ) সুপারি গাছে আচ্ছন্ন
(ঘ) বাঁশবনে আচ্ছন্ন শীতল গ্রাম
উত্তরঃ (ঘ) বাঁশবনে আচ্ছন্ন শীতল গ্রাম
২৩। কোন নৌকার চিত্র চোখে পড়ে?
(ক) ময়ূরপঙ্খি
(খ) সাম্পান
(গ) ডিঙ্গি
(ঘ) বাদাম টানা
উত্তরঃ (ক) ময়ূরপঙ্খি
২৪। গরুর চাকা ঠেলা ছবিটি কার আঁকা?
(ক) নজরুলের
(খ) সুলতানের
(গ) কামরুলের
(ঘ) জয়নুলের
উত্তরঃ (ঘ) জয়নুলের
২৫। বাঁশি বাজানো ছবিটি কার?
(ক) জয়নুলের
(খ) নজরুলের
(গ) রবীন্দ্রনাথের
(ঘ) লেখকের
উত্তরঃ (খ) নজরুলের
২৬। যারা মাটির কাজ করেন তারা-
(ক) কামার
(খ) কুমোর
(গ) তাঁতি
(ঘ) পাল
উত্তরঃ (খ) কুমোর
২৭। কুমোরদের গ্রামটি কেমন?
(ক) কোলাহলপূর্ণ
(খ) বাঁশ বনে আচ্ছন্ন শীতল
(গ) সুপারি গাছে আচ্ছন্ন
(ঘ) পাকা বাড়িতে পরিপূর্ণ
উত্তরঃ (খ) বাঁশ বনে আচ্ছন্ন শীতল
২৮। কুমোররা কী তৈরি করে?
(ক) কাঠের বাক্স
(খ) প্লাস্টিকের দ্রব্য
(গ) হাড়ি পাতিল
(ঘ) কাপড়ের কাজ
উত্তরঃ (গ) হাড়ি পাতিল
২৯। পালমশাইয়ের কাজ কী?
(ক) তদারকি ও নির্দেশনা
(খ) টাকা দেওয়া
(গ) বসে থাকা
(ঘ) উপার্জন বেশি করা
উত্তরঃ (ক) তদারকি ও নির্দেশনা
৩০। লোকশিল্প আমাদের দেশের-
(ক) সম্পদ
(খ) ঐতিহ্য
(গ) ক্ষতির কারণ
(ঘ) দারিদ্র্যের কারণ
উত্তরঃ (খ) ঐতিহ্য
৩১। বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবন কীসে সমৃদ্ধ?
(ক) কথায়
(খ) শিল্পে
(গ) কারুশিল্পে
(ঘ) লোকশিল্পে
উত্তরঃ (ঘ) লোকশিল্পে
৩২। লোকজ পণ্যের উন্নতিকল্পে কী করা যেতে পারে?
(ক) দেখাশোনা করা
(খ) খোঁজ রাখা
(গ) বেশি করে ক্রয়
(ঘ) পৃষ্ঠপোষকতা
উত্তরঃ (ঘ) পৃষ্ঠপোষকতা
৩৩। লোকশিল্পের ঐতিহ্য টিকিয়ে রাখতে প্রয়োজন-
(ক) বিনোদন
(খ) সংরক্ষণ
(গ) ঋণ প্রদান
(ঘ) ভ্রমণ করানো
উত্তরঃ (খ) সংরক্ষণ
৩৪। জাতশিল্পীর প্রতিনিধিত্ব করছেন কে?
(ক) নজরুল
(খ) পালমশাই
(গ) জয়নুল
(ঘ) লেখক
উত্তরঃ (খ) পালমশাই
৩৫। উদ্যোক্তার অভাবে কী হচ্ছে?
(ক) রপ্তানি ব্যাহত হচ্ছে
(খ) রপ্তানি হচ্ছে
(গ) দাম কম হচ্ছে
(ঘ) উপার্জন বেশি হচ্ছে
উত্তরঃ (ক) রপ্তানি ব্যাহত হচ্ছে
৩৬। ‘আর্টিস্ট’ অর্থ কী?
(ক) জেলে
(খ) কৃষক
(গ) শিল্পী
(ঘ) পাল
উত্তরঃ (গ) শিল্পী
৩৭। পাটার কাজ অর্থ কী?
(ক) মাটির ফলক তৈরির কাজ
(খ) লোহার কাজ
(গ) কাঠের কাজ
(ঘ) সিমেন্টের কাজ
উত্তরঃ (ক) মাটির ফলক তৈরির কাজ
৩৮। শ্যেন চোখে মানে কী?
(ক) শূন্যচোখে
(খ) খালিচোখে
(গ) তীক্ষ্ণ নজরে
(ঘ) চশমা চোখে
উত্তরঃ (গ) তীক্ষ্ণ নজরে
Related Posts
- বনলতা সেন কবিতার মূলভাব বা বিষয়বস্তু -জীবনানন্দ দাশ
- বনলতা সেন কবিতার ব্যাখ্যা লাইন বাই লাইন
- দুই বিঘা জমি কবিতার মূলভাব, সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও বহুনির্বাচনি – ৯ম শ্রেণির বাংলা
- ছিন্নমুকুল কবিতার মূলভাব, সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও বহুনির্বাচনি – ৭ম শ্রেণির বাংলা
- বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি কবিতার মূলভাব ও ব্যাখ্যা
- সুখী মানুষ গল্পের প্রশ্ন উত্তর ও বহুনির্বাচনি (MCQ)
- আবার আসিব ফিরে কবিতার মূলভাব ও ব্যাখ্যা-জীবনানন্দ দাশ