প্রার্থী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর – ৮ম শ্রেণির বাংলা

‘প্রার্থী” কবিতাটি সুকান্ত ভট্টাচার্য অবহেলিত ও বঞ্চিত শিশুর প্রতি অসীম মমতা প্রকাশ করেছেন। তিনি এমন সমাজ গড়তে চান, যেখানে বস্ত্রহীন শীতার্ত মানুষের জীবন থেকে সব দুঃখ চিরতরে ঘুচে যাবে। এই পোস্টে প্রার্থী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর – ৮ম শ্রেণির বাংলা লিখে দিলাম।

প্রার্থী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

সৃজনশীল প্রশ্নঃ ১। [বোর্ড বইয়ের প্রশ্ন]
নাদিম সাহেব দামি গাড়ি হাঁকিয়ে অফিসে যাবার পথে। রাস্তার সিগন্যালে অপেক্ষা করছিলেন। জীর্ণ-শীর্ণ এক ভিক্ষুক তাঁর গাড়ির জানালার পাশে ভিক্ষার থালা বাড়িয়ে দিলে তিনি জানালার কালো গ্লাস তুলে দেন। আর ভীষণ বিরক্তি প্রকাশ করে বলেন, ভিক্ষুকে দেশটা ভরে গেছে। কথা শুনে ড্রাইভার মহসীন বলে-স্যার, গরিব মানুষ, কী করবে বলেন? এই ভিক্ষার আয় রোজগার দিয়েই তো ওরা সংসার চালায়।

ক. ‘প্রার্থী’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত?

খ. কবি সূর্যকে জ্বলন্ত অগ্নিপিণ্ড বলেছেন কেন?

গ. উদ্দীপকের নাদিম সাহেবের আচরণ ‘প্রার্থী’ কবিতার কোন ভাবের সাথে বৈসাদৃশ্যপূর্ণ?- বর্ণনা কর।

ঘ. ড্রাইভার মহসীনের অভিব্যক্তিতে ‘প্রার্থী’ কবিতার মূল চেতনা প্রকাশ পেলেও কবি সুকান্তের ইচ্ছার বহিঃপ্রকাশ ঘটেনি-মন্তব্যটির যথার্থতা যাচাই কর।

উত্তরঃ

ক. প্রার্থী’ কবিতাটি সুকান্ত ভট্টাচার্যের ‘ছাড়পত্র’ কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত।

খ. জ্বলন্ত অগ্নিপিন্ডের তাপ অফুরন্ত, তাই কবি সূর্যকে জ্বলন্ত অগ্নিপিন্ড বলেছেন।

দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের জন্য সূর্য হলো সবচেয়ে বড় সাহায্য। কারণ তাদের কাছে শীত ঠেকানোর মতো ভালো কাপড় থাকে না। তারা সারারাত শীতের কষ্ট সহ্য করে অপেক্ষা করে কখন সূর্য উঠবে। সূর্যের তাপে তাদের শরীর গরম হয় আর শীত লাগে না। যেমন শীতল মানুষ অগ্নিপিন্ডের পাশে গরম পায়, তেমনি তারা সূর্যের তাপে আরাম পায়। তাই কবি সূর্যকে জ্বলন্ত অগ্নিপিন্ড বলেছে।

গ. উদ্দীপকের নাদিম সাহেবের আচরণ ‘প্রার্থী’ কবিতার কবির অসহায় মানুষের প্রতি যে দরদ প্রকাশ পেয়েছে, সেই ভাবের সাথে বৈসাদৃশ্যপূর্ণ।

বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষ দারিদ্র্যের নিচে জীবন যাপন করে। শীতকালে কাপড়ের অভাবে তারা সূর্যের তাপকে প্রধান আশ্রয় মনে করে।

উদ্দীপকে নাদিম সাহেব গরিব ও দুঃখী মানুষের প্রতি দয়ালু নন। তার গাড়ির জানালার কাছে একজন ভিক্ষুক ভিক্ষার থালা বাড়ালে তিনি জানালার কালো কাঁচ উঠিয়ে বিরক্তি দেখান। নাদিম সাহেবের এই আচরণ কবির আচরণের থেকে একদম ভিন্ন। ‘প্রার্থী’ কবিতায় কবি দরিদ্র মানুষের প্রতি মমত্ববোধ দেখিয়েছেন। তিনি তাদের সাহায্য করার আহ্বান করেছেন এবং তাদের জন্য সূর্যের কাছে প্রার্থনা করেছেন। কিন্তু উদ্দীপকের নাদিম সাহেবের মধ্যে এমন কোন সহানুভূতি নেই। তাই বলা যায়, নাদিম সাহেবের আচরণ ‘প্রার্থী’ কবির মমত্ববোধের সঙ্গে ঠিক বিপরীত।

