কামরুল হাসানের ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধে বাংলাদেশের লোকশিল্প ও লোক-ঐতিহ্যের বর্ণনা দিয়েছেন। এ বর্ণনায় লোকশিল্পের প্রতি তাঁর গভীর মমত্ববোধের পরিচয় রয়েছে। এই পোস্টে আমাদের লোকশিল্প সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর | আমাদের লোকশিল্প ৬ষ্ঠ শ্রেণি লিখে দিলাম।
Table of Contents
আমাদের লোকশিল্প সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ১। [বোর্ড বইয়ের প্রশ্ন] দাড়িয়াপুর গ্রামের রহিমা দরিদ্র হলেও শিল্পীমনের অধিকারী। ছোটবেলা থেকেই সে বাঁশ ও বেত দিয়ে সংসারের প্রয়োজনীয় অনেক জিনিস তৈরি করত। কিন্তু আচমকা একদিন তার স্বামী মারা গেলে দুই সন্তান নিয়ে সে পথে বসে। রহিমা উপায়ান্তর না দেখে অবশেষে সুই-সুতা হাতে তুলে নেয়। সে তার সুখ-দুঃখের জীবনকে দীঘল সুতার টানে ভাষা দিতে থাকে। একদিন বেসরকারি একটি সংস্থার মাধ্যমে তার সূচিশিল্পগুলো বিদেশে যায় এবং মোটা অঙ্কের অর্থপ্রাপ্তির পাশাপাশি সে প্রচুর সুনাম অর্জন করে। ক. কোন এলাকার ‘মাদুর’ সকলের কাছে পরিচিত? খ. ‘ঢাকাই মসলিনের কদর ছিল দুনিয়া জুড়ে’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? গ. স্বামীর মৃত্যুর পর রহিমার কাজটি ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধে কীসের প্রতিনিধিত্ব করে? বর্ণনা কর। ঘ. দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে রহিমার অবদান ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের আলোকে মূল্যায়ন কর। |
উত্তরঃ
ক. খুলনা এলাকার ‘মাদুর’ সকলের কাছে পরিচিত।
খ. ঢাকাই মসলিনের কদর ছিল দুনিয়া জুড়ে’ বলতে ঢাকাই মসলিনের জনপ্রিয়তার বিষয়টি বোঝানো হয়েছে। একসময় ঢাকার পাশে ডেমরা এলাকার তাঁতিরা ঢাকাই মসলিন তৈরি করতেন। মসলিন ছিল তখনকার মোগল বাদশাহদের বিলাসের জিনিস। খুব পাতলা সুতা দিয়ে এই কাপড় তৈরি হতো, তাই ছোট একটা আংটির ভিতর দিয়েও সহজে কয়েকশ গজ মসলিন ঢুকিয়ে দেওয়া যেত। এই কাপড় বুনতে শুধু কারিগরি জ্ঞান নয়, দরকার ছিল একজন শিল্পীর মন।
গ. স্বামীর মৃত্যুর পর রহিমার কাজটি ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের ‘নকশিকাঁথা’র প্রতিনিধিত্ব করে।
নকশিকাঁথা আমাদের লোকশিল্পের একটি বড় অংশ। এটি আমাদের ঐতিহ্যকে যেমন তুলে ধরে, তেমনি অনেক মানুষের জীবিকার মাধ্যমও। উদ্দীপকে দেখা যায়, রহিমার স্বামী মারা যাওয়ার পর সে উপায় না পেয়ে নকশিকাঁথা সেলাই করতে শুরু করে। নিজের সুখ-দুঃখের স্মৃতি আর নানা ফুল-লতাপাতা দিয়ে সে কাঁথার নকশা করে। পরে একটি বেসরকারি সংগঠনের সাহায্যে সেই কাঁথা বিদেশে পাঠিয়ে সে অনেক টাকা আয় করে। ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধে বলা হয়েছে, বর্ষার সময় যখন ঘর থেকে বাইরে যাওয়া যেত না, তখন মেয়েরা দুপুরে খাওয়া-দাওয়া শেষে পাটি পেতে, পাশে পান রেখে, পা মেলে বসতেন কাঁথায় নকশা তোলার কাজে।
ঘ. দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে রহিমার অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
