তোমাকে পাওয়ার জন্যে হে স্বাধীনতা কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

শামসুর রাহমানের ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতাটিতে কবি বলেছেন, এত আত্মত্যাগ যার উদ্দেশ্যে সেই স্বাধীনতাকে বাঙালি একদিন ছিনিয়ে আনবেই। কবিতাটি মুক্তিযুদ্ধের অনবদ্য সাহিত্যিক দলিল। এই পোস্টে তোমাকে পাওয়ার জন্যে হে স্বাধীনতা কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর লিখে দিলাম।

তোমাকে পাওয়ার জন্যে হে স্বাধীনতা কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন

সৃজনশীল প্রশ্নঃ ১। [বোর্ড বইয়ের প্রশ্ন]
পাকিস্তান রাষ্ট্রের জন্মলগ্ন থেকেই শাসকগোষ্ঠী শুরু করে নানা বৈষম্যনীতি। তারা পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মাতৃভাষাকে বাদ দিয়ে উর্দুকে রাষ্ট্রভা করার হীন ষড়যন্ত্র করে। কিন্তু এদেশের ছাত্র-শিক্ষকসহ আপামর জনতা এর বিরুদ্ধে তীব্র বিক্ষোভে ফেটে পড়ে, বিসর্জন দেয় বুকের তাজা রক্ত।

ক. কার সিঁথির সিঁদুর মুছে গেল?

খ. জলপাই রঙের ট্যাঙ্ককে কবি দানব বলেছেন কেন?

গ. উদ্দীপকের যে ভাবটি ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় পাওয়া যায় তা ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় বর্ণিত দিকগুলোর একটিমাত্র দিক উদ্দীপকে ফুটে উঠেছে-” মন্তব্যটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।

উত্তরঃ

ক. হরিদাসীর সিঁথির সিঁদুর মুছে গেল।

খ. জলপাই রঙের ট্যাঙ্ক দৈত্যের মতো ক্ষিপ্রতায় কামানের গোলার তীব্র শব্দ নিয়ে শহরে প্রবেশ করেছিল বলে কবি সেটাকে দানব বলেছেন।

‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় পাকিস্তানি সেনাদের নিষ্ঠুরতার ছবি দেখানো হয়েছে। তারা বাঙালিদের ওপর ভয়ঙ্কর নির্যাতন চালায়। ছাত্র, শিক্ষক, সাংবাদিকসহ সাধারণ মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করে। জলপাই রঙের ট্যাঙ্ক রাস্তায় নামে। সেই ট্যাঙ্কের গোলায় ছাত্রাবাস আর বস্তি ভেঙে যায়। রূপকথার দানবের মতো চিৎকার করতে করতে ট্যাঙ্কগুলো শহরময় ঘুরে বেড়ায়। তাই কবি ট্যাঙ্ককে দানব বলেছেন।

গ. উদ্দীপকের যে ভাবটি ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় প্রতিফলিত হয়েছে তা হলো- পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে এদেশের মানুষের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন-সংগ্রাম।

যুগে যুগে ভিনদেশি ও বিদেশিরা এদেশে এসে শোষণ-অত্যাচার চালিয়েছে। সোনার ফসলের লোভে তারা এখানে এসেছে, সম্পদ লুটে নিয়ে চলে গেছে। কিন্তু এদেশের মানুষের ভাগ্যে দিয়ে গেছে দুর্ভাগ্য।

উদ্দীপকে পাকিস্তানি শাসকের বাংলা ভাষায় হস্তক্ষেপের কথা বলা হয়েছে। তখন এদেশের ছাত্র-জনতা পুলিশের গুলিতে বুকের রক্ত ঝরিয়ে বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষা করেন। এই ঐক্যের ভাব কবিতার সঙ্গেও মিলে যায়। কবিতায় স্বাধীনতা অর্জনে বাঙালি নারী-পুরুষের সংগ্রাম আর আত্মত্যাগের কথা বলা হয়েছে। সেখানে পাকিস্তানি সেনাদের হত্যা, ধর্ষণ আর ধ্বংসযজ্ঞ উপেক্ষা করে মানুষ মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন করেছে। তাই উদ্দীপকের ভাষার জন্য সংগ্রামের ঐক্যের ভাব এবং কবিতায় স্বাধীনতার জন্য সংগ্রামের ভাব একই রকম।