ঘ. ড্রাইভার মহসীনের অভিব্যক্তিতে ‘প্রার্থী’ কবিতার মূল চেতনা প্রকাশ পেলেও কবি সুকান্তের ইচ্ছার বহিঃপ্রকাশ ঘটেনি। মন্তব্যটি যথার্থ।

সমাজে ধনী আর গরিবের মধ্যে অনেক বড় পার্থক্য আছে। এজন্য গরিবেরা অনেক কষ্ট ও অবিচারের শিকার হয়। ধনী মানুষদের উচিত তাদের প্রতি সহানুভূতি দেখানো এবং সাহায্য করা, তাহলে গরিবদের দুঃখ কিছুটা কমবে।

উদ্দীপকের ড্রাইভার মহসীন নাদিম সাহেবের আচরণ দেখে দুঃখ পেয়েছেন। তিনি বলেছিলেন, ‘গরিব মানুষ, কী করবে বলেন?’ এই কথায় দরিদ্রের প্রতি একটা সহানুভূতি দেখা গেলেও কবি সুকান্তের মতো গভীর ভালোবাসা সেখানে নেই। কারণ কবি সমাজের নিচুতলার মানুষের জন্য মমতা দেখিয়ে সূর্যের কাছে তাদের জন্য উত্তাপ চেয়েছেন। তিনি চেয়েছেন, সবাই মিলে বৈষম্যহীন সমাজ গড়া হোক।

‘প্রার্থী’ কবিতায় কবি অসহায় মানুষের অবস্থা তুলে ধরেছেন, তাদের ন্যায্য অধিকার চান এবং শোষণ থেকে মুক্তি চেয়েছেন। কবির মন তাদের জন্য অনেক দুঃখে কাঁদে, তাই তিনি সাহায্যের হাত বাড়াতে চান। কবি সূর্যকে অনুরোধ করেছেন যেন রাস্তার পাশের সেই ঠান্ডা, উলঙ্গ ছেলেটাকে উত্তাপ দেয়। কিন্তু উদ্দীপকের মহসীনের কথায় শুধু দরিদ্রের প্রতি সহানুভূতি দেখানো হয়েছে, কবির ইচ্ছাটা সেখানে নেই। তাই বলা যায়, এই মন্তব্যটি সঠিক।


সৃজনশীল প্রশ্নঃ ২। [বোর্ড বইয়ের প্রশ্ন]
‘দেখিনু সেদিন রেলে,
কুলি বলে এক বাবু সাব তারে ঠেলে দিল নিচে ফেলে!
চোখ ফেটে এল জল,
এমনি ক’রে কি জগৎ জুড়িয়া মার খাবে দুর্বল?’

ক. ‘হিমশীতল’ অর্থ কী?

খ. আমাদের গরম কাপড়ের অভাব কীভাবে দূর হতে পারে? ব্যাখ্যা কর।

গ. কবিতাংশের প্রথম তিন চরণে ‘প্রার্থী’ কবিতার যে দিকটির সাথে বৈসাদৃশ্য রয়েছে তার বর্ণনা দাও।

ঘ. উদ্দীপকের শেষ চরণের বক্তব্যে ‘প্রার্থী’ কবিতায় কবির অভিমতের প্রতিফলন ঘটেছে কি? যুক্তিসহ ব্যাখ্যা কর।

উত্তরঃ

ক.  হিমশীতল অর্থ তুষারের মতো ঠান্ডা।

খ. সকালের সূর্যের উত্তাপে আমাদের গরম কাপড়ের অভাব দূর হতে পারে।

সূর্যের তাপেই পৃথিবীর গাছপালা, প্রাণী ও মানুষ বেঁচে থাকে। প্রচণ্ড শীতে গরম কাপড় ও আশ্রয়হীন মানুষ সারারাত অপেক্ষা করে সূর্যের উত্তাপের জন্য। কবি চান, সকালে সূর্য উঠলে তার তাপে যেন শীতবস্ত্রহীন মানুষের গরম কাপড়ের অভাব পূরণ হয়। এখানে শীতার্ত মানুষের প্রতি কবির গভীর ভালোবাসা প্রকাশ পেয়েছে।

গ. উদ্দীপকের কবিতাংশের প্রথম তিন চরণে যে ভাব ফুটে উঠেছে তা ‘প্রার্থী’ কবিতার কবির সহানুভূতিশীল মনোভাবের সাথে বৈসাদৃশ্যপূর্ণ