একটি দেশের উন্নতির জন্য দরকার কাজ শেখা আর হাতে-কলমে কাজ করা। এতে নিজের যেমন উন্নতি হয়, তেমনি দেশেরও উপকার হয়। ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধে বলা হয়েছে, আমাদের এই শিল্প শুধু বিলাসিতা বা শখের জিনিস নয়। মোগল বাদশাহরাও একসময় এসব শিল্পকে গুরুত্ব দিতেন। এখনো বিশ্বের অনেক উন্নত দেশের মানুষ আমাদের এই শিল্প অনেক দাম দিয়ে কিনে নেয়। এই দিক থেকে উদ্দীপকের রহিমা একজন লোকশিল্প রক্ষা ও উন্নয়নের প্রতিনিধি। রহিমার মতো আরও অনেক নারী এই শিল্পে কাজ করে বিদেশ থেকে টাকা এনে দেশের আয় বাড়াচ্ছেন। তারা দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করছে।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ২। [বোর্ড বইয়ের প্রশ্ন] সেঁজুতির স্কুলে বার্ষিক লোকশিল্প মেলা চলছিল। সে মেলায় মাটির তৈরি একাধিক পুতুল জমা দেয়। সেগুলো একটি গ্রামীণ পরিবারকে প্রতিনিধিত্ব করে। দর্শনার্থী, বিচারক এবং প্রতিযোগী সবাই মুগ্ধ হয়ে দেখেন এটি। একজন মন্তব্য লেখেন, আমাদের লোকশিল্প যে এত সমৃদ্ধ তা বলে শেষ করার মতো নয়। কিন্তু সময় ও রুচির পরিবর্তনে তা আজ প্রায় ধ্বংসোন্মুখ। আমাদের সকলের এখনই এর প্রতি নজর দেওয়া উচিত। নইলে অচিরেই এ শিল্পধারাকে আমরা হারাব। ক. শিল্পগুণ বিচারে আমাদের কুটিরশিল্প কোন শিল্পের মধ্যে পড়ে? খ. বর্ষাকাল নকশিকাঁথা তৈরির জন্য উপযুক্ত সময় কেন? গ. সেঁজুতির উদ্যোগ কোন কারিগরের শিল্পের প্রতিনিধিত্ব করে? ব্যাখ্যা কর। ঘ. উদ্দীপকে লোকশিল্প বাঁচিয়ে রাখার যে তাগিদ অনুভূত হয়েছে তা ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের বক্তব্যকে সমর্থন করে কি? তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও। |
উত্তরঃ
ক. শিল্পগুণ বিচারে আমাদের কুটিরশিল্প লোকশিল্পের মধ্যে পড়ে।
খ. বর্ষাকাল নকশিকাঁথা তৈরির উপযুক্ত সময়। কারণ এ সময় বৃষ্টি থাকায় ঘর থেকে বাইরে বের হওয়া যায় না এবং কৃষকবধূরা অবসর থাকে। নকশিকাঁথা এখন হারিয়ে যাওয়ার মতো এক গ্রামের পুরনো শিল্প। একসময় বাংলাদেশের গ্রামেগঞ্জে নকশিকাঁথা বানানোর রীতি ছিল। বর্ষাকালে যখন চারদিকে পানি ভরে যেত আর ঘর থেকে বের হওয়া যেত না, তখনই কাঁথা সেলাইয়ের সবচেয়ে ভালো সময় ছিল। মেয়েরা ঘরের সব কাজ শেষ করে পাটি বিছিয়ে, পাশে পান রেখে, পা মেলে বসে নিজের মনের মতো করে নকশিকাঁথা সেলাই করতেন।
গ. সেঁজুতির উদ্যোগ আমাদের লোকশিল্পের মাটির শিল্পকর্মের কারিগরদের শিল্পের প্রতিনিধিত্ব করে।
বাংলাদেশের প্রাচীনতম লোকশিল্প হলো মাটির শিল্প। অনেক দিন ধরে গ্রামের মানুষ এই শিল্প থেকে উপকার পাচ্ছে। এখন এই মাটির জিনিস শখের বস্তু হিসেবেও বড় ঘরে সাজিয়ে রাখা হয়। উদ্দীপকে দেখা যায়, সেঁজুতি তার স্কুলের লোকশিল্প মেলায় মাটির পুতুল জমা দেয়। বিচারক ও দর্শকরা সেগুলো দেখে খুব খুশি হয়। একজন বলেন, দেশের উন্নতির জন্য লোকশিল্পের দিকে সবার নজর দেওয়া দরকার। এই দেশের কুমোররা নিজেদের পরিবেশ থেকেই উৎসাহ পেয়ে এ শিল্প গড়ে তোলে। কলস, হাঁড়ি, পাতিল, সানকি, ফুলদানি, দইয়ের ভাঁড়, রসের ঠিলা, টেপা পুতুল, দুর্গা, লক্ষ্মী, সরস্বতীর মূর্তি ইত্যাদি বানাতে কুমোররা সারা বছর ব্যস্ত থাকে। এখনো মাটি দিয়ে ফুলদানি, চায়ের সেট, বাক্সসহ নানা শৌখিন জিনিস তৈরি হয়। ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধেও মাটির এই শিল্পের কথা বলা হয়েছে। সেঁজুতির কাজেও পুরোনো কুমোরদের কারিগরি আর শিল্পীমনের ছাপ দেখা যায়।
ঘ. হ্যাঁ, উদ্দীপকে লোকশিল্প বাঁচিয়ে রাখার যে তাগিদ অনুভূত হয়েছে তা ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের বক্তব্যকে সমর্থন করে।