ঘ. তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় বর্ণিত দিকগুলোর একটিমাত্র দিক উদ্দীপকে ফুটে উঠেছে। মন্তব্যটি যথার্থ।
স্বাধীনতা মানুষের জন্মগত অধিকার। কিন্তু সেই অধিকার পেতে হলে সংগ্রাম আর ত্যাগ দরকার। সংগ্রাম ছাড়া স্বাধীনতা পাওয়া যায় না। আর স্বাধীনতাকে অর্থবহ করতে হলে দেশের জন্য জীবন দিতেও প্রস্তুত থাকতে হয়।

উদ্দীপকে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার আত্মত্যাগের দিকটি দেখা যায়। রাষ্ট্রভাষা হিসেবে উর্দু চাপিয়ে দিতে চাইলে বাঙালি মেনে নেয়নি। ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনে নেমেছে এবং রক্ত ঝরিয়ে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করেছে। তবে কবিতায় শুধু ভাষা আন্দোলনের কথা নয়, পাকিস্তানি সেনাদের ভয়ঙ্কর অত্যাচার, নির্যাতন, মানুষ হত্যা, ধর্ষণ, ঘরবাড়ি আর বস্তি ধ্বংসের কথাও এসেছে।

‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় স্বাধীনতার জন্য বাঙালি নারী-পুরুষের সংগ্রাম আর আত্মত্যাগের গৌরব ফুটে উঠেছে। পাকিস্তানি সেনারা বাঙালিদের গণহত্যা চালিয়ে স্বাধীনতার স্বপ্ন ভাঙতে চেয়েছিল—এই দিকটি উদ্দীপকে নেই। সেখানে স্বাধীনতার জন্য অপেক্ষার কোনো কথাও নেই। তাই বলা যায়, কবিতায় যে অনেক দিক বর্ণিত হয়েছে, তার মধ্যে শুধু একটি দিকই উদ্দীপকে প্রকাশ পেয়েছে।


সৃজনশীল প্রশ্নঃ ২। [ময়মনসিংহ বোর্ড ২০২৪]
জমিলা বেগম মুক্তিযুদ্ধে স্বামী, সন্তান হারিয়ে দুঃখের সাগরে আজ ভাসছেন। তিনি দেখেছেন, নদীতে, রাস্তা-ঘাটে, বন-জঙ্গলে অসংখ্য লাশ। মানুষ নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে পাড়ি দিয়েছে দূর-দূরান্তের পথ। অথচ একমাত্র সন্তান জীবন দিয়ে তাকে উপহার দিয়েছেন স্বাধীন মানচিত্র। তাই তো জমিলার চোখে আটকে থাকে লাল-সবুজ পতাকা।

ক. শামসুর রাহমানের কবিতায় কোন বৈশিষ্ট্য সার্থকভাবে প্রকাশ পেয়েছে?

খ. কবি ‘খাণ্ডবদাহন’ দিয়ে কী বুঝিয়েছেন?

গ. উদ্দীপকে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে ‘স্বাধীনতা’ কবিতার যে চিত্র ফুটে উঠেছে তা ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “উদ্দীপকের জমিলা বেগমের ছেলের মতো অসংখ্য মানুষের আত্মত্যাগে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে।”- ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৩। [ঢাকা বোর্ড ২০২৩]
যারা ভালোবাসে তারা যুদ্ধে যায়, যারা যুদ্ধে যায় সকলে ফিরে আসে না। এবং যারা মায়ের কাছে ফিরে আসে-তাদের ঝুলিতে বর্ণমালার নূপুর, ঢেঁকিতে কিশোরী পা, ডুরে শাড়ি ঘাসের ফড়িং।

ক. শাহবাজপুরের জোয়ান কৃষক কে?

