আবার আসিব ফিরে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর

জীবনানন্দ দাশের ‘আবার আসিব ফিরে’, যা তাঁর স্বদেশপ্রীতি, বাংলার প্রকৃতির প্রতি গভীর মমত্ববোধ এবং পুনর্জন্মের আকাঙ্ক্ষা-ভিত্তিক চেতনাকে অনুপমভাবে প্রকাশ করে। এই পোস্টে ৮ম শ্রেণির আবার আসিব ফিরে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর লিখে দিলাম।

আবার আসিব ফিরে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন

সৃজনশীল প্রশ্নঃ ১। [বোর্ড বইয়ের প্রশ্ন]
পল্লির সন্তান অমিত উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে উচ্চশিক্ষার্থে ফ্রান্স যায়। সেখানকার সুপ্রশস্ত রাজপথ, উদ্যান, নির্মল প্রকৃতি তার খুব ভালো লাগে। রাস্তাঘাট, রেলস্টেশন, বাস-স্টপেজ সব জায়গায় দেশি-বিদেশি স্মরণীয় ব্যক্তিবর্গের মূর্তি স্থাপনের মাধ্যমে ফরাসিদের দেশপ্রেম দেখে সে বিস্মিত হয়। ওদের ক্যাফে, মিউজিয়াম সবকিছুই তাকে আকৃষ্ট করে। উচ্চশিক্ষা শেষ করে। অমিত স্থায়ীভাবে সেখানে থেকে যায়। তার অতীত স্মৃতি ফরাসি সৌন্দর্যের মোহে ক্রমশ ধূসর হয়ে যায়।

ক. উঠানে খইয়ের ধান ছড়ায় কে?

খ. মানুষ না হয়ে ‘শঙ্খচিল শালিকের বেশে’ জীবনানন্দ দাশ এদেশে ফিরতে চান কেন? 

গ. ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতায় উদ্দীপকের ফরাসি জাতির কোন দিকটির প্রতি ইঙ্গিত করে? বর্ণনা কর।

ঘ. অমিতের অনুভূতি আর জীবনানন্দ দাশের অনুভূতি সম্পূর্ণ ভিন্ন- উক্তিটি মূল্যায়ন কর।

উত্তরঃ

ক. উঠানে খইয়ের ধান শিশু ছড়ায়।

খ. জীবনানন্দ দাশ নিজের দেশ বাংলাদেশকে অনেক ভালোবাসেন। তিনি মৃত্যুর পর আবার এই দেশে ফিরতে চান, কিন্তু মানুষ নয়—প্রকৃতির অংশ হয়ে। কারণ মানুষরূপে ফিরে এলে বাধা থাকতে পারে, কিন্তু শঙ্খচিল, শালিক বা কাক হয়ে এলে তিনি স্বাধীনভাবে বাংলার আকাশে, মাঠে-ঘাটে ঘুরে বেড়াতে পারবেন। এভাবে তিনি প্রকৃতির সঙ্গে মিশে নিজের প্রিয় দেশকে আরও গভীরভাবে অনুভব করতে চান। তার এই ইচ্ছা থেকেই কবিতায় পাখির বেশে ফিরে আসার কথা বলেছেন।

গ. এই কবিতায় ফরাসি জাতির দেশপ্রেম এবং ইতিহাস-স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা দেখানোর দিকটির প্রতি ইঙ্গিত আছে। ফ্রান্সে মানুষজন বিখ্যাত ব্যক্তিদের মূর্তি তৈরি করে, রাস্তা, রেলস্টেশন, ক্যাফে, মিউজিয়ামের মাধ্যমে নিজেদের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ধরে রাখে। জীবনানন্দ দাশও ঠিক তেমনভাবেই বাংলার প্রকৃতি, নদী, পাখি, কুয়াশা, ডিঙা নৌকা ইত্যাদির মধ্যে নিজের দেশের প্রতি ভালোবাসা প্রকাশ করেছেন। যেমন ফরাসিরা দেশকে ভালোবেসে স্মৃতিকে রক্ষা করে, কবিও চান মৃত্যুর পর আবার বাংলার মাটিতে ফিরে আসতে। কবিতার প্রতিটি লাইনে বাংলার প্রতি গভীর মমত্ববোধ আছে, যা ফরাসিদের মতোই একধরনের দেশপ্রেমের প্রকাশ। এতে বোঝা যায়, নিজের দেশের সংস্কৃতি, প্রকৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতি ভালোবাসা যেকোনো জাতির গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য।