লোকশিল্প আমাদের দেশের একটি ঐতিহ্য। অনেক আগে থেকেই এই দেশে নানা রকম লোকশিল্প তৈরি হয়ে আসছে। এসব শিল্প আমাদের গর্ব বাড়ায়।
উদ্দীপকে দেখা যায়, সেঁজুতি তার স্কুলের বার্ষিক লোকশিল্প মেলায় মাটির পুতুল জমা দেয়। পুতুলগুলো গ্রামের পরিবারের ছবি তুলে ধরে। মেলায় আসা দর্শক, বিচারক আর প্রতিযোগীরা সেগুলো দেখে খুব খুশি হয়। একজন মন্তব্য করেন, যা ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের কথার সঙ্গে মিল রাখে।
‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধে বলা হয়েছে, লোকশিল্প ও লোক ঐতিহ্য আমাদের জীবনের সঙ্গে জড়িত। এসব শিল্পে মানুষের আনন্দ, দুঃখ, হাসি, কান্না ও ইচ্ছার প্রকাশ ঘটে। তাই এই শিল্পকে সবার সামনে তুলে ধরা ও জনপ্রিয় করা দরকার।
উদ্দীপকের সেই মন্তব্যকারীর কথাতেও লোকশিল্পকে টিকিয়ে রাখার ভালো দিক দেখা যায়, যা প্রবন্ধের বক্তব্যকে সমর্থন করে।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৩। কলিদের বিদ্যালয় থেকে শিক্ষাসফরে সোনারগাঁও লোকশিল্প জাদুঘর দেখতে যায়। সোনারগাঁওয়ে তখন লোকজ মেলা চলছিল। তারা মেলা ঘুরে ঘুরে মাটির তৈরি ফুলদানি, গহনা, বাসন-কোসন ইত্যাদি দেখে। বেশ মজা পেল এবং কিছু জিনিস কিনল। তাদের শিহাব স্যার বললেন, ‘লোকজ ঐতিহ্যের এসব মূল্যবান জিনিস আজকাল সচরাচর দেখা যায় না। এ ঐতিহ্যগুলো রক্ষায় আমারে যত্নবান হওয়া উচিত।’ ক. কোন অঞ্চলের কাঠের নৌকা বেশ নিপুণতার দাবি রাখে? খ. “বর্তমান যুগে জামদানি শাড়ি দেশে-বিদেশে শুধু পরিচিতই নয়, গর্বের বস্তু।”- কেন? ব্যাখ্যা কর। গ. উদ্দীপকের কলিদের দেখা বস্তুগুলো’ ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের কোন উপাদানকে নির্দেশ করে? বর্ণনা কর। ঘ. “উদ্দীপকের শিহাব স্যারের বক্তব্যে ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের লেখকের প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেছে।”- বিশ্লেষণ কর |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৪। সীমা শীতের ছুটিতে বাবার সাথে সোনারগাঁও লোকশিল্প জাদুঘরে বেড়াতে যায়। সে জাদুঘরের বিভিন্ন গ্যালারিতে রং-বেরঙের মাটির তৈরি জিনিসপত্র, নকশিকাঁথা, ঢাকাই মসলিনসহ অনেক সুন্দর সুন্দর আসবাবপত্র দেখে মুগ্ধ হয়। কথা প্রসঙ্গে সীমার বাবা মেয়েকে বলেন, ‘বর্তমান যান্ত্রিক শিল্পের প্রভাবে এগুলো হারিয়ে যেতে বসেছে। আমাদের সকলকে এসব হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার দায়িত্ব নিতে হবে।’ ক. ঢাকার মসলিন এক সময় কাদের বিলাসের বস্তু ছিল? খ. “এদেশে এক সময় গৃহনির্মাণের কাজে কারুকার্যে ভূষিত কাঠের ব্যবহার ছিল।”- কথাটি ব্যাখ্যা কর। গ. উদ্দীপকে ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর। ঘ. “উদ্দীপকে সীমার বাবার উক্তিতে লেখক কামরুল হাসানের চেতনারই প্রতিফলন ঘটেছে”- মন্তব্যটির যৌক্তিকতা বিচার কর। |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৫। পোড়ামাটির এই ফলক বাংলার প্রাচীন মৃৎশিল্প। মামা বললেন, টেরাকোটা বা পোড়ামাটির এসব কাজ এদেশে শুরু হয়েছে হাজার বছর আগে। আজকাল কি পোড়ামাটির এই শিল্পচর্চা হয় না? মামার কাছে জানতে চাইলাম আমরা। মামা বললেন, আজকাল ওরকম টেরাকোটা হচ্ছে না বটে, তবে পোড়ামাটির নকশার কদর বেড়েছে। ক. কামরুল হাসান কত খ্রিষ্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন? খ. কীভাবে আমরা লোকশিল্প সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণ করতে পারি? গ. উদ্দীপকটিতে ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের যে বিশেষ দিকটি আলোচিত হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর। ঘ. “উদ্দীপকে উল্লিখিত দিকটি ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের সামগ্রিকতা প্রকাশ করে না।”