খ. “তাঁর চোখের নিচে অপরাহ্ণের দুর্বল আলোর ঝিলিক”- বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

গ. উদ্দীপকের প্রথম দুই চরণে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার প্রতিফলিত দিকটির সাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর।

ঘ. “উদ্দীপকে মায়ের কাছে ফিরে আসা সন্তানরাই ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় তেজি তরুণের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিল”- মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৪। [বরিশাল বোর্ড ২০২২]
১৯৪৭ সালে ইংরেজ শাসনের অবসানের পর পাকিস্তান ও ভারত নামে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বাঙালিদের উপর বৈষম্যনীতি শুরু করে। তারা পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ভাষাকে বাদ দিয়ে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। কিন্তু এদেশের ছাত্র-শিক্ষকসহ আপামর জনতা এর বিরুদ্ধে তীব্র বিক্ষোভ করে এবং বুকের তাজা রক্ত বিসর্জন দেয়।

ক. শূন্য থালা হাতে পথের ধারে কে বসে ছিল?

খ. “আর কতবার ভাসতে হবে রক্তগঙ্গায়” বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?

গ. উদ্দীপকে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর আচরণে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার যে দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।

ঘ. উদ্দীপকের ছাত্র-শিক্ষকসহ আপামর জনতার ভূমিকাই ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার কবির মনে আশা জাগিয়েছে- মূল্যায়ন কর ৷
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৫।
রাতের আঁধারে রূপপুর গ্রামে অতর্কিতে হামলা শুরু করে পাক হানাদার বাহিনী। বাজারের দোকানপাট, ঘর-বাড়ি পুড়িয়ে দেয় তারা। নির্বিচারে গুলি চালায় নিরীহ মানুষের উপর। এক মায়ের হাহাকার থামতে না থামতেই আরেক মায়ের বুক খালি হয়ে যায়। এক পিতার হাত থেকে কবরের কাঁচামাটি ঝরে পড়তে না পড়তেই শূন্য হয় আরেক পিতার বুক। আতঙ্কে জীবন বাঁচানোর জন্য পালানোর চেষ্টা করে কেউ কেউ। সেই বিভীষিকাময় পরিস্থিতি এখনো তাড়িয়ে বেড়ায় গ্রামবাসীকে।

ক. জলপাই রঙের ট্যাঙ্ক কীসের মতো চিৎকার করল?

খ. ‘তুমি আসবে বলে ছাই হলো গ্রামের পর গ্রাম’- চরণটি ব্যাখ্যা কর। 

গ. উদ্দীপকে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার যে দিকটি ফুটে উঠেছে তা ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. “উদ্দীপকটি ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার খণ্ডচিত্র মাত্র” – মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৬।
মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র অমিত দেশমাতৃকার দুর্দিনে অন্য বন্ধুদের সাথে যুদ্ধে যোগ দিল। পাক সেনাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপারেশনে সফল নেতৃত্ব দিল। একদিন সম্মুখ যুদ্ধে শত্রুর বুলেটের আঘাতে দেহ ছিন্ন-ভিন্ন হয়ে গেল। বন্ধুরা তার মৃতদেহ বাড়িতে আনলে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হলো। কিন্তু তার বৃদ্ধ মা একটুও বিচলিত না হয়ে সবাইকে লক্ষ্য করে বললেন, “দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করা গৌরব ও সম্মানের। সকলের ত্যাগের বিনিময়েই দেশ একদিন স্বাধীন হবে।”

ক. অবুঝ শিশু কোথায় হামাগুড়ি দিল?