ঘ. অমিত উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে গিয়ে ফ্রান্সের সৌন্দর্য, শৃঙ্খলা ও আধুনিক জীবনযাপনে মুগ্ধ হয়ে সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করে। ধীরে ধীরে তার নিজের দেশের স্মৃতি ফিকে হয়ে যায়। সে বিদেশের সংস্কৃতিতেই অভ্যস্ত হয়ে পড়ে এবং মাতৃভূমির টান ভুলে যায়।
অন্যদিকে, জীবনানন্দ দাশ মাতৃভূমিকে গভীর ভালোবাসায় অনুভব করেন। তিনি মৃত্যুর পরও আবার বাংলাদেশে ফিরে আসার আকাঙ্ক্ষা পোষণ করেন। মানুষ নয়, পাখি বা নদী হয়ে হলেও তিনি বাংলার মাটি, নদী, কুয়াশা, পাখি, মাঠ–এসবের সান্নিধ্যে ফিরতে চান।
তাঁর কবিতায় বাংলার প্রকৃতি ও সংস্কৃতির প্রতি অটুট মমত্ববোধ প্রকাশ পেয়েছে। এতে বোঝা যায়, অমিত যেখানে বিদেশে থেকে নিজের শিকড় ভুলে যায়, সেখানে জীবনানন্দ দাশ বারবার নিজের শিকড়ে ফিরে যেতে চান।
এই জন্য বলা যায়—অমিত ও জীবনানন্দ দাশের অনুভূতি সম্পূর্ণ বিপরীত প্রকৃতির।


সৃজনশীল প্রশ্নঃ ২। [বোর্ড বইয়ের প্রশ্ন]
‘বাংলার হাওয়া বাংলার জল
হৃদয় আমার করে সুশীতল
এত সুখ শান্তি এত পরিমল
কোথা পাব আর বাংলা ছাড়া।’

ক. ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?

খ. ‘বাংলার সবুজ করুণ ডাঙা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

গ. উদ্দীপক অবলম্বনে ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের বর্ণনা দাও।

ঘ. ‘কোথা পাব আর বাংলা ছাড়া’- কথাটির সঙ্গে কবি জীবনানন্দ দাশের বাংলায় ফিরে আসার আকাঙ্ক্ষা কীভাবে সম্পর্কিত-আলোচনা কর।

উত্তরঃ

ক. ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতাটি ‘রূপসী বাংলা’ কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।

খ. ‘সবুজ করুণ ডাঙা’ বলতে বোঝানো হয়েছে বাংলার উঁচু জমি বা মাঠ, যা নদীর পাড়ে অবস্থিত এবং সবুজে ভরা। এই সবুজ প্রান্তর দেখলে যেমন শান্তি লাগে, তেমনি কবির মনে একধরনের বিষণ্ণতা ও আবেগ জেগে ওঠে। এটি শুধুই প্রকৃতি নয়, এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে কবির শৈশব, স্মৃতি এবং জন্মভূমির প্রতি ভালোবাসা। তাই এই ডাঙা কবির কাছে শুধু একটি স্থান নয়, বরং আবেগময় বাংলার প্রতীক।

গ. ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতায় কবি বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে হৃদয় থেকে ভালোবেসে তুলে ধরেছেন। তিনি বলেন, তিনি মৃত্যুর পরও ফিরে আসবেন এই বাংলায়—প্রকৃতির অংশ হয়ে। বাংলার ধানসিঁড়ি নদী, কুয়াশাভেজা সকাল, কাঁঠালগাছের ছায়া, কলমিভর্তি জল, মাঠ-খেত, নদীর ঢেউ সবকিছুই তাকে আকর্ষণ করে।
তিনি হাঁস হয়ে জলে ভেসে থাকতে চান, কাক হয়ে ভোরবেলায় ডাকতে চান, আবার কখনো শঙ্খচিল বা শালিক হয়ে বাংলার আকাশে উড়তে চান। সন্ধ্যার বাতাসে উড়ে বেড়ানো পোকা, শিমুল ডালে ডাকতে থাকা লক্ষ্মীপেঁচা, উঠানে খই ছড়ানো শিশু এবং ডিঙি বাইতে থাকা কিশোর—এসব দৃশ্যও কবিকে মোহিত করে।
বাংলার প্রকৃতির এই সহজ, স্বাভাবিক রূপ কবির মনে গভীর ভালোবাসা ও শান্তির অনুভূতি জাগায়। এই সবকিছুর টানেই কবি বাংলায় ফিরে আসতে চান।