সমাজে ধনীরা আরও ধনী হচ্ছে আর গরিবেরা আরও গরিব হয়ে যাচ্ছে। ধনী মানুষ গরিবদের নানা ভাবে শোষণ করায় গরিবেরা কষ্টে জীবন কাটায়।

উদ্দীপকের কবিতার প্রথম তিন চরণে দেখা যায়, রেলস্টেশনে এক বাবু কুলিকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়েছে। এতে ধনীদের দ্বারা গরিব খেটে-খাওয়া মানুষের ওপর অত্যাচারের ছবি দেখা যায়। কিন্তু ‘প্রার্থী’ কবিতায় কবি এসব অসহায় মানুষের প্রতি সহানুভূতি দেখিয়েছেন, শীতার্ত মানুষের জন্য সূর্যের তাপ চেয়েছেন এবং তাদের সুখী জীবনের স্বপ্ন দেখেছেন। তাই উদ্দীপকে গরিবের ওপর নির্যাতনের ছবি থাকলেও ‘প্রার্থী’ কবিতায় সহানুভূতির মনোভাব পাওয়া যায়, যা একে অপরের বিপরীত।

ঘ. হ্যাঁ, উদ্দীপকের শেষ চরণের বক্তব্যে ‘প্রার্থী’ কবিতার কবির অভিমতের আংশিক প্রতিফলন ঘটেছে।

বঞ্চিত মানুষের কষ্ট তখনই কমবে, যখন তারা প্রতিবাদ করবে, এক হয়ে নিজের অধিকার দাবি করবে এবং অন্যায়ের কাছে মাথা নত করবে না।

উদ্দীপকের কবিতায় খেটে-খাওয়া মানুষের ওপর ধনীদের নির্যাতনের চিত্র পাওয়া যায়। শেষ চরণে কবির মনে প্রশ্ন জাগে—এভাবেই কি দুর্বলরা সারাজীবন মার খাবে? কিন্তু ‘প্রার্থী’ কবিতায় কবি দরিদ্রদের প্রতি সরাসরি সহানুভূতি দেখিয়েছেন এবং চান তারা প্রতিবাদ করুক, নিজের অধিকার আদায় করুক। কবি সূর্যের কাছে তাপ চেয়েছেন গরিব মানুষের জন্য, তাদের প্রতি গভীর মমতা দেখিয়েছেন, আবার ধনীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতেও বলেছেন। কিন্তু উদ্দীপকে শুধু প্রতিবাদের প্রশ্ন এসেছে, সরাসরি প্রতিবাদের কথা নেই। তাই উদ্দীপকে কবির ভাবনার আংশিক প্রতিফলন দেখা যায়।

সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৩।
আজি এ প্রভাতে রবির কর
কেমনে পশিল প্রাণের ‘পর,
কেমনে পশিল গুহার আঁধারে প্রভাত পাখির গান!
না জানি কেন রে এতদিন পরে জাগিয়া উঠিল প্রাণ।

ক. সূর্যকে কোথায় উত্তাপ আর আলো দেওয়ার কথা বলা হয়েছে?

খ. সূর্যের অবদান থেকে প্রেরণা নিয়ে কবি কী করতে চান? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকের ভাবটির সঙ্গে ‘প্রার্থী’ কবিতার কোন ভাবের মিল রয়েছে?

ঘ. “ভাবের মিল থাকলেও কবিতার মূল চেতনা উদ্দীপকে অনুপস্থিত।”- তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দেখাও।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৪। [জে. এস. সি. পরীক্ষা যশোর বোর্ড ২০১৭]
অনাথ কিশোর সাগর ছিন্ন বস্ত্র গায়ে দিয়ে মানুষের দ্বারে দ্বারে ভিক্ষা করে খায়। একদিন আরিফ সাহেবের কাছে ভিক্ষা চায়। তিনি দেখলেন সাগর শীতে থরথর করে কাঁপছে। আরিফ সাহেব তাকে কাছে ডেকে নিলেন। তাকে নতুন জামাকাপড় কিনে দিলেন। আরিফ সাহেব এভাবেই অসহায়দের সাহায্য-সহায়তা করেন।

ক. কবি কাকে উত্তাপ দিতে বলেছেন?

খ. ‘ধান কাটার রোমাঞ্চকর দিনগুলি’- বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?