খ. ‘তোমাকে আসতেই হবে, হে স্বাধীনতা’- কবির এই দৃঢ় উক্তির কারণ বুঝিয়ে লেখ। 

গ. উদ্দীপকের সাথে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. উদ্দীপকে মায়ের উক্তিতে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার কবির আকাঙ্ক্ষারই প্রতিফলন ঘটেছে-মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ কর। 
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৭।
ওরা ছিল প্রথমে ১৯ জন। পরে ৯ জন। এখন আবার বেড়ে দাঁড়াল ২৭জন। নানা বয়সের, ধর্মের, মতের। কেউ ছাত্র, কেউ দিনমজুর, কৃষক কিংবা মধ্যবিত্ত কেরানি, পাটের দালাল, পদ্মা পাড়ের জেলে। তবে রাইফেল কাঁধে যখন পাকিস্তানি হানাদারদের সন্ধানে বের হয় তখন মনে হয় তাদের অস্তিত্ব ও লক্ষ্য দুই-ই এক।

ক. তেজি তরুণের পদভারে কী হতে চলেছে?

খ. “সবাই অধীর আগ্রহে প্রতীক্ষা করছে তোমার জন্যে”- কার জন্য এই প্রতীক্ষা? বুঝিয়ে লেখ।

গ. উদ্দীপকের সাথে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার কোন দিকটির সাদৃশ্য রয়েছে? ব্যাখ্যা কর। 

ঘ. “উদ্দীপকে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতায় বর্ণিত দিকগুলোর একাধিক উপস্থিতি”- উক্তিটি মূল্যায়ন কর। 
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৮।
রক্তের কাফনে মোড়া- কুকুরে খেয়েছে যারে,
শকুনে খেয়েছে যারে সে আমার ভাই,
সে আমার মা, সে আমার প্রিয়তম পিতা।
স্বাধীনতা- সে আমার স্বজন হারিয়ে পাওয়া একমাত্র স্বজন, স্বাধীনতা-
সে আমার প্রিয় মানুষের রক্তে কেনা অমূল্য ফসল।

ক. মেঘনা নদীর দক্ষ মাঝির নাম কী?

খ. নতুন পৃথিবীর জন্ম হওয়া বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন? ব্যাখ্যা কর।

গ. উদ্দীপকে ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার যে দিকটির সাদৃশ্য পাওয়া যায় তা আলোচনা কর।

ঘ. “উদ্দীপক ও ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার মূল সুর একই।”- আলোচনা কর।
সৃজনশীল প্রশ্নঃ ৯।
দৃশ্যকল্প-১: ‘দাউ দাউ পুড়ে যাচ্ছে নতুন বাজার।
পুড়ছে দোকান-পাট, কাঠ, 
লোহা-লক্কড়ের স্তূপ, মসজিদ এবং মন্দির। 
দাউ দাউ পুড়ে যাচ্ছে নতুন বাজার।
বিষম পুড়ছে চতুর্দিকে ঘর-বাড়ি।’

দৃশ্যকল্প-২: স্বাধীনতা তুমি
মজুর যুবার রোদে ঝলসিত দক্ষ বাহুর গ্রন্থিল পেশি।
স্বাধীনতা তুমি
অন্ধকারের খাঁ খাঁ সীমান্তে মুক্তিসেনার চোখের ঝিলিক।

ক. অবুঝ শিশু কোথায় হামাগুড়ি দেয়?

খ. ‘শহরের বুকে জলপাই রঙের ট্যাঙ্ক এলো’- কেন? ব্যাখ্যা কর। 

গ. দৃশ্যকল্প-১-এর সঙ্গে ‘ তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার কোন কোন দিকের মিল রয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।

ঘ. দৃশ্যকল্প-২ এর ভাব ‘তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা’ কবিতার সমগ্র ভাবকে ধারণ করেনি- মন্তব্যটি বিশ্লেষণ কর। 

নিচে উত্তরসহ তোমাকে পাওয়ার জন্যে হে স্বাধীনতা কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন পিডিএফ ফাইল দেওয়া হল।

তোমাকে পাওয়ার জন্যে হে স্বাধীনতা কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর পিডিএফ

আরও পড়ুনঃ 

বৃষ্টি কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর – ৯ম ও ১০ম শ্রেণির বাংলা

আমি কোনো আগন্তুক নই সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর – ৯ম ও ১০ম শ্রেণি

রানার কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর – ৯ম ও ১০ম শ্রেণির বাংলা

Related Posts

Leave a Comment