ঘ. উদ্দীপকে বলা হয়েছে, বাংলার হাওয়া, জল, শান্তি ও সৌন্দর্য কবির হৃদয়কে সুশীতল করে। তিনি অনুভব করেন, এর মতো সুখ-শান্তি আর কোথাও পাওয়া যায় না। জীবনানন্দ দাশও ঠিক এমন অনুভব থেকেই মৃত্যুর পর আবার বাংলায় ফিরে আসতে চান। তিনি বাংলার প্রকৃতি, নদী, মাঠ, পাখি, কুয়াশা—সবকিছুকে গভীর ভালোবাসায় স্মরণ করেন।
তিনি মানুষ না হয়ে পাখি, কাক, হাঁস কিংবা নদীর ঢেউ হয়ে হলেও এই মাটিতে ফিরে আসতে চান। কারণ, তার কাছে বাংলা কেবল একটি দেশ নয়, এটি তার আত্মার শান্তি, ভালোবাসা ও শিকড়।
উদ্দীপকের বাক্যটি তাই কবির সেই গভীর টান ও ফিরে আসার আকাঙ্ক্ষাকে আরও স্পষ্ট করে তোলে। জীবনানন্দ দাশ বিশ্বাস করেন, বাংলার সৌন্দর্য ও মমতা ছাড়া পৃথিবীর আর কোনো কিছুই তাকে তৃপ্ত করতে পারে না।
এই জন্য বলা যায়, ‘কোথা পাব আর বাংলা ছাড়া’ বাক্যটি কবির অন্তরের বাংলাপ্রীতির সঙ্গেই গভীরভাবে সম্পর্কিত।

সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৩। [জে. এস. সি পরীক্ষা চট্টগ্রাম বোর্ড ২০১৯]
উদ্দীপক-১: বিস্তৃত মাঠে পাকা ধান। কৃষকের মুখে ফসলের হাসি। ক’দিন পর কৃষকের ঘরে আনন্দ উৎসব হবে। উৎসবে মেতে উঠবে বাংলার প্রতিটি কৃষকের ঘর। এ যেন চিরায়ত বাংলার অতি পরিচিত চেনা রূপ।

উদ্দীপক-২: গোধূলি লগনে জগদীশে স্মরে বিদায় লইব জনমের তরে
লুকাইব আমি সন্ধ্যার আঁধারে বাংলা মায়ের কোড়ে।

ক. ‘সুদর্শন’ কী?

খ. ‘জলাঙ্গীর ঢেউয়ে ভেজা বাংলা’- বলতে কী বোঝানো হয়েছে? ২

গ. দৃশ্যকল্প-১ এর সাথে ‘আবার আসিব ফিরে’- কবিতার কোন দিকটির সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা কর। ৩

ঘ. “দৃশ্যকল্প-২ এর মূলভাব এবং ‘আবার আসিব ফিরে’-কবিতার কবির মনোভাব অভিন্ন”- উক্তিটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৪। [জে. এস. সি পরীক্ষা রাজশাহী বোর্ড ২০১৮]
ধনধান্য পুষ্পভরা আমাদের এই বসুন্ধরা;
তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা;
ও সে স্বপ্ন দিয়ে তৈরি সে দেশ স্মৃতি দিয়ে ঘেরা;
এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি,
সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি।

ক. জীবনানন্দ দাশ কোন শহরে জন্মগ্রহণ করেন?

খ. ‘দেশের প্রতি কবির ভালোবাসা কীভাবে প্রকাশ পেয়েছে? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার যে বিশেষ দিকের ইঙ্গিত রয়েছে সেটি আলোচনা কর।

ঘ. উদ্দীপকে ফুটে ওঠা দিকটি ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার সামগ্রিক রূপ নয়। মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৫। [জে. এস. সি পরীক্ষা সিলেট বোর্ড ২০১৯]
স্তবক-১: এমন স্নিগ্ধ নদী কাহার,
কোথায় এমন ধূম্র পাহাড়;
কোথায় এমন হরিৎক্ষেত্র আকাশতলে মেশে।
এমন ধানের ওপর ঢেউ খেলে যায় বাতাস কাহার দেশে

স্তবক-২:
মধুর চেয়ে আছে মধুর
সে এই আমার দেশের মাটি
আমার দেশের পথের ধুলা
খাঁটি সোনার চাইতে খাঁটি।

ক. জীবনান্দ দাশ কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?