গ. উদ্দীপকের বিষয়বস্তু ‘প্রার্থী’ কবিতার যে দিকের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ তা ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “উদ্দীপকের চেয়ে ‘প্রার্থী’ কবিতার মূলভাব আরও ব্যাপক”-মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৫। [জে. এস. সি. পরীক্ষা রাজশাহী বোর্ড ২০১৭]
সমাপনী পরীক্ষার পর স্বপ্না দেশের বাড়ি সিলেট যাওয়ার পরিকল্পনা করল। কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে টিকেট নিয়ে যাওয়ার পথে দেখল, রাস্তার দু-পাশে ও স্টেশনের বাইরে অনেক মানুষ শীতে কষ্ট পাচ্ছে। এটা দেখে স্বপ্না খুব কষ্ট অনুভব করল। স্বপ্না বাড়ি না গিয়ে ‘শ্যামা’ টিভি চ্যানেলের সাথে শীতার্ত মানুষের তথ্যচিত্র প্রস্তুতের পদক্ষেপ গ্রহণ করে।

ক. সুকান্ত ভট্টাচার্য কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?

খ. হিমশীতল রাতে আমরা সূর্যের প্রতীক্ষায় কেন থাকি?

গ. স্বপ্নার দেখা দৃশ্যের সঙ্গে ‘প্রার্থী’ কবিতার কোন দিকটি সম্পর্কিত? ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “স্বপ্নার পরিবর্তিত পরিকল্পনার মধ্যে কবির ইচ্ছারই প্রতিফলন। ঘটেছে।”- ‘প্রার্থী’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৬। [জে. এস. সি. পরীক্ষা চট্টগ্রাম বোর্ড ২০১৬]
যেথায় মানুষ মানুষেরে বাসতে পারে ভালো
প্রতিবেশীর আঁধার ঘরে জ্বালতে পারে আলো,
সেই জগতের কান্না-হাসির অন্তরালে ভাই
আমি হারিয়ে যেতে চাই।

ক. কৃষকের চঞ্চল চোখ কীসের জন্য প্রতীক্ষা করে?

খ. কবি সূর্যের কাছে উত্তাপ চেয়েছেন কেন?

গ. উদ্দীপকে ‘প্রার্থী’ কবিতার যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “উদ্দীপক ও ‘প্রার্থী’ কবিতায় চেতনাগত সাদৃশ্য থাকলেও ‘প্রার্থী’ কবিতার পরিসর আরও বৃহৎ।” মন্তব্যটি যুক্তিসহ বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৭। [জে. এস. সি. পরীক্ষা ঢাকা বোর্ড ২০১৭]
কুমিল্লা রেলস্টেশনের পাশে ফুটপাতে উদাস দৃষ্টিতে বসে আছে বৃদ্ধা হাজেরা বেগম। পৌষ মাসের গভীর রাত। পরনে ময়লা ছেঁড়া শাড়ি। ঘন কুয়াশার আড়ালে সোডিয়াম লাইটের উজ্জ্বল আলোয় তার বিবর্ণ মুখের ঝাপসা চাহনি দেখা যাচ্ছিল। একদিন তার স্বামী-সংসার ছিল। আজ কেউ নেই তার পাশে। সারাদিন ভিক্ষা, রাতে ফুটপাতে রাত কাটে।

ক. সুকান্ত ভট্টাচার্য কবে জন্মগ্রহণ করেন?

খ. ‘প্রার্থী’ কবিতায় ‘রোদ্দুরের তৃষ্ণা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

গ. উদ্দীপকের ভাবের সঙ্গে ‘প্রার্থী’ কবিতার সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “উদ্দীপকের হাজেরা বেগমের মতো অসহায় মানুষগুলোর জন্য সামর্থ্যবানদের এগিয়ে আসা উচিত।” মন্তব্যটি ‘প্রার্থী’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৮।
মতিন মিয়া সাভারের সম্পদশালীদের মধ্যে একজন। অনেক সম্পদের মালিক হলেও তার মধ্যে কোনো অহংকার নেই। ফুটপাতের পাশে বসবাসকারী অসহায় মানুষদের তিনি সাহায্য করেন। অসহায় মানুষদের কাছে মতিন মিয়া সূর্যের মতো।

ক. কবি সূর্যের কাছে কী প্রার্থনা করেছেন?

খ. ‘আমরা প্রত্যেকেই এক একটা জ্বলন্ত অগ্নিপিণ্ডে পরিণত হব’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?

গ. উদ্দীপকের মতিন মিয়ার আচরণ ‘প্রার্থী’ কবিতার কোন ভাবের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ? বর্ণনা কর।

ঘ. ‘অসহায় মানুষের কাছে মতিন মিয়া সূর্যের মতো’- ‘প্রার্থী’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর।

নিচে উত্তরসহ প্রার্থী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন পিডিএফ ফাইল দেওয়া হল।

প্রার্থী কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ

আরও পড়ুনঃ

Related Posts

Leave a Comment