- উক্তিটি বিশ্লেষণ কর। |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৬। উদ্দীপক-১: কেউবা রঙিন কাঁথায় মেলিয়া বুকের স্বপন খানি তারে ভাষা দেয় দীঘল সূতায় মায়াবী আখর টানি। উদ্দীপক-২: মিলু তার বিদ্যালয় থেকে শিক্ষাসফরে সোনারগাঁও যায়। সেখানে লোকশিল্পের নানা উপকরণ দেখে সে মুগ্ধ। তার শিক্ষক তাকে ও তার সহপাঠীদেরকে দেশীয় ঐতিহ্যের বিভিন্ন। শিল্পের পরিচয় দেন এবং বলেন এসব আমাদের লোকশিল্পের অমূল্য সম্পদ। এ সম্পদগুলোর ব্যবহার ও সংরক্ষণে তোমরা যত্নবান হবে। ক. বরিশালের কী কাজ নিপুণতার দাবি রাখে? খ. কাঁথার নাম নকশিকাঁথা- কেন? ব্যাখ্যা কর। গ. উদ্দীপক-১-এ ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের ফুটে ওঠা দিকটি ব্যাখ্যা কর। ঘ. উদ্দীপক-২-এর শিক্ষকের দৃষ্টিভঙ্গি ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের লেখকের প্রত্যাশারই প্রতিফলন।- বিশ্লেষণ কর। |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৭। অসহায় হতদরিদ্র মহিলাদের পুনর্বাসনের জন্য সমাজসেবী জনাব আতাউর রহমান একটি হস্তশিল্প কারখানা প্রতিষ্ঠা করেন। এখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে অনেক নারী বাঁশ, বেত ও চটের তৈরি নানান জিনিস বানিয়ে আজ সচ্ছলতার মুখ দেখছে। দেশি-বিদেশি বহু প্রদর্শনীতে তাদের তৈরি পণ্য খ্যাতি অর্জন করেছে। জনাব আতাউর রহমানের প্রতিষ্ঠানটি তাই এলাকার গর্বের একটি প্রতিষ্ঠান। ক. ‘ঐতিহ্য’ কী? খ. আমাদের গ্রামের ঘরে ঘরে তৈরি শিকা, হাতপাখা, ফুলপিঠা মোটেই অবহেলার জিনিস নয় কেন? গ. উদ্দীপকে ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের কোন দিকের প্রতিফলন ঘটেছে? ব্যাখ্যা কর। ঘ. জনাব আতাউর রহমানের কর্মকান্ডটিই যেন কামরুল হাসানের কাঙ্ক্ষিত”- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর। . “ |
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৮। মাশফির ঈদে তার এক বন্ধুকে রংপুরের কারুপণ্যের দোকান থেকে মাটির তৈরি শৌখিন সামগ্রী কিনে উপহার দেয়। বন্ধুটি এরকম উপহার পেয়ে অত্যন্ত খুশি। মাশফিরও গ্রামীণ এ হস্তশিল্প উপহার দিতে পেরে গর্বিত। মাশফির মনে করে তার মতো সবাই যদি এগিয়ে আসে তাহলে গ্রামীণ এ শিল্পের প্রসারের সাথে সাথে আমাদের ঐতিহ্যও রক্ষা পেত। ক. খাদি কাপড়ের বিশেষত্ব কী? খ. জামদানি শাড়ি আমাদের গর্বের বস্তু কেন? গ. উদ্দীপকের মাশফিরের দেওয়া উপহার ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধের কোন লোকশিল্পের পরিচয় বহন করে? ব্যাখ্যা কর। ঘ. উদ্দীপকের মাশফিরের এ মানসিকতা আমাদের লোকঐতিহ্য সংরক্ষণে কতটুকু ভূমিকা পালন করবে? উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও। |
নিচে উত্তরসহ আমাদের লোকশিল্প সৃজনশীল প্রশ্ন পিডিএফ ফাইল দেওয়া হল।
আমাদের লোকশিল্প সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ
আরও পড়ুনঃ মাদার তেরেসা সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর | ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা মাদার তেরেসা