খ. কবি এদেশকে ‘কার্তিকের নবান্নের দেশ’ বলেছেন কেন?

গ. স্তবক-১ এর মূলভাব ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার প্রকৃতির যে দিকটি নির্দেশ করে তার বর্ণনা দাও।

ঘ. “স্তবক-২ এর মূলকথা ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার এক বিশেষ চেতনার ধারক।”- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৬। [জে. এস. সি পরীক্ষা কুমিল্লা বোর্ড ২০১৯]
অংশ-১ :
“একি অপরূপ রূপে মা তোমায়
হেরিনু পল্লি-জননী
ফুলে ও ফসলে কাদা মাটি জলে
ঝলমল করে লাবণী”

অংশ-২ : ‘জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে।”

ক. ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতায় কে হাঁস হতে চেয়েছেন?

খ. ‘রাঙা মেঘ সাঁতরায়ে অন্ধকারে আসিতেছে নীড়ে’- কথাটি বুঝিয়ে লেখ। ১

গ. উদ্দীপকের অংশ-১ এ ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার কোন ভাবটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা কর। ৩

ঘ. “উদ্দীপকের অংশ-২ ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার। মূলভাবকেই প্রকাশ করেছে”- উক্তিটি মূল্যায়ন কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৭।
নয়ন স্কলারশিপ পেয়ে অস্ট্রেলিয়ায় পড়ালেখা করতে যায়। পড়ালেখা শেষ করে কোথায় তার ক্যারিয়ার গড়বে তাই ভাবতে থাকে। একদিকে সুজলা-সুফলা, শস্য-শ্যামলা তার গ্রামের মেঠোপথ, ফসলের মাঠ, পাখির কলরব, বিলে মাছ ধরার দৃশ্য আর একদিকে উন্নত ও আধুনিক জীবনের দেশ অস্ট্রেলিয়ায় অর্থ উপার্জনের সুযোগ। হঠাৎ তার মাথায় আসে তার অর্জিত জ্ঞান আর বুদ্ধি দিয়ে গ্রামে ফিরে গিয়েও প্রচুর অর্থ উপার্জন করা যাবে। এখন সে সবুজ-শ্যামল, ছায়া-সুশীতল গ্রামে বাস করেই কোটিপতি।

ক. জীবনানন্দ দাশ কোথা থেকে কবিতার রূপরস সংগ্রহ করেছেন?

খ. ‘সারাদিন কেটে যাবে কলমির গন্ধভরা জলে ভেসে ভেসে’-চরণটি বুঝিয়ে লেখ।

গ. উদ্দীপকে ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতায় কোন দিকটি প্রকাশ পেয়েছে? বর্ণনা কর।

ঘ. উদ্দীপকের নয়নের প্রত্যাশা আর ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার প্রত্যাশায় কি একই সুর বিরাজ করে? উত্তরের সপক্ষে যুক্তি দাও। 
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৮।
বাঁশবাগানের পাশটি দিয়ে পাড়ার পথটি বাঁকা,
পথের ধারে গলাগলি সজনে গাছের শাখা,
গোরুর গাড়ির চাকায় পথে শুকায় নাকো কাদা,
কোথাও বা তার বেড়ার পাশে ঘুঁটে ছায়ের গাদা;
-তবু আমার জন্মভূমি স্বর্গপুরী,
বিশ্বশোভা ঐখানেতে গেছে চুরি!

ক. ‘ডিঙা’ অর্থ কী?

খ. খইয়ের ধান শিশু উঠানে ছড়ায় কেন?

গ. উদ্দীপকে ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার কোন দিকটির প্রতিফলন ঘটেছে? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “মিল থাকলেও উদ্দীপকে ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার মূলভাবের পূর্ণ প্রতিফলন ঘটেনি।”- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।

নিচে উত্তরসহ আবার আসিব ফিরে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন পিডিএফ ফাইল দেওয়া হল।

আবার আসিব ফিরে কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ

Related Posts

Leave